১৯ কোটি টাকার মধ্যাহ্নভোজ! by আশরাফুল ইসলাম
আপনি
কি বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ ধনী ও বিনিয়োগগুরু ওয়ারেন বাফেটের সঙ্গে এক
বেলা মধ্যাহ্নভোজ করতে চান? তাহলে আপনাকে গুনতে হবে মাত্র ১৯ কোটি টাকা বা
২৩ লাখ ৪৫ হাজার মার্কিন ডলার। চোখ কপালে উঠিয়ে দেওয়ার মতো এ অর্থ গুনেই
ভাগ্যবান আট ব্যক্তি এ বছর ওয়ারেন বাফেটের সঙ্গে দুপুরের খাবার খাবেন।
এক বেলার খাবারের জন্য এ টাকা যাঁরা খরচ করবেন, তাঁরা হয়তো এই ভেবে সান্ত্বনা পেতে পারেন, ২০১২ সালে এ মধ্যাহ্নভোজের মূল্য ছিল প্রায় ২৮ কোটি টাকা। সে তুলনায় এ বছরের মধ্যাহ্নভোজের দামটা একটু কমই বৈকি!
প্রতিবছর নিলামের মাধ্যমে ভাগ্যবান কয়েকজনকে বাফেটের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজের বিরল এ সুযোগ দেওয়া হয়। নিলাম থেকে যে অর্থ আয় হয়, সেটি বাফেট দান করেন গ্লাইড ফাউন্ডেশন নামের একটি সমাজসেবা প্রতিষ্ঠানকে। প্রতিষ্ঠানটি এ অর্থ দারিদ্র্য দূরীকরণ ও গৃহহীন মানুষদের ঘর তৈরিতে ব্যয় করে।
২০০০ সাল থেকেই প্রতিবছর এ মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করে আসছেন ওয়ারেন বাফেট। নিজের ইমেজকে নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে যে অর্থ আয় হবে, সেটি সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের ফিরিয়ে দিতেই এই অভিনব উদ্যোগ নেন বিশ্বের অন্যতম বড় বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বার্কশায়ার হ্যাফওয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ওয়ারেন বাফেট।
বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ওয়ারেন বাফেটের একটি পরামর্শ যে কতটা দামি, তার প্রমাণ তাঁর সঙ্গে কোটি কোটি টাকা খরচে মানুষের এই আগ্রহ। শুরুর বছরে এ মধ্যাহ্নভোজের সর্বোচ্চ দর উঠেছিল ২৫ হাজার ডলার বা ২০ লাখ টাকা। আর ২০১২ সালে এ মধ্যাহ্নভোজের সর্বোচ্চ দর ওঠে ৩৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার।
চীনের বেইজিংভিত্তিক অনলাইন গেমিং প্রতিষ্ঠান দ্য লিয়ান জিউস এন্টারটেইনমেন্ট সর্বোচ্চ দামে এ বছরের মধ্যাহ্নভোজের এ নিলাম জিতে নিয়েছে। গত বছর সিঙ্গাপুরের অ্যান্ডি চুয়া ২১ লাখ ৬০ হাজার ডলারে মধ্যাহ্নভোজের সুযোগটি জিতে নিয়েছিল।
কয়েক বছর ধরে ওয়ারেন বাফেটের সঙ্গে এ মধ্যাহ্নভোজে অংশ নিতে চীনের বিনিয়োগকারীদের আগ্রহই সবচেয়ে বেশি দেখা গেছে। শুধু খাবার খেতেই নয়, বাফেটের প্রতিষ্ঠান বার্কশায়ারের বার্ষিক বিনিয়োগকারী সম্মেলনে আছেন চীনের ২০০ বিনিয়োগকারী।
মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস-এর তৈরি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির তালিকায় এ বছর তৃতীয় অবস্থানে আছেন ওয়ারেন বাফেট। তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ৭ হাজার ২৭০ কোটি ডলার। গত এক বছরে তাঁর সম্পদের পরিমাণই সর্বোচ্চ ১ হাজার ৪৫০ কোটি ডলার বেড়েছে। তবে ওয়ারেন বাফেট তাঁর সম্পদের ৯৯ শতাংশ দান করার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন। আর বিশ্বের শীর্ষ ধনী বিল গেটস তাঁর সম্পদের ৯৫ শতাংশ দান করার ঘোষণা দিয়েছেন।
এক বেলার খাবারের জন্য এ টাকা যাঁরা খরচ করবেন, তাঁরা হয়তো এই ভেবে সান্ত্বনা পেতে পারেন, ২০১২ সালে এ মধ্যাহ্নভোজের মূল্য ছিল প্রায় ২৮ কোটি টাকা। সে তুলনায় এ বছরের মধ্যাহ্নভোজের দামটা একটু কমই বৈকি!
