উড়ন্ত পাখি দেখে জীবনের লক্ষ্য ঠিক করেছিলেন এপিজে আবুল কালাম
সৈকতের উড়ন্ত পাখি দেখে জীবনের লক্ষ্য ঠিক করে নিয়েছিলেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী এপিজে আবুল কালাম। এমসকি পাখির উড়ে যাওয়ার গতি সঞ্চালন পদ্ধতি তাকে পদার্থ বিজ্ঞান শিখতেও সাহায্য করেছিল। এই বিজ্ঞানীর জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে তরুণদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথ নির্মাণে বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়ে সম্প্রতি একটি বই প্রকাশিত হয়েছে।
রিইগনিটেড : সায়েন্টিফিক পথওয়েস টু আ ব্রাইটার ফিউচার (পুনরায় জ্বলে উঠুন : উজ্জ্বল ভবিষ্যত নির্মাণের বৈজ্ঞানিক উপায়) শীর্ষক এই গ্রন্থটি যৌথভাবে লিখেছেন এপিজে আবুল কালাম ও সাবেক বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা শ্রীজান পাল সিং। বইয়ে আবুল কালাম বলেছেন, ছোটবেলায় সমুদ্র সৈকতে পাখিদের উড়াউড়ি দেখে আকৃষ্ট হতেন তিনি। তারপর বিমান উড়া দেখে বিস্মিত হতেন। কিন্তু বিমান কীভাবে উড়ে তা তার জানা ছিল না।
১০ বছর বয়সে পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ার সময় তার স্কুলের বিজ্ঞান শিক্ষক সিভাসুব্রামানিয়া পাখি কীভাবে উড়ে সেই প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করেছিলেন। একই সঙ্গে বিমান উড়ার পদ্ধতিও জেনেছিলেন। তখন আবুল কালাম জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলেন।
১০ বছর বয়সে পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ার সময় তার স্কুলের বিজ্ঞান শিক্ষক সিভাসুব্রামানিয়া পাখি কীভাবে উড়ে সেই প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করেছিলেন। একই সঙ্গে বিমান উড়ার পদ্ধতিও জেনেছিলেন। তখন আবুল কালাম জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলেন।
No comments