দুদকের অচলাবস্থা- সচিবের ব্যাপারে নিশ্চুপ কেন মন্ত্রণালয়?
সচিব নিয়ে সমস্যার কারণে দুর্নীতি দমন
কমিশনের (দুদক) কাজে দীর্ঘদিন ধরে অচলাবস্থা বিরাজ করলেও বিষয়টিতে সাড়া
দিতে সরকার রহস্যজনকভাবে নিস্পৃহ রয়েছে। কমিশনের পক্ষ থেকে দুদকের সচিব
মাকসুদুল হাসানকে সরিয়ে নিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়ার ৪৫ দিন
পরও এর ফল পাওয়া যায়নি। দুদকের ব্যাপারে সরকারের অবস্থানটি এ থেকে সহজেই
ধারণা করা যায়।
প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, দুদকে প্রেষণে লোকবল নিয়োগ নিয়ে কমিশনের চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের সঙ্গে সচিবের মতভেদ দেখা দেয় এবং শেষ পর্যন্ত তা চরম আকার ধারণ করে। এ অবস্থায় দুদকের মতো জাতীয় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনা করা কেবল দুরূহ নয়, অসম্ভব। ফলে দুদকের পক্ষ থেকে সচিবকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। কমিশনের চিঠিতে সচিবের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা গুরুতর।
কমিশন অভিযোগ করেছে, সচিবের উদাসীনতা, অনাগ্রহ ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে অবাধ্যতার কারণে কমিশনের কার্যক্রমে অচলাবস্থা চলছে। এমনকি কমিশনের দৈনন্দিন কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এ ধরনের অভিযোগ ও তাঁকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অনুরোধের পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কীভাবে দীর্ঘ ৪৫ দিন নিশ্চুপ রয়েছে, তা সত্যিই বিস্ময়কর। এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ার অর্থ হচ্ছে দুদকের কাজকর্মে অচলাবস্থাকে আরও দীর্ঘায়িত করা।
দুদকের চিঠি পাওয়ার পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উচিত ছিল বিষয়টি জরুরি ভিত্তিতে বিবেচনায় এনে সচিবের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর ব্যাপারে তদন্তের উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির কাজ কীভাবে চলবে, সে ব্যাপারে ত্বরিত ব্যবস্থা নেওয়া। কিন্তু মন্ত্রণালয় অজ্ঞাত কারণে সচিবকে প্রত্যাহারও করেনি, কমিশনের চিঠির জবাব বা নতুন সচিব নিয়োগের জন্য আলোচনায় বসারও উদ্যোগ নেয়নি। বলা হয়েছে, দুদকে পদায়নের জন্য নাকি একজন উপযুক্ত কর্মকর্তা খোঁজা হচ্ছে। তাদের এই অনুসন্ধান কবে শেষ হবে, আদৌ শেষ হবে কি না, সেই প্রশ্নের উত্তর জানার অধিকার নিশ্চয়ই জনগণের আছে।
দুদকের সচিবসংকট নিরসনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দ্রুত পদক্ষেপ প্রত্যাশা করছি।
প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, দুদকে প্রেষণে লোকবল নিয়োগ নিয়ে কমিশনের চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের সঙ্গে সচিবের মতভেদ দেখা দেয় এবং শেষ পর্যন্ত তা চরম আকার ধারণ করে। এ অবস্থায় দুদকের মতো জাতীয় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনা করা কেবল দুরূহ নয়, অসম্ভব। ফলে দুদকের পক্ষ থেকে সচিবকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। কমিশনের চিঠিতে সচিবের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা গুরুতর।
কমিশন অভিযোগ করেছে, সচিবের উদাসীনতা, অনাগ্রহ ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে অবাধ্যতার কারণে কমিশনের কার্যক্রমে অচলাবস্থা চলছে। এমনকি কমিশনের দৈনন্দিন কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এ ধরনের অভিযোগ ও তাঁকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অনুরোধের পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কীভাবে দীর্ঘ ৪৫ দিন নিশ্চুপ রয়েছে, তা সত্যিই বিস্ময়কর। এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ার অর্থ হচ্ছে দুদকের কাজকর্মে অচলাবস্থাকে আরও দীর্ঘায়িত করা।
দুদকের চিঠি পাওয়ার পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উচিত ছিল বিষয়টি জরুরি ভিত্তিতে বিবেচনায় এনে সচিবের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর ব্যাপারে তদন্তের উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির কাজ কীভাবে চলবে, সে ব্যাপারে ত্বরিত ব্যবস্থা নেওয়া। কিন্তু মন্ত্রণালয় অজ্ঞাত কারণে সচিবকে প্রত্যাহারও করেনি, কমিশনের চিঠির জবাব বা নতুন সচিব নিয়োগের জন্য আলোচনায় বসারও উদ্যোগ নেয়নি। বলা হয়েছে, দুদকে পদায়নের জন্য নাকি একজন উপযুক্ত কর্মকর্তা খোঁজা হচ্ছে। তাদের এই অনুসন্ধান কবে শেষ হবে, আদৌ শেষ হবে কি না, সেই প্রশ্নের উত্তর জানার অধিকার নিশ্চয়ই জনগণের আছে।
