এসেক্সের বিপক্ষে বিবর্ণ বাংলাদেশ
অধিনায়ক মার্ক পেট্টিনি নেই, নেই অ্যালিস্টার কুক, রবি বোপারা, জেমস ফস্টার, রায়ান টেন ডয়েশকেট কিংবা দুই বিদেশি দানিশ কানেরিয়া ও ক্রিস মার্টিন। অভিষেক হয়েছে দুজনের, এটাকে বলা যায় এসেক্সের দ্বিতীয় দল। ইংল্যান্ড সফরে দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচে এদের বিপক্ষেই ধুঁকলেন টসে হেরে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। লোয়ার-অর্ডার ব্যাটসম্যানদের কল্যাণে রানটা তবু ২৩১ হয়েছে। দিন শেষে ২৯ ওভারে ২ উইকেটে ৮৩ রান করেছে এসেক্স। দুটি উইকেটই পেয়েছেন পেসার রবিউল ইসলাম। ৫৪ রানে ব্যাট করছেন মাউন্ডার্স। সঙ্গী ওয়াকারের রান ৫।
সারের বিপক্ষে প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে বোলাররা ভালো করতে না পারলেও রান পেয়েছিলেন ব্যাটসম্যানরা। এক আশরাফুল ছাড়া ব্যাটিংয়ে কাল ব্যর্থ অন্যরা। আগের ম্যাচে ১৫৮ করা জহুরুল কাল দেখে ফেললেন মুদ্রার উল্টো পিঠটাও, ১৭ বল খেলে করেছেন শূন্য। ইমরুল, জুনায়েদ, মুশফিকরা দুই অঙ্ক ছুঁলেও টিকতে পারেননি। ইনিংসের একমাত্র ৫০ রানের জুটিটি (৫১) পঞ্চম উইকেটে আশরাফুল-মাহমুদউল্লাহর। আশরাফুল খেলেছেন তাঁর মতোই, ৫৭ বলে ১২ চারে ৫৮।
১৬ রানে মধ্যে আশরাফুল, মাহমুদউল্লাহ ও নাঈমকে হারিয়ে বাংলাদেশ হয়ে যায় ৭ উইকেটে ১৫২। দুই শকেই তখন মনে হচ্ছিল অনেক দূরের পথ। লোয়ার-অর্ডারে নিয়মিত রান করে যাওয়া শফিউল ইসলাম অষ্টম উইকেটে আবদুর রাজ্জাককে নিয়ে গড়েন ৩৮ রানের জুটি। ৫ চারে ২৪ করেন শফিউল, ৪ চারে ২২ রাজ্জাক। ৬ রানের ব্যবধানে এই দুজনেরও বিদায়ের পর শেষ উইকেট জুটিতে ৩৫ রান করেন শাহাদাত-রবিউল। রানের প্রায় পুরোটাই অবশ্য এসেছে শাহাদাত হোসেনের ব্যাট থেকেই। ৩২ বলে ৩৩ রানের পথে দুটি চারের পাশাপাশি ছয় মেরেছেন তিনটি। তাঁকে বোল্ড করেই বাংলাদেশের ইনিংস শেষ করেছেন মরিস চেম্বার্স। ৪ উইকেট নিয়ে এসেক্সের সবচেয়ে সফল বোলার এই চেম্বার্সই, নতুন বলে তাঁর সঙ্গী টনি পালাদিনো নিয়েছেন ৩ উইকেট। আর দুই অভিষিক্ত পেসার ম্যাক্স অসবোর্ন ও মাইকেল কোম্বার যথাক্রমে নিয়েছেন ২ ও ১ উইকেটে। জলবসন্তে আক্রান্ত সাকিব আল হাসানের জায়গায় বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন মুশফিকুর রহিম।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ৬০.৪ ওভারে ২৩১ (আশরাফুল ৫৮, শাহাদাত ৩৩, মাহমুদউল্লাহ ২৫, শফিউল ২৪, রাজ্জাক ২২, জুনায়েদ ২০, মুশফিক ১৪, ইমরুল ১২; চেম্বার্স ৪/৩২, পালাদিনো ৩/৯১, অসবর্ণে ২/৬০)।
