‘খালেদা জিয়াকে নির্বাচনে অযোগ্য করতে সরকারের নীলনকশা’
বিএনপি
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ দলের সিনিয়র নেতাদের নির্বাচনে অযোগ্য করতে
সরকার নীলনকশা করছে বলে অভিযোগ করেছেন দলের মুখপাত্র ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক
সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন। বলেছেন, সরকার যদি এ ধরনের নীল-নকশার
বাস্তবায়ন করে তাহলে এর পরিণাম তাদের জন্য কখনও শুভ হবে না।
আজ দুপুরে নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। ‘খালেদা জিয়া আগামী নির্বাচনে বাদ পড়বেন’ তথ্যমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে ড. রিপন বলেন, ‘হাসানুল হক ইনু প্রকৌশলী ছিলেন জানতাম। তবে তিনি যে জ্যোতিষী তা জানা ছিল না। এই ধরনের মাতলামি কথার নিন্দা জানাই। এগুলো অসুস্থ লোকের প্রলাপ। বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, খালেদা জিয়াসহ দলের নেতাদের বিরুদ্ধে কাল্পনিক মামলা দিয়ে নির্বাচনের অযোগ্য করার নীলনকশা চলছে। আদালতে প্রতি আমাদের আস্থা নেই। এটা ক্যাঙ্গারু কোর্ট। এই কোর্ট এমন কোনো রায় দিলে তা বিচার হবে না। এটা হবে অবিচার। জনগণ এটা মেনে নেবে না। মানবাধিকার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে প্রকাশিত কান্ট্রি প্রতিবেদনে যে তথ্য উঠেছে তা নিয়ে সরকার কোন প্রতিবাদ দেয়নি। এতে ওই প্রতিবেদন সত্য বলে প্রতিয়মান হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ড. রিপন বলেন, লালবাগ কেল্লা বিপন্ন হওয়ার পথে। সরকার লালবাগ কেল্লার দেয়াল ভেঙে গাড়ি পার্কিংয়ের উদ্যোগ নিয়েছে। তার প্রতিবাদ জানালে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে-সংরক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত ফান্ড নেই। অথচ কেল্লার দেয়াল ভেঙে গাড়ি পার্কিং করার কথা বলছে। ওখানে পার্কিং নয়, বিপনি বিতান করা হবে। অন্যদিকে সুন্দরবনে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প এবং আন্দর্জাতিক বিমানবন্দর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সরকারের এধরনের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন পরিবেশবাদী ও বিশিষ্টজনেরা। আমরাও বলেছি যদি এগুলো করা হয় তাহলে ওই অঞ্চলে শিল্পায়ন হবে না। সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য নষ্ট হবে। সরকারের এ ধরনের পরিকল্পনাকে ‘তুঘলকী পরিকল্পনা’ আখ্যা দিয়ে বিএনপির মৃখপাত্র বলেন, এই সরকার একের পর এক তুঘলকী পরিকল্পনা গ্রহণ করছেন। যেখানে তারা জনগণের কথা ভাবছেন না।
আজ দুপুরে নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। ‘খালেদা জিয়া আগামী নির্বাচনে বাদ পড়বেন’ তথ্যমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে ড. রিপন বলেন, ‘হাসানুল হক ইনু প্রকৌশলী ছিলেন জানতাম। তবে তিনি যে জ্যোতিষী তা জানা ছিল না। এই ধরনের মাতলামি কথার নিন্দা জানাই। এগুলো অসুস্থ লোকের প্রলাপ। বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, খালেদা জিয়াসহ দলের নেতাদের বিরুদ্ধে কাল্পনিক মামলা দিয়ে নির্বাচনের অযোগ্য করার নীলনকশা চলছে। আদালতে প্রতি আমাদের আস্থা নেই। এটা ক্যাঙ্গারু কোর্ট। এই কোর্ট এমন কোনো রায় দিলে তা বিচার হবে না। এটা হবে অবিচার। জনগণ এটা মেনে নেবে না। মানবাধিকার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে প্রকাশিত কান্ট্রি প্রতিবেদনে যে তথ্য উঠেছে তা নিয়ে সরকার কোন প্রতিবাদ দেয়নি। এতে ওই প্রতিবেদন সত্য বলে প্রতিয়মান হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ড. রিপন বলেন, লালবাগ কেল্লা বিপন্ন হওয়ার পথে। সরকার লালবাগ কেল্লার দেয়াল ভেঙে গাড়ি পার্কিংয়ের উদ্যোগ নিয়েছে। তার প্রতিবাদ জানালে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে-সংরক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত ফান্ড নেই। অথচ কেল্লার দেয়াল ভেঙে গাড়ি পার্কিং করার কথা বলছে। ওখানে পার্কিং নয়, বিপনি বিতান করা হবে। অন্যদিকে সুন্দরবনে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প এবং আন্দর্জাতিক বিমানবন্দর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সরকারের এধরনের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন পরিবেশবাদী ও বিশিষ্টজনেরা। আমরাও বলেছি যদি এগুলো করা হয় তাহলে ওই অঞ্চলে শিল্পায়ন হবে না। সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য নষ্ট হবে। সরকারের এ ধরনের পরিকল্পনাকে ‘তুঘলকী পরিকল্পনা’ আখ্যা দিয়ে বিএনপির মৃখপাত্র বলেন, এই সরকার একের পর এক তুঘলকী পরিকল্পনা গ্রহণ করছেন। যেখানে তারা জনগণের কথা ভাবছেন না।
No comments