দুদকের সচিবসংকট নিরসনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দ্রুত পদক্ষেপ প্রত্যাশা করছি।
দুদকের সচিবের বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়নি মন্ত্রণালয়- প্রত্যাহার চেয়ে চেয়ারম্যানের চিঠি by মোর্শেদ নোমান আপডেট: জুন ২৫, ২০১৫
দুর্নীতি
দমন কমিশনের (দুদক) সচিব মাকসুদুল হাসান খানকে প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়ে
চেয়ারম্যান চিঠি পাঠানোর ৪৫ দিন পরও এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
দুদকের চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জামান গত ১১ মে সচিবকে প্রত্যাহারের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আধা সরকারি পত্র (ডিও লেটার) পাঠান। চিঠিতে সচিবের বিরুদ্ধে কমিশনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে বিভেদ তৈরি, কাজে উদাসীনতা, কমিশনের কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি করাসহ বিভিন্ন অভিযোগ উল্লেখ করা হয়। চিঠিতে তাঁকে প্রত্যাহার করে এবং কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে নতুন একজন সচিবকে পদায়নের অনুরোধ করা হয়।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বদিউজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছি। মন্ত্রণালয় সব দিক বিবেচনা করে দেখছে বলে হয়তো একটু সময় লাগছে।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী চিঠি পাওয়ার বিষয়টি গত রোববার প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছেন। তবে তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
দুদকের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কমিশনের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে সচিবকে প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানোর পর থেকে অস্বস্তিকর অবস্থা বিরাজ করছে। এর প্রভাব পড়ছে কমিশনের কাজকর্মে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সচিব মাকসুদুল হাসান খানের জন্য একটি পদের ব্যবস্থা করেই তাঁকে সরিয়ে নেওয়া হতে পারে। এর পাশাপাশি দুদকের সচিব পদে নিয়োগ দেওয়ার জন্য যোগ্য কর্মকর্তা খোঁজা হচ্ছে।
দুদকে মাকসুদুল হাসান খানের দপ্তরে গিয়ে অভিযোগের বিষয়ে একাধিকবার তাঁর বক্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তিনি এ বিষয়ে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন। তবে দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য প্রথম আলোকে বলেন, এ বিষয়ে কথা বলার এখতিয়ার তাঁর (প্রণব ভট্টাচার্য) নেই।
গত বছরের ৬ আগস্ট দুদকের সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়ে ১০ আগস্ট যোগ দেন অতিরিক্ত সচিব মাকসুদুল হাসান খান। পরে সচিব হিসেবে পদোন্নতি পান প্রশাসন ক্যাডারের এই কর্মকর্তা।
দুদকের একাধিক সূত্র জানায়, দুদকের সচিব পদে যোগ দেওয়ার পর চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের সঙ্গে প্রেষণে লোকবল নিয়োগসহ বিভিন্ন বিষয়ে মাকসুদুল হাসানের মতবিরোধ হয়। মন্ত্রণালয়ে দেওয়া দুদকের চেয়ারম্যানের চিঠিতে বলা হয়েছে, দুদকের নিয়মিত মাসিক ব্রিফিংয়েও তিনি অংশ নিতে চাইতেন না। প্রেস ব্রিফিং করার জন্য কমিশনের পক্ষ থেকে বারবার বলা হলেও তিনি বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন। এর মাধ্যমে তিনি কমিশনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছেন।
কমিশনের চিঠিতে আরও অভিযোগ করা হয়, সচিবের উদাসীনতা, অনাগ্রহ, কোনো কোনো ক্ষেত্রে অবাধ্যতার কারণে কমিশনের কার্যক্রমে স্থবির অবস্থা বিরাজ করছে। তিনি কমিশনের দৈনন্দিন কার্যক্রমে প্রতিনিয়ত বিঘ্ন সৃষ্টি করছেন। সচিবের এহেন কার্যক্রমে কমিশনের সার্বিক প্রশাসনিক কার্যক্রম মারত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
