মন ভরানো রসাল লিচু by এস এম আক্কাস উিদ্দন
ফটিকছড়ির লালমাই গ্রামে বাগান থেকে লিচু পাড়ছেন বাগানের মালিক ইউসুফ সরদার l প্রথম আলো |
প্রতিবছর
উত্তরবঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা লিচু কেনেন ফটিকছড়ির ক্রেতারা।
তবে এবার জ্যৈষ্ঠের শুরুতেই উপজেলার বিভিন্ন বাগানে উৎপাদিত লিচু উঠেছে
বাজারে। মিষ্টি স্বাদের স্থানীয় লিচু বিক্রিও হচ্ছে ভালো। ফলন ভালো হওয়ার
পাশাপাশি ভালো দামে বিক্রি হওয়ায় হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে।
সম্প্রতি উপজেলার হেঁয়াকো বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, আশপাশের বাগান থেকে বিক্রেতারা লিচু নিয়ে এসেছেন বিক্রির জন্য। গাছ থেকে সদ্য পেড়ে আনা টসটসে লিচুগুলো রসে ভর্তি। মিষ্টি স্বাদের এসব লিচু ১০০টি বিক্রি হচ্ছিল ২০০ থেকে ২৫০ টাকায়। আবুল মনসুর নামের একজন বিক্রেতা জানালেন, স্থানীয় একটি ফলের বাগান থেকে লিচু কিনে এনে বিক্রি করছেন। তাজা আর মিষ্টি স্বাদের হওয়ায় দ্রুত বিক্রিও হচ্ছে।
উপজেলার বাগান বাজার ইউনিয়নের লালমাই গ্রামের একটি ফলের বাগানে গিয়ে দেখা গেল গাছ থেকে লিচু পাড়ছেন কয়েকজন শ্রমিক। বাগানের মালিক ইউসুফ সর্দার নিজেই শ্রমিকদের কাজ তত্ত্বাবধান করছিলেন। তিনি জানান, বাগােন আম, কাঁঠাল, পেঁপে ও লিচু লাগিয়েছেন তিনি। এ বছর লিচুর ফলন হয়েছে প্রচুর। প্রতি ১০০টি লিচু ২৫০ টাকায় বিক্রি করছেন। ২১ মে একদিনেই বিক্রি করেছেন পাঁচ হাজার লিচু। বাগানে তিনি চায়না-১, চায়না-২, চায়না-৩ ও বোম্বাই জাতের লিচুর চারা লাগিয়েছেন। ২০১২ সাল থেকে লিচুর ফলন আসছে। গত বছর দেড় লাখ টাকার লিচু বিক্রি করেছেন তিনি। চলতি বছর দুই থেকে আড়াই লাখ টাকার লিচু বিক্রি হবে বলে তিনি আশা করছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লিটন দেবনাথ প্রথম আলোকে বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার উপজেলার বিভিন্ন বাগানে লিচুর বাম্পার ফলন হয়েছে। গণগত মান ভালো হওয়ায় কৃষকেরা দামও বেশি পাচ্ছেন। কৃষি বিভাগ থেকে কৃষদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে এবার।
সম্প্রতি উপজেলার হেঁয়াকো বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, আশপাশের বাগান থেকে বিক্রেতারা লিচু নিয়ে এসেছেন বিক্রির জন্য। গাছ থেকে সদ্য পেড়ে আনা টসটসে লিচুগুলো রসে ভর্তি। মিষ্টি স্বাদের এসব লিচু ১০০টি বিক্রি হচ্ছিল ২০০ থেকে ২৫০ টাকায়। আবুল মনসুর নামের একজন বিক্রেতা জানালেন, স্থানীয় একটি ফলের বাগান থেকে লিচু কিনে এনে বিক্রি করছেন। তাজা আর মিষ্টি স্বাদের হওয়ায় দ্রুত বিক্রিও হচ্ছে।
উপজেলার বাগান বাজার ইউনিয়নের লালমাই গ্রামের একটি ফলের বাগানে গিয়ে দেখা গেল গাছ থেকে লিচু পাড়ছেন কয়েকজন শ্রমিক। বাগানের মালিক ইউসুফ সর্দার নিজেই শ্রমিকদের কাজ তত্ত্বাবধান করছিলেন। তিনি জানান, বাগােন আম, কাঁঠাল, পেঁপে ও লিচু লাগিয়েছেন তিনি। এ বছর লিচুর ফলন হয়েছে প্রচুর। প্রতি ১০০টি লিচু ২৫০ টাকায় বিক্রি করছেন। ২১ মে একদিনেই বিক্রি করেছেন পাঁচ হাজার লিচু। বাগানে তিনি চায়না-১, চায়না-২, চায়না-৩ ও বোম্বাই জাতের লিচুর চারা লাগিয়েছেন। ২০১২ সাল থেকে লিচুর ফলন আসছে। গত বছর দেড় লাখ টাকার লিচু বিক্রি করেছেন তিনি। চলতি বছর দুই থেকে আড়াই লাখ টাকার লিচু বিক্রি হবে বলে তিনি আশা করছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লিটন দেবনাথ প্রথম আলোকে বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার উপজেলার বিভিন্ন বাগানে লিচুর বাম্পার ফলন হয়েছে। গণগত মান ভালো হওয়ায় কৃষকেরা দামও বেশি পাচ্ছেন। কৃষি বিভাগ থেকে কৃষদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে এবার।
No comments