বড় হামলা চালানোর ক্ষমতা কমে গেছে আল-কায়েদার
আল-কায়েদার বড় ধরনের হামলা চালানোর ক্ষমতা কমে গেছে। তাদের বিরুদ্ধে সম্প্রতি ব্যাপক অভিযানের কারণে তারা দুর্বল হয়ে পড়েছে। তবে এই সন্ত্রাসী সংগঠন ছোটখাটো হামলা চালাতে চেষ্টা করছে, যা শনাক্ত করা ও ঠেকানো তুলনামূলকভাবে বেশ কঠিন। আল-কায়েদার ক্ষমতা সম্পর্কে সম্প্রতি এ মন্তব্য করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর।
মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর একজন সাবেক বিশ্লেষক আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে বহু লোক হতাহত হওয়ার মতো এমন হামলা হতে পারে, যার সঙ্গে পাকিস্তানের সংশ্লিষ্টতা থাকবে। এই বিশ্লেষক পাকিস্তান ও আফগানিস্তানবিষয়ক নীতি প্রণয়নে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে সহযোগিতা করেন।
পেন্টাগনের মুখপাত্র জিওফ মোরেল বলেন, আল-কায়েদা ও তাদের সহযোগী জঙ্গি সংগঠনগুলোর বড় ধরনের হামলা চালানোর ক্ষমতা যে কমে গেছে, তা একদম পরিষ্কার। তাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযান চালানোর ফলে তাদের এই ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে।
মোরেল বলেন, ‘পেন্টাগন ও ওবামা প্রশাসনের বিশ্বাস, আমাদের দেশকে আমরা রক্ষা করতে সক্ষম হব। কারণ সন্ত্রাসীরা যেখানে তাদের কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, হামলার ষড়যন্ত্র করছে, সেখানে গিয়ে আমরা লড়াই করতে পারছি। এভাবে তাদের দৌড়ের ওপর রাখায় ব্যাপক প্রাণহানি ঘটানোর মতো বড় ধরনের হামলা চালানোর পরিকল্পনা তারা করতে পারছে না। ৯/১১-এর হামলায় যে ক্ষয়ক্ষতি দেখেছি, এ ধরনের হামলা চালানোর ক্ষমতা তাদের কমে গেছে।’
এদিকে সিআইএর ওই সাবেক বিশ্লেষক ব্রুস রিডেল বলেন, ‘পাকিস্তানে এখন যা ঘটতে দেখছি, তা খুব বিপজ্জনক।’ তিনি বলেন, আল-কায়েদাসহ বিশ্বের ইসলামি জিহাদি সংগঠনগুলো যুক্তরাষ্ট্রকে ঘোর শত্রু হিসেবে দেখে। এসব সংগঠনের কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে ওবামা ও বুশ প্রশাসন পাকিস্তানকে চাপ দিয়ে এসেছে। কিন্তু পাকিস্তানের কোনো সরকারই সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর গোটা নেটওয়ার্ক বন্ধে উদ্যোগ নেয়নি। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনও পাকিস্তান সরকারের কিছুসংখ্যক কর্মকর্তার সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছেন। সন্দেহ করা হচ্ছে, আফগান তালেবান, পাকিস্তানি তালেবান, লস্কর-ই-তাইয়েবাসহ অন্যান্য জঙ্গি সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে তাঁদের যোগসূত্র রয়েছে।
মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর একজন সাবেক বিশ্লেষক আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে বহু লোক হতাহত হওয়ার মতো এমন হামলা হতে পারে, যার সঙ্গে পাকিস্তানের সংশ্লিষ্টতা থাকবে। এই বিশ্লেষক পাকিস্তান ও আফগানিস্তানবিষয়ক নীতি প্রণয়নে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে সহযোগিতা করেন।
পেন্টাগনের মুখপাত্র জিওফ মোরেল বলেন, আল-কায়েদা ও তাদের সহযোগী জঙ্গি সংগঠনগুলোর বড় ধরনের হামলা চালানোর ক্ষমতা যে কমে গেছে, তা একদম পরিষ্কার। তাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযান চালানোর ফলে তাদের এই ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে।
মোরেল বলেন, ‘পেন্টাগন ও ওবামা প্রশাসনের বিশ্বাস, আমাদের দেশকে আমরা রক্ষা করতে সক্ষম হব। কারণ সন্ত্রাসীরা যেখানে তাদের কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, হামলার ষড়যন্ত্র করছে, সেখানে গিয়ে আমরা লড়াই করতে পারছি। এভাবে তাদের দৌড়ের ওপর রাখায় ব্যাপক প্রাণহানি ঘটানোর মতো বড় ধরনের হামলা চালানোর পরিকল্পনা তারা করতে পারছে না। ৯/১১-এর হামলায় যে ক্ষয়ক্ষতি দেখেছি, এ ধরনের হামলা চালানোর ক্ষমতা তাদের কমে গেছে।’
এদিকে সিআইএর ওই সাবেক বিশ্লেষক ব্রুস রিডেল বলেন, ‘পাকিস্তানে এখন যা ঘটতে দেখছি, তা খুব বিপজ্জনক।’ তিনি বলেন, আল-কায়েদাসহ বিশ্বের ইসলামি জিহাদি সংগঠনগুলো যুক্তরাষ্ট্রকে ঘোর শত্রু হিসেবে দেখে। এসব সংগঠনের কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে ওবামা ও বুশ প্রশাসন পাকিস্তানকে চাপ দিয়ে এসেছে। কিন্তু পাকিস্তানের কোনো সরকারই সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর গোটা নেটওয়ার্ক বন্ধে উদ্যোগ নেয়নি। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনও পাকিস্তান সরকারের কিছুসংখ্যক কর্মকর্তার সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছেন। সন্দেহ করা হচ্ছে, আফগান তালেবান, পাকিস্তানি তালেবান, লস্কর-ই-তাইয়েবাসহ অন্যান্য জঙ্গি সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে তাঁদের যোগসূত্র রয়েছে।
No comments