ভিনগ্রহের প্রাণীর নভোযান ছিনতাই!
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার একটি নভোযান ‘ভিনগ্রহের প্রাণীরা ছিনতাই’ করেছে বলে খবর চাউড় হয়েছে। জার্মানির একজন শিক্ষাবিদ দাবি করেছেন, নাসার মহাকাশযান ভয়েজার-২ পৃথিবী ও এর বায়ুমণ্ডলের বাইরের কেউ ‘ছিনতাই’ করেছে। ভিনগ্রহের প্রাণীরা এখন এই যান ব্যবহার করে পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে।
মনুষ্যবিহীন নভোযান ‘ভয়েজার-২’ ১৯৭৭ সালে মহাশূন্যে পাঠানো হয়। এর পর থেকে এটি অব্যাহতভাবে তথ্য পাঠাতে থাকে। নাসার বিজ্ঞানীরা এই তথ্যের সহায়তায় মহাশূন্য নিয়ে গবেষণা করতেন। কিন্তু নভোযানটি ২০১০ সালের ২২ এপ্রিল হঠাৎ তথ্য পাঠানো বন্ধ করে দেয়। বিষয়টি বিজ্ঞানীদের ভাবিয়ে তোলে। তাঁরা দাবি করেছেন, সফটওয়ার-সংক্রান্ত সমস্যার কারণে নভোযানটির তথ্য পাঠানোর ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে।
তবে জার্মান শিক্ষাবিদ হার্টউইগ হুজডর্ফ বলেছেন, ‘তাঁর বিশ্বাস, নভোযানটি ভিনগ্রহের কেউ ছিনতাই করেছে। এটি তাদেরই কাজ।’ নিজের বক্তব্যের পক্ষে হুজডর্ফ বলেন, ভয়েজার-২ নভোযানের অন্য সব অংশের কাজ খুবই সুন্দরভাবে চালু রয়েছে। শুধু তথ্য পাঠানোর ক্ষেত্রে এর সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।
জার্মান পত্রিকা বিল্ডকে হুজডর্ফ বলেন, ‘ঘটনাপ্রবাহ দেখে মনে হচ্ছে, কেউ না কেউ নভোযানটির যান্ত্রিক কলাকৌশল নিয়ন্ত্রণ করছে অথবা ছিনতাই করেছে। তবে পুরো সত্য ঘটনাটি আমরা এখনো জানতে পারিনি।’
ভয়েজার-২ নভোযানে ৫৫টি ভাষার একটি ডিস্ক সংযুক্ত করা আছে। মহাশূন্যে কোনো শত্রুর সামনে পড়লে সে বিষয়ে ভয়েজার-২ যেন তাৎক্ষণিক বার্তা পাঠাতে পারে, সে জন্য এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের অন্যতম বিজ্ঞানী এডওয়ার্ড স্টোন বলেন, ‘গোল্ডেন রেকর্ড’ নামের ৫৫টি ভাষার এই ডিস্ক এ কারণে সংযুক্ত করা হয়েছে যে পৃথিবী বা এর বায়ুমণ্ডলের বাইরের কারও মুখোমুখি হলে ভয়েজার-২ যেন পৃথিবী সম্পর্কে তাকে ধারণা দিতে পারে। এ জন্য ডিস্কটিতে ১২ ইঞ্চির একটি ফোনোগ্রাফ রেকর্ডার সংযুক্ত করা আছে। এই রেকর্ডারে পৃথিবীর জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে ছবি ও শব্দ রেকর্ড করা হয়েছে।’
মনুষ্যবিহীন নভোযান ‘ভয়েজার-২’ ১৯৭৭ সালে মহাশূন্যে পাঠানো হয়। এর পর থেকে এটি অব্যাহতভাবে তথ্য পাঠাতে থাকে। নাসার বিজ্ঞানীরা এই তথ্যের সহায়তায় মহাশূন্য নিয়ে গবেষণা করতেন। কিন্তু নভোযানটি ২০১০ সালের ২২ এপ্রিল হঠাৎ তথ্য পাঠানো বন্ধ করে দেয়। বিষয়টি বিজ্ঞানীদের ভাবিয়ে তোলে। তাঁরা দাবি করেছেন, সফটওয়ার-সংক্রান্ত সমস্যার কারণে নভোযানটির তথ্য পাঠানোর ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে।
তবে জার্মান শিক্ষাবিদ হার্টউইগ হুজডর্ফ বলেছেন, ‘তাঁর বিশ্বাস, নভোযানটি ভিনগ্রহের কেউ ছিনতাই করেছে। এটি তাদেরই কাজ।’ নিজের বক্তব্যের পক্ষে হুজডর্ফ বলেন, ভয়েজার-২ নভোযানের অন্য সব অংশের কাজ খুবই সুন্দরভাবে চালু রয়েছে। শুধু তথ্য পাঠানোর ক্ষেত্রে এর সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।
জার্মান পত্রিকা বিল্ডকে হুজডর্ফ বলেন, ‘ঘটনাপ্রবাহ দেখে মনে হচ্ছে, কেউ না কেউ নভোযানটির যান্ত্রিক কলাকৌশল নিয়ন্ত্রণ করছে অথবা ছিনতাই করেছে। তবে পুরো সত্য ঘটনাটি আমরা এখনো জানতে পারিনি।’
ভয়েজার-২ নভোযানে ৫৫টি ভাষার একটি ডিস্ক সংযুক্ত করা আছে। মহাশূন্যে কোনো শত্রুর সামনে পড়লে সে বিষয়ে ভয়েজার-২ যেন তাৎক্ষণিক বার্তা পাঠাতে পারে, সে জন্য এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের অন্যতম বিজ্ঞানী এডওয়ার্ড স্টোন বলেন, ‘গোল্ডেন রেকর্ড’ নামের ৫৫টি ভাষার এই ডিস্ক এ কারণে সংযুক্ত করা হয়েছে যে পৃথিবী বা এর বায়ুমণ্ডলের বাইরের কারও মুখোমুখি হলে ভয়েজার-২ যেন পৃথিবী সম্পর্কে তাকে ধারণা দিতে পারে। এ জন্য ডিস্কটিতে ১২ ইঞ্চির একটি ফোনোগ্রাফ রেকর্ডার সংযুক্ত করা আছে। এই রেকর্ডারে পৃথিবীর জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে ছবি ও শব্দ রেকর্ড করা হয়েছে।’
No comments