প্রতিবছর নিলামের মাধ্যমে ভাগ্যবান কয়েকজনকে বাফেটের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজের বিরল এ সুযোগ দেওয়া হয়। নিলাম থেকে যে অর্থ আয় হয়, সেটি বাফেট দান করেন গ্লাইড ফাউন্ডেশন নামের একটি সমাজসেবা প্রতিষ্ঠানকে। প্রতিষ্ঠানটি এ অর্থ দারিদ্র্য দূরীকরণ ও গৃহহীন মানুষদের ঘর তৈরিতে ব্যয় করে।
২০০০ সাল থেকেই প্রতিবছর এ মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করে আসছেন ওয়ারেন বাফেট। নিজের ইমেজকে নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে যে অর্থ আয় হবে, সেটি সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের ফিরিয়ে দিতেই এই অভিনব উদ্যোগ নেন বিশ্বের অন্যতম বড় বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বার্কশায়ার হ্যাফওয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ওয়ারেন বাফেট।
বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ওয়ারেন বাফেটের একটি পরামর্শ যে কতটা দামি, তার প্রমাণ তাঁর সঙ্গে কোটি কোটি টাকা খরচে মানুষের এই আগ্রহ। শুরুর বছরে এ মধ্যাহ্নভোজের সর্বোচ্চ দর উঠেছিল ২৫ হাজার ডলার বা ২০ লাখ টাকা। আর ২০১২ সালে এ মধ্যাহ্নভোজের সর্বোচ্চ দর ওঠে ৩৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার।
চীনের বেইজিংভিত্তিক অনলাইন গেমিং প্রতিষ্ঠান দ্য লিয়ান জিউস এন্টারটেইনমেন্ট সর্বোচ্চ দামে এ বছরের মধ্যাহ্নভোজের এ নিলাম জিতে নিয়েছে। গত বছর সিঙ্গাপুরের অ্যান্ডি চুয়া ২১ লাখ ৬০ হাজার ডলারে মধ্যাহ্নভোজের সুযোগটি জিতে নিয়েছিল।
কয়েক বছর ধরে ওয়ারেন বাফেটের সঙ্গে এ মধ্যাহ্নভোজে অংশ নিতে চীনের বিনিয়োগকারীদের আগ্রহই সবচেয়ে বেশি দেখা গেছে। শুধু খাবার খেতেই নয়, বাফেটের প্রতিষ্ঠান বার্কশায়ারের বার্ষিক বিনিয়োগকারী সম্মেলনে আছেন চীনের ২০০ বিনিয়োগকারী।
মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস-এর তৈরি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির তালিকায় এ বছর তৃতীয় অবস্থানে আছেন ওয়ারেন বাফেট। তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ৭ হাজার ২৭০ কোটি ডলার। গত এক বছরে তাঁর সম্পদের পরিমাণই সর্বোচ্চ ১ হাজার ৪৫০ কোটি ডলার বেড়েছে। তবে ওয়ারেন বাফেট তাঁর সম্পদের ৯৯ শতাংশ দান করার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন। আর বিশ্বের শীর্ষ ধনী বিল গেটস তাঁর সম্পদের ৯৫ শতাংশ দান করার ঘোষণা দিয়েছেন।
No comments