মেসি-জাদুতে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
সেই ৩১তম রাউন্ড থেকে শুরু হয়েছে ইঁদুর-দৌড়টা। ম্যাচের পর ম্যাচ জিতেও কিছুতেই রিয়াল মাদ্রিদকে পিঠ থেকে ঝেড়ে ফেলতে পারছিল না বার্সেলোনা। মাত্র ১ পয়েন্টের ব্যবধান। যার যার শেষ ম্যাচে বার্সেলোনা আর রিয়াল মাদ্রিদ খেলতে নামল ৯৬ ও ৯৫ পয়েন্ট নিয়ে। কী বিপুল মানসিক চাপ!
কোথায় কিসের চাপ! লিগে নিজের ৩৪তম ও সব মিলিয়ে মৌসুমের ৪৭তম গোল করে বার্সেলোনার সব চাপ উড়িয়ে দিলেন লিওনেল মেসি। আর্জেন্টাইন তারকা মেসির জোড়া গোলে নিজেদের মাঠে ৪-০ ব্যবধানে ভ্যালাদোলিদকে উড়িয়ে দিয়ে লা-লিগার চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা।
আর একই সময়ে মালাগার বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করে বার্সেলোনার থেকে পরিষ্কার ৩ পয়েন্ট পিছিয়ে পড়ে লিগের দ্বিতীয় দল হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদকে।
লিগের শেষ ম্যাচ খেলতে ন্যু ক্যাম্পে এসে রেলিগেশনের খাড়ায় পড়ে থাকা ভ্যালাদোলিদ ম্যাচজুড়েই বার্সেলোনার প্রবল আক্রমণ ঠেকিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে। এই চেষ্টার মধ্যেই ২৭ মিনিটে ভ্যালাদোলিদের পিরিয়েতো আত্মঘাতী গোল করে বার্সেলোনার খাতা খুলে দেন। এরপর ৩১ মিনিটে ডিফেন্স ছত্রভঙ্গ করে মেসির বাড়িয়ে দেওয়া বল জালে জড়িয়ে ব্যবধান ২-০ করেন পেদ্রো।
ম্যাচের বাকিটা স্রেফ ‘মেসি শো’। একের পর এক আক্রমণ করেছেন, করিয়েছেন। ৬১ ও ৭৫ মিনিটে দু গোল করে নাম লিখিয়ে ফেলেছেন ইতিহাসে। এই নিয়ে স্প্যানিশ লিগে এই মৌসুমে মেসির গোলের সংখ্যা দাঁড়াল ৩৪। আর সব মিলিয়ে এই মৌসুমে ৪৭ গোল করেছেন বর্তমান ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার।
যদি বার্সেলোনা হারে বা ড্র করে এবং নিজেরা জিততে পারে, তাহলে শিরোপা জুটবে—এমন সমীকরণ নিয়ে মালাগার বিপক্ষে খেলতে নেমেছিল রিয়াল। কোনোটাই হয়নি। বার্সেলোনা বড় ব্যবধানে জিতেছে। আর নিজেরা ড্র করে মাঠ ছেড়েছে। খেলার ৯ মিনিটেই ডুডার গোলে পিছিয়ে পড়েছিল রিয়াল। ৪৮ মিনিটে ভ্যান ডার ভার্ট গোল শোধ করলেও ম্যাচ জেতা হয়নি।
আর সবকিছুর ফল ন্যু ক্যাম্পে বাঁধভাঙা উল্লাস।
কোথায় কিসের চাপ! লিগে নিজের ৩৪তম ও সব মিলিয়ে মৌসুমের ৪৭তম গোল করে বার্সেলোনার সব চাপ উড়িয়ে দিলেন লিওনেল মেসি। আর্জেন্টাইন তারকা মেসির জোড়া গোলে নিজেদের মাঠে ৪-০ ব্যবধানে ভ্যালাদোলিদকে উড়িয়ে দিয়ে লা-লিগার চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা।
আর একই সময়ে মালাগার বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করে বার্সেলোনার থেকে পরিষ্কার ৩ পয়েন্ট পিছিয়ে পড়ে লিগের দ্বিতীয় দল হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদকে।
লিগের শেষ ম্যাচ খেলতে ন্যু ক্যাম্পে এসে রেলিগেশনের খাড়ায় পড়ে থাকা ভ্যালাদোলিদ ম্যাচজুড়েই বার্সেলোনার প্রবল আক্রমণ ঠেকিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে। এই চেষ্টার মধ্যেই ২৭ মিনিটে ভ্যালাদোলিদের পিরিয়েতো আত্মঘাতী গোল করে বার্সেলোনার খাতা খুলে দেন। এরপর ৩১ মিনিটে ডিফেন্স ছত্রভঙ্গ করে মেসির বাড়িয়ে দেওয়া বল জালে জড়িয়ে ব্যবধান ২-০ করেন পেদ্রো।
ম্যাচের বাকিটা স্রেফ ‘মেসি শো’। একের পর এক আক্রমণ করেছেন, করিয়েছেন। ৬১ ও ৭৫ মিনিটে দু গোল করে নাম লিখিয়ে ফেলেছেন ইতিহাসে। এই নিয়ে স্প্যানিশ লিগে এই মৌসুমে মেসির গোলের সংখ্যা দাঁড়াল ৩৪। আর সব মিলিয়ে এই মৌসুমে ৪৭ গোল করেছেন বর্তমান ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার।
যদি বার্সেলোনা হারে বা ড্র করে এবং নিজেরা জিততে পারে, তাহলে শিরোপা জুটবে—এমন সমীকরণ নিয়ে মালাগার বিপক্ষে খেলতে নেমেছিল রিয়াল। কোনোটাই হয়নি। বার্সেলোনা বড় ব্যবধানে জিতেছে। আর নিজেরা ড্র করে মাঠ ছেড়েছে। খেলার ৯ মিনিটেই ডুডার গোলে পিছিয়ে পড়েছিল রিয়াল। ৪৮ মিনিটে ভ্যান ডার ভার্ট গোল শোধ করলেও ম্যাচ জেতা হয়নি।
আর সবকিছুর ফল ন্যু ক্যাম্পে বাঁধভাঙা উল্লাস।
No comments