দুদকের একাধিক সূত্র জানায়, সর্বশেষ গত মাসে পদোন্নতি নিয়ে কমিশনের সঙ্গে সচিবের দ্বন্দ্ব চরম পর্যায়ে পৌঁছায়। বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির (ডিপিসি) সভাপতি হিসেবে পদোন্নতির ক্ষেত্রে কেবল জ্যেষ্ঠতাকে বিবেচনায় নেওয়ার পক্ষে অবস্থান নেন তিনি। একজন কমিশনার জ্যেষ্ঠতার পাশাপাশি যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে পদোন্নতির পক্ষে মত দেন। কিন্তু সচিব নিজের প্রস্তাবে অনড় থাকেন। এর জের ধরে সচিবকে প্রত্যাহার করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয় বলে জানিয়েছে দুদকের একাধিক সূত্র।
দুদকের চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জামান গত ১১ মে সচিবকে প্রত্যাহারের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আধা সরকারি পত্র (ডিও লেটার) পাঠান। চিঠিতে সচিবের বিরুদ্ধে কমিশনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে বিভেদ তৈরি, কাজে উদাসীনতা, কমিশনের কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি করাসহ বিভিন্ন অভিযোগ উল্লেখ করা হয়। চিঠিতে তাঁকে প্রত্যাহার করে এবং কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে নতুন একজন সচিবকে পদায়নের অনুরোধ করা হয়।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বদিউজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছি। মন্ত্রণালয় সব দিক বিবেচনা করে দেখছে বলে হয়তো একটু সময় লাগছে।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী চিঠি পাওয়ার বিষয়টি গত রোববার প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছেন। তবে তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
দুদকের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কমিশনের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে সচিবকে প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানোর পর থেকে অস্বস্তিকর অবস্থা বিরাজ করছে। এর প্রভাব পড়ছে কমিশনের কাজকর্মে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সচিব মাকসুদুল হাসান খানের জন্য একটি পদের ব্যবস্থা করেই তাঁকে সরিয়ে নেওয়া হতে পারে। এর পাশাপাশি দুদকের সচিব পদে নিয়োগ দেওয়ার জন্য যোগ্য কর্মকর্তা খোঁজা হচ্ছে।
দুদকে মাকসুদুল হাসান খানের দপ্তরে গিয়ে অভিযোগের বিষয়ে একাধিকবার তাঁর বক্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তিনি এ বিষয়ে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন। তবে দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য প্রথম আলোকে বলেন, এ বিষয়ে কথা বলার এখতিয়ার তাঁর (প্রণব ভট্টাচার্য) নেই।
গত বছরের ৬ আগস্ট দুদকের সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়ে ১০ আগস্ট যোগ দেন অতিরিক্ত সচিব মাকসুদুল হাসান খান। পরে সচিব হিসেবে পদোন্নতি পান প্রশাসন ক্যাডারের এই কর্মকর্তা।
দুদকের একাধিক সূত্র জানায়, দুদকের সচিব পদে যোগ দেওয়ার পর চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের সঙ্গে প্রেষণে লোকবল নিয়োগসহ বিভিন্ন বিষয়ে মাকসুদুল হাসানের মতবিরোধ হয়। মন্ত্রণালয়ে দেওয়া দুদকের চেয়ারম্যানের চিঠিতে বলা হয়েছে, দুদকের নিয়মিত মাসিক ব্রিফিংয়েও তিনি অংশ নিতে চাইতেন না। প্রেস ব্রিফিং করার জন্য কমিশনের পক্ষ থেকে বারবার বলা হলেও তিনি বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন। এর মাধ্যমে তিনি কমিশনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছেন।
কমিশনের চিঠিতে আরও অভিযোগ করা হয়, সচিবের উদাসীনতা, অনাগ্রহ, কোনো কোনো ক্ষেত্রে অবাধ্যতার কারণে কমিশনের কার্যক্রমে স্থবির অবস্থা বিরাজ করছে। তিনি কমিশনের দৈনন্দিন কার্যক্রমে প্রতিনিয়ত বিঘ্ন সৃষ্টি করছেন। সচিবের এহেন কার্যক্রমে কমিশনের সার্বিক প্রশাসনিক কার্যক্রম মারত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
দুদকের একাধিক সূত্র জানায়, সর্বশেষ গত মাসে পদোন্নতি নিয়ে কমিশনের সঙ্গে সচিবের দ্বন্দ্ব চরম পর্যায়ে পৌঁছায়। বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির (ডিপিসি) সভাপতি হিসেবে পদোন্নতির ক্ষেত্রে কেবল জ্যেষ্ঠতাকে বিবেচনায় নেওয়ার পক্ষে অবস্থান নেন তিনি। একজন কমিশনার জ্যেষ্ঠতার পাশাপাশি যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে পদোন্নতির পক্ষে মত দেন। কিন্তু সচিব নিজের প্রস্তাবে অনড় থাকেন। এর জের ধরে সচিবকে প্রত্যাহার করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয় বলে জানিয়েছে দুদকের একাধিক সূত্র।
No comments