জ্যোতিষের চোখে রাজনীতিতে সঙ্কট অব্যাহত থাকবে
জ্যোতিষিরা মনে করেন, শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক আলোচনা না হলে নতুন বছরে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে না। রাজনৈতিক সমস্যার কারণে দেশকে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। কেমন যাবে ২০১৫ সাল? কেমন থাকবেন দেশের মানুষ? কেমন থাকবেন দুই নেত্রী। এসব বিষয়ে মানবজমিনের সঙ্গে কথা হয় বিশিষ্ট জ্যোতিষ ড. এন. সি. হালদার ও ড. মাধব আচার্য্যের সঙ্গে। গ্রহ-নক্ষত্র হিসাব করে ড. এন. সি. হালদার বলেন, নতুন বছর ভালই যাবে। গত বছর যা হয়েছে এবারও তাই হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য ২০১৫ সাল ভাল যাবে বলে জানান তিনি। নতুন বছরে দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, দেশের মানুষ সব দিক থেকে ভাল থাকবে। সুখ সমৃদ্ধি থাকবে। অর্থনৈতিক দিক থেকেও মানুষ সচ্ছল থাকবে। বিরোধী জোট অর্থনীতি ব্যাহত করার চেষ্টা করবে। নতুন বছর সম্পর্কে বাংলাদেশ জ্যোতিষ গবেষণা উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম এস্ট্রোলজিক্যাল রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক ড. মাধব আচার্য্য বলেন, বারবার রাষ্ট্রীয় সমস্যা রাজনৈতিক ও অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। অন্যদিকে ২০১৫ সালে ৮ সংখ্যার প্রভাব এবং ৮ সংখ্যা মানে শনি, অন্যদিকে শনি ১৭ নক্ষত্রে ভর করেছে সেজন্য বাংলাদেশ সহ বেশ কিছু বৃশ্চিক, বৃষ ও মেষ রাশির দেশ, শহর ও মানুষের ২০১৫ সাল অশুভ বলা যায়।
গ্রহ-নক্ষত্র হিসাব করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ প্রাচ্যমতে বৃশ্চিক রাশি ১৭ নক্ষত্র ১৭=১+৭=৮, ৮ মানে শনি এবং ২০১৫=২+০+১+৫=৮ সংখ্যা সেহেতু বাংলাদেশ ২০১৫ সাল শনির কবলে বলা যায়। বর্তমান শনি ১৭ নক্ষত্রে অবস্থান করায় বাংলাদেশে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নানা রকম অশুভ প্রভাব দেখা যায়। অন্যদিকে জোরালো বৃহস্পতির কারণে বর্তমান সরকার প্রধান বহু জটিল সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। তবে যদি সরকার ও বিরোধী দল উভয় যে কোন শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক আলোচনায় থাকে তাহলে দেশে অনেক বড় বড় সমস্যা সমাধান হবে। অন্যদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ নানা ভাবে সমস্যায় পড়ার আশঙ্কা আছে। দেশে আর্থসামাজিক অবস্থা উন্নতি হবে। বৈদেশিক সাহায্য সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি পাবে। দেশ রোগ, দুর্ঘটনা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জানমালের হানি বা কোন দুঃখজনক পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারে। সেজন্য সবার উচিত শান্তির পথ অনুসরণ করা। তাহলে দেশের ও মানুষের কল্যাণ হবে।
বিশ্ব পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, ২০১৫ সালের প্রথম সূর্য্য উদয় হবে ধনু রাশিতে, গ্রহরাজ রবি দেবগুরুর গৃহে। রবির প্রভাব হচ্ছে অন্ধকারকে আলোকিত করা। সেজন্য পৃথিবীর উপর নরম গরম ভাব দুই-ই থাকবে। