অ্যারিজোনার সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন লস অ্যাঞ্জেলেসের
কড়া অভিবাসন আইন প্রণয়ন করায় যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছে লস অ্যাঞ্জেলেস সিটি কাউন্সিল। গত বুধবার সিটি কাউন্সিলের সদস্যরা ১৩-১ ভোটে এই সিদ্ধান্তের পক্ষে রায় দেন। একই সঙ্গে অ্যারিজোনার সঙ্গে পরিবহন যোগাযোগও বন্ধ করে দেওয়া হয়।
অ্যারিজোনা গত মাসে ওই অভিবাসী আইন পাস করে। এতে সন্দেহভাজন যে কারও নাগরিকত্ব খতিয়ে দেখার ক্ষমতা পুলিশকে দেওয়া হয়েছে। এর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক অঙ্গরাজ্যেই বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
গত ২৩ এপ্রিল এই বিলে স্বাক্ষর করেন অ্যারিজোনার গভর্নর জ্যান ব্রুয়ার। আগামী ২৯ জুলাই থেকে এই আইন কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর লস অ্যাঞ্জেলেস। এই অঙ্গরাজ্যের শতকরা ৩৯ ভাগ বাসিন্দাই বিদেশি বংশোদ্ভূত। লস অ্যাঞ্জেলেসের কাউন্সিলম্যান এড রেইয়েস বলেন, ‘আমি মার্কিনি হয়েও পাসপোর্ট না নিয়ে অ্যারিজোনায় যেতে পারব না। এটা হতে পারে না।’ লস অ্যাঞ্জেলেস সিটি কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কর্মকর্তারা অ্যারিজোনায় যাবেন না এবং অ্যারিজোনার সঙ্গে নতুন করে কোনো বাণিজ্য চুক্তিও করা হবে না।
অ্যারিজোনার গভর্নর জ্যান ব্রুয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসের এই সিদ্ধান্তকে ‘হঠকারী ও ক্ষতিকর’ বলে মন্তব্য করেছেন।
অ্যারিজোনা গত মাসে ওই অভিবাসী আইন পাস করে। এতে সন্দেহভাজন যে কারও নাগরিকত্ব খতিয়ে দেখার ক্ষমতা পুলিশকে দেওয়া হয়েছে। এর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক অঙ্গরাজ্যেই বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
গত ২৩ এপ্রিল এই বিলে স্বাক্ষর করেন অ্যারিজোনার গভর্নর জ্যান ব্রুয়ার। আগামী ২৯ জুলাই থেকে এই আইন কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর লস অ্যাঞ্জেলেস। এই অঙ্গরাজ্যের শতকরা ৩৯ ভাগ বাসিন্দাই বিদেশি বংশোদ্ভূত। লস অ্যাঞ্জেলেসের কাউন্সিলম্যান এড রেইয়েস বলেন, ‘আমি মার্কিনি হয়েও পাসপোর্ট না নিয়ে অ্যারিজোনায় যেতে পারব না। এটা হতে পারে না।’ লস অ্যাঞ্জেলেস সিটি কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কর্মকর্তারা অ্যারিজোনায় যাবেন না এবং অ্যারিজোনার সঙ্গে নতুন করে কোনো বাণিজ্য চুক্তিও করা হবে না।
অ্যারিজোনার গভর্নর জ্যান ব্রুয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসের এই সিদ্ধান্তকে ‘হঠকারী ও ক্ষতিকর’ বলে মন্তব্য করেছেন।
No comments