এসেক্স ১ম ইনিংস: ২৯ ওভারে ৮৩/২ (মাউন্ডার্স ব্যাটিং ৫৪, গডলেমান ১৭, ওয়াকার ব্যাটিং ৫; রবিউল ২/২৩)।
সারের বিপক্ষে প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে বোলাররা ভালো করতে না পারলেও রান পেয়েছিলেন ব্যাটসম্যানরা। এক আশরাফুল ছাড়া ব্যাটিংয়ে কাল ব্যর্থ অন্যরা। আগের ম্যাচে ১৫৮ করা জহুরুল কাল দেখে ফেললেন মুদ্রার উল্টো পিঠটাও, ১৭ বল খেলে করেছেন শূন্য। ইমরুল, জুনায়েদ, মুশফিকরা দুই অঙ্ক ছুঁলেও টিকতে পারেননি। ইনিংসের একমাত্র ৫০ রানের জুটিটি (৫১) পঞ্চম উইকেটে আশরাফুল-মাহমুদউল্লাহর। আশরাফুল খেলেছেন তাঁর মতোই, ৫৭ বলে ১২ চারে ৫৮।
১৬ রানে মধ্যে আশরাফুল, মাহমুদউল্লাহ ও নাঈমকে হারিয়ে বাংলাদেশ হয়ে যায় ৭ উইকেটে ১৫২। দুই শকেই তখন মনে হচ্ছিল অনেক দূরের পথ। লোয়ার-অর্ডারে নিয়মিত রান করে যাওয়া শফিউল ইসলাম অষ্টম উইকেটে আবদুর রাজ্জাককে নিয়ে গড়েন ৩৮ রানের জুটি। ৫ চারে ২৪ করেন শফিউল, ৪ চারে ২২ রাজ্জাক। ৬ রানের ব্যবধানে এই দুজনেরও বিদায়ের পর শেষ উইকেট জুটিতে ৩৫ রান করেন শাহাদাত-রবিউল। রানের প্রায় পুরোটাই অবশ্য এসেছে শাহাদাত হোসেনের ব্যাট থেকেই। ৩২ বলে ৩৩ রানের পথে দুটি চারের পাশাপাশি ছয় মেরেছেন তিনটি। তাঁকে বোল্ড করেই বাংলাদেশের ইনিংস শেষ করেছেন মরিস চেম্বার্স। ৪ উইকেট নিয়ে এসেক্সের সবচেয়ে সফল বোলার এই চেম্বার্সই, নতুন বলে তাঁর সঙ্গী টনি পালাদিনো নিয়েছেন ৩ উইকেট। আর দুই অভিষিক্ত পেসার ম্যাক্স অসবোর্ন ও মাইকেল কোম্বার যথাক্রমে নিয়েছেন ২ ও ১ উইকেটে। জলবসন্তে আক্রান্ত সাকিব আল হাসানের জায়গায় বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন মুশফিকুর রহিম।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ৬০.৪ ওভারে ২৩১ (আশরাফুল ৫৮, শাহাদাত ৩৩, মাহমুদউল্লাহ ২৫, শফিউল ২৪, রাজ্জাক ২২, জুনায়েদ ২০, মুশফিক ১৪, ইমরুল ১২; চেম্বার্স ৪/৩২, পালাদিনো ৩/৯১, অসবর্ণে ২/৬০)।
এসেক্স ১ম ইনিংস: ২৯ ওভারে ৮৩/২ (মাউন্ডার্স ব্যাটিং ৫৪, গডলেমান ১৭, ওয়াকার ব্যাটিং ৫; রবিউল ২/২৩)।
No comments