চকরিয়ায় জীববৈচিত্র্য দিবস- বীজ বুনে বন রক্ষার অঙ্গীকার
মেধাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যোনে গর্জন গাছের বীজ বপণ করছে শিক্ষার্থীরা l প্রথম আলো |
আন্তর্জাতিক
জীববৈচিত্র্য দিবসে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার মেধাকচ্ছপিয়া জাতীয়
উদ্যানের দুই হেক্টর বনভূমিতে পাঁচ হাজার গর্জন গাছের বীজ বপন করেছে
শিক্ষার্থীরা। ২২ মে উপজেলার তিনটি বিদ্যালয়ের ২০০ শিক্ষার্থী এ কর্মসূচিতে
অংশ নেয়।
বীজ বপনে অংশ নেয় উপজেলার খুটাখালী উচ্চবিদ্যালয়, খুটাখালী কিশলয় আদর্শ শিক্ষা নিকেতন ও উত্তর মেধাকচ্ছপিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ইউএসএইড ও বন মন্ত্রণালয়ের যৌথভাবে এ প্রকল্প ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্ট ইকোসিস্টেমস অ্যান্ড লাইভলিহুডসের(ক্রেল) অধীনে এ কর্মসূচি পরিচালিত হয়।
বীজ বপনের পরে স্থানীয় লোকজন ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘টেকসই উন্নয়নের জন্য জীববৈচিত্র্য’ স্লোগানে শোভাযাত্রা বের করা হয়। এরপর ফাঁসিয়াখালী সহব্যবস্থাপনা কমিটির সাবেক সভাপতি মোকতার আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও ক্রেল চকরিয়া উপজেলার সমন্বয়কারী আবদুল কাইয়ুমের পরিচালনায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. শাহ-ই আলম।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ক্রেল কক্সবাজারের আঞ্চলিক সমন্বয়ক শফিকুর রহমান, কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মোহাম্মদ ইউসুফ, ক্রেল কক্সবাজারের যোগাযোগ কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ সেন, বন বিভাগের ফুলছড়ি রেঞ্জ কর্মকর্তা কাজী মোকাম্মেল কবির, ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা এ বি এম জসিম উদ্দিন প্রমুখ।
বীজ বপনের পর খুটাখালী উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র কাওসার উদ্দিন বলে, ‘প্রতিনিয়ত বন ধ্বংস হচ্ছে। আমরাই তা করছি। তবে ভালো লাগছে এই ভেবে যে বনের আগের চেহারা ফিরিয়ে আনতে আমরাও কাজ করেছি।’
কিশলয় আদর্শ শিক্ষা নিকেতেনের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র কেফায়েত উল্লাহ বলে, দেশকে সবুজ করার যুদ্ধে শামিল হতে পেরে খুব ভালো লাগছে।
ক্রেলের চকরিয়া উপজেলা সমন্বয়কারী আবদুল কাইয়ুম বলেন, আজকের শিশুরা আগামি দিনের ভবিষ্যৎ। বীজ বপন অভিযানে অংশ নেওয়া প্রত্যেক শিক্ষার্থীর বসবাস মেধাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যান ঘিরে। তাই তাঁদের হাত দিয়েই বীজ বপন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। যাতে বড় হয়ে তারাই বন রক্ষায় এগিয়ে আসে।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় বন কর্মকর্তা শাহ আলম বলেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় গাছপালা ও জীবজন্তু মানুষকে সহায়তা করে। জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করার ফলে প্রতিবছর খরা, অতিবৃষ্টি ও অনাবৃষ্টি দেখা দিচ্ছে।
বীজ বপনে অংশ নেয় উপজেলার খুটাখালী উচ্চবিদ্যালয়, খুটাখালী কিশলয় আদর্শ শিক্ষা নিকেতন ও উত্তর মেধাকচ্ছপিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ইউএসএইড ও বন মন্ত্রণালয়ের যৌথভাবে এ প্রকল্প ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্ট ইকোসিস্টেমস অ্যান্ড লাইভলিহুডসের(ক্রেল) অধীনে এ কর্মসূচি পরিচালিত হয়।
বীজ বপনের পরে স্থানীয় লোকজন ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘টেকসই উন্নয়নের জন্য জীববৈচিত্র্য’ স্লোগানে শোভাযাত্রা বের করা হয়। এরপর ফাঁসিয়াখালী সহব্যবস্থাপনা কমিটির সাবেক সভাপতি মোকতার আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও ক্রেল চকরিয়া উপজেলার সমন্বয়কারী আবদুল কাইয়ুমের পরিচালনায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. শাহ-ই আলম।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ক্রেল কক্সবাজারের আঞ্চলিক সমন্বয়ক শফিকুর রহমান, কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মোহাম্মদ ইউসুফ, ক্রেল কক্সবাজারের যোগাযোগ কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ সেন, বন বিভাগের ফুলছড়ি রেঞ্জ কর্মকর্তা কাজী মোকাম্মেল কবির, ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা এ বি এম জসিম উদ্দিন প্রমুখ।
বীজ বপনের পর খুটাখালী উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র কাওসার উদ্দিন বলে, ‘প্রতিনিয়ত বন ধ্বংস হচ্ছে। আমরাই তা করছি। তবে ভালো লাগছে এই ভেবে যে বনের আগের চেহারা ফিরিয়ে আনতে আমরাও কাজ করেছি।’
কিশলয় আদর্শ শিক্ষা নিকেতেনের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র কেফায়েত উল্লাহ বলে, দেশকে সবুজ করার যুদ্ধে শামিল হতে পেরে খুব ভালো লাগছে।
ক্রেলের চকরিয়া উপজেলা সমন্বয়কারী আবদুল কাইয়ুম বলেন, আজকের শিশুরা আগামি দিনের ভবিষ্যৎ। বীজ বপন অভিযানে অংশ নেওয়া প্রত্যেক শিক্ষার্থীর বসবাস মেধাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যান ঘিরে। তাই তাঁদের হাত দিয়েই বীজ বপন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। যাতে বড় হয়ে তারাই বন রক্ষায় এগিয়ে আসে।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় বন কর্মকর্তা শাহ আলম বলেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় গাছপালা ও জীবজন্তু মানুষকে সহায়তা করে। জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করার ফলে প্রতিবছর খরা, অতিবৃষ্টি ও অনাবৃষ্টি দেখা দিচ্ছে।
No comments