বিধ্বস্ত এয়ারএশিয়া উড়োজাহাজ- উদ্ধার তৎপরতায় বাগড়া দিচ্ছে খারাপ আবহাওয়া
(জাভা সাগর থেকে উদ্ধার করা একটি মৃতদেহ জাহাজে তুলছেন মালয়েশীয় নৌবাহিনীর তল্লাশি ও উদ্ধার তৎপরতা দলের কর্মীরা। ছবি l এএফপি) ভারী
বৃষ্টিপাত ও প্রচণ্ড ঝোড়ো হাওয়ার পাশাপাশি উত্তাল সাগর। ইন্দোনেশিয়ার
জাভা সাগরে গতকাল বুধবার এমন পরিস্থিতিতে পড়েন উদ্ধারকর্মীরা। এতে করে
এয়ারএশিয়ার বিধ্বস্ত উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ ও মৃতদেহ উদ্ধারের তৎপরতা
চরমভাবে বিঘ্নিত হয়। খবর এএফপি, রয়টার্স ও বিবিসির। এয়ারএশিয়ার ফ্লাইট
কিউজেড৮৫০১ গত রোববার ১৬২ জন আরোহী নিয়ে ইন্দোনেশিয়ার সুরাবায়া থেকে
সিঙ্গাপুরে যাওয়ার পথে নিখোঁজ হয়। ইন্দোনেশিয়ার কর্মকর্তারা নিশ্চিত
করেছেন, জাভা সাগরের বোর্নিও দ্বীপের কাছে মঙ্গলবার পাওয়া ধ্বংসাবশেষ ও
মৃতদেহগুলো ওই উড়োজাহাজটিরই। গতকাল শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সাতটি
মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবারের উদ্ধার
তৎপরতার সময় বিমানবাহিনীর একটি উড়োজাহাজ সাগরতলে একটি ‘ছায়া’ দেখতে
পেয়েছে। সেটি এয়ারএশিয়ার ফ্লাইট কিউজেড৮৫০১-এর বলে ধারণা করা হচ্ছে। গতকাল
শব্দতরঙ্গভিত্তিক ‘সোনার’ প্রযুক্তিতে তোলা সম্ভাব্য নিমজ্জিত বিমানটির
একটি ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো মৃতদেহ উদ্ধারে জাহাজ ও হেলিকপ্টারের সাহায্যে ‘বড় ধরনের তল্লাশি’ চালানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তবে ভারী বৃষ্টি আর ঝোড়ো হাওয়ায় সাগরে ১০ ফুট পর্যন্ত ঢেউ সৃষ্টি হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, বিশেষ করে হেলিকপ্টারগুলোর জন্য ঘটনাস্থলে পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়ছে।
ঝোড়ো হাওয়ার কারণে গতকাল সকালেই একবার তল্লাশি কার্যক্রম স্থগিত করতে বাধ্য হয় উদ্ধার তৎপরতায় নিয়োজিত দলগুলো। আবহাওয়া পরিষ্কার হওয়ার পর হেলিকপ্টারগুলো পাঠানো হয়েছিল। তবে তারও কয়েকটি কিছুক্ষণ পরই ফিরে আসতে বাধ্য হয়। তল্লাশি দলের কর্মকর্তা সুনারবো সান্দি সