ইয়োধোইয়োনোকে হত্যার পরিকল্পনা বানচাল
ইন্দোনেশিয়ার পুলিশ বলেছে, সে দেশের প্রেসিডেন্ট সুসিলো বামবাং ইয়োধোইয়োনোসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও বিদেশিদের হত্যার একটি সন্ত্রাসী ষড়যন্ত্র তারা বানচাল করে দিয়েছে। গতকাল শুক্রবার পুলিশপ্রধান বামবাং হেন্দার্সো দানুরি এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
দানুরি বলেন, আগামী ১৭ আগস্ট স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও বিদেশি অতিথিদের যোগ দেওয়ার কথা। সন্ত্রাসীরা ওই অনুষ্ঠানে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু পুলিশ তাদের সেই পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে। তিনি বলেন, জঙ্গিরা যদি তাদের পরিকল্পনায় সফল হতো, তাহলে হয়তো তারা ইন্দোনেশিয়াকে ইসলামি রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা দিয়ে বসত।
গত ফেব্রুয়ারিতে পুলিশ উত্তরাঞ্চলীয় সুমাত্রা দ্বীপের আচেহ্ এলাকায় একটি জঙ্গি প্রশিক্ষণশিবিরের সন্ধান পায়। পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে শিবিরটি গুঁড়িয়ে দেয়। গতকাল ওই অভিযান সম্পর্কে পুলিশপ্রধান সংক্ষিপ্ত বিবৃতি দেন। তিনি জানান, গত তিন মাসে তাঁদের হাতে কমপক্ষে ১৩ জন সন্দেহভাজন জঙ্গি নিহত ও ৫৮ জন গ্রেপ্তার হয়েছে।
দানুরি বলেন, আটক ব্যক্তিদের একজন ইসলামি জঙ্গিদের শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত দক্ষিণ ফিলিপাইনের মিনদানাও দ্বীপ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও গ্রেনেড লঞ্চার সংগ্রহ করতে চেয়েছিল। তিনি জানান, ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার ধরনে উদ্বুদ্ধ হয়ে ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গিরা এই হামলার পরিকল্পনা করে। প্রধানত রাজধানী জাকার্তা ও জাভার কয়েকটি স্থাপনায়আঘাত হানার পরিকল্পনা ছিল তাদের।
দানুরি বলেন, আগামী ১৭ আগস্ট স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও বিদেশি অতিথিদের যোগ দেওয়ার কথা। সন্ত্রাসীরা ওই অনুষ্ঠানে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু পুলিশ তাদের সেই পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে। তিনি বলেন, জঙ্গিরা যদি তাদের পরিকল্পনায় সফল হতো, তাহলে হয়তো তারা ইন্দোনেশিয়াকে ইসলামি রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা দিয়ে বসত।
গত ফেব্রুয়ারিতে পুলিশ উত্তরাঞ্চলীয় সুমাত্রা দ্বীপের আচেহ্ এলাকায় একটি জঙ্গি প্রশিক্ষণশিবিরের সন্ধান পায়। পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে শিবিরটি গুঁড়িয়ে দেয়। গতকাল ওই অভিযান সম্পর্কে পুলিশপ্রধান সংক্ষিপ্ত বিবৃতি দেন। তিনি জানান, গত তিন মাসে তাঁদের হাতে কমপক্ষে ১৩ জন সন্দেহভাজন জঙ্গি নিহত ও ৫৮ জন গ্রেপ্তার হয়েছে।
দানুরি বলেন, আটক ব্যক্তিদের একজন ইসলামি জঙ্গিদের শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত দক্ষিণ ফিলিপাইনের মিনদানাও দ্বীপ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও গ্রেনেড লঞ্চার সংগ্রহ করতে চেয়েছিল। তিনি জানান, ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার ধরনে উদ্বুদ্ধ হয়ে ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গিরা এই হামলার পরিকল্পনা করে। প্রধানত রাজধানী জাকার্তা ও জাভার কয়েকটি স্থাপনায়আঘাত হানার পরিকল্পনা ছিল তাদের।
No comments