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে সেনাপতি গ্রহ মঙ্গল। জ্ঞানের দেবতা বুধ ও প্রেম প্রীতি স্নেহ ভালবাসার গ্রহ খাদ্য ভবনে থাকবে তথায় পর পর ৩টি গ্রহ সহ বৃহস্পতির দৃষ্টি থাকায় বিশ্বে খাদ্যের অভাব হবে না। বৈজ্ঞানিক পন্থায় খাদ্যে উংপাদন বৃদ্ধি পাবে, সেজন্য অভাব থাকবে না। আবহাওয়া ভবনে কেতু থাকায় তথা রাহুর দৃষ্টি থাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ অনেক ক্ষেত্রে সহনীয় পর্যায় ছেড়ে যাবে, ফলে অনেক জান মালের ক্ষতি হবে। শিক্ষা ভবনে চন্দ্র থাকায় বিশ্বে এবার মেয়েরা অনেক ক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে এগিয়ে যাবে। সার্বিক বিচারে শিক্ষা ক্ষেত্রে ভাল অবস্থা যাবে। স্বাস্থ্য ভবনে জোরালো বৃহস্পতি থাকায় বিশ্বে অনেক ঘাতক ব্যাধির নতুন নতুন প্রতিষেধক আবিষ্কার হবে এবং মানবকল্যাণে অবদান রাখবে। শিল্প ভবনে রাহু অন্য দিকে অশুভ গ্রহের দৃষ্টি থাকায় বিশ্বে শিল্প কারখানায় নানা রকম আর্থিক অসন্তোষ, অগ্নিভয় ও বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার জন্য সতর্কতার প্রয়োজন। পরিকল্পনা ভবনে শনির অবস্থান, সেজন্য বিশ্বে রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্তের কারণে অনেক শোক, দুঃখ কষ্ট সহ্য করতে হবে।
গ্রহ-নক্ষত্র হিসাব করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ প্রাচ্যমতে বৃশ্চিক রাশি ১৭ নক্ষত্র ১৭=১+৭=৮, ৮ মানে শনি এবং ২০১৫=২+০+১+৫=৮ সংখ্যা সেহেতু বাংলাদেশ ২০১৫ সাল শনির কবলে বলা যায়। বর্তমান শনি ১৭ নক্ষত্রে অবস্থান করায় বাংলাদেশে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নানা রকম অশুভ প্রভাব দেখা যায়। অন্যদিকে জোরালো বৃহস্পতির কারণে বর্তমান সরকার প্রধান বহু জটিল সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। তবে যদি সরকার ও বিরোধী দল উভয় যে কোন শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক আলোচনায় থাকে তাহলে দেশে অনেক বড় বড় সমস্যা সমাধান হবে। অন্যদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ নানা ভাবে সমস্যায় পড়ার আশঙ্কা আছে। দেশে আর্থসামাজিক অবস্থা উন্নতি হবে। বৈদেশিক সাহায্য সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি পাবে। দেশ রোগ, দুর্ঘটনা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জানমালের হানি বা কোন দুঃখজনক পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারে। সেজন্য সবার উচিত শান্তির পথ অনুসরণ করা। তাহলে দেশের ও মানুষের কল্যাণ হবে।
বিশ্ব পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, ২০১৫ সালের প্রথম সূর্য্য উদয় হবে ধনু রাশিতে, গ্রহরাজ রবি দেবগুরুর গৃহে। রবির প্রভাব হচ্ছে অন্ধকারকে আলোকিত করা। সেজন্য পৃথিবীর উপর নরম গরম ভাব দুই-ই থাকবে। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে সেনাপতি গ্রহ মঙ্গল। জ্ঞানের দেবতা বুধ ও প্রেম প্রীতি স্নেহ ভালবাসার গ্রহ খাদ্য ভবনে থাকবে তথায় পর পর ৩টি গ্রহ সহ বৃহস্পতির দৃষ্টি থাকায় বিশ্বে খাদ্যের অভাব হবে না। বৈজ্ঞানিক পন্থায় খাদ্যে উংপাদন বৃদ্ধি পাবে, সেজন্য অভাব থাকবে না। আবহাওয়া ভবনে কেতু থাকায় তথা রাহুর দৃষ্টি থাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ অনেক ক্ষেত্রে সহনীয় পর্যায় ছেড়ে যাবে, ফলে অনেক জান মালের ক্ষতি হবে। শিক্ষা ভবনে চন্দ্র থাকায় বিশ্বে এবার মেয়েরা অনেক ক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে এগিয়ে যাবে। সার্বিক বিচারে শিক্ষা ক্ষেত্রে ভাল অবস্থা যাবে। স্বাস্থ্য ভবনে জোরালো বৃহস্পতি থাকায় বিশ্বে অনেক ঘাতক ব্যাধির নতুন নতুন প্রতিষেধক আবিষ্কার হবে এবং মানবকল্যাণে অবদান রাখবে। শিল্প ভবনে রাহু অন্য দিকে অশুভ গ্রহের দৃষ্টি থাকায় বিশ্বে শিল্প কারখানায় নানা রকম আর্থিক অসন্তোষ, অগ্নিভয় ও বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার জন্য সতর্কতার প্রয়োজন। পরিকল্পনা ভবনে শনির অবস্থান, সেজন্য বিশ্বে রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্তের কারণে অনেক শোক, দুঃখ কষ্ট সহ্য করতে হবে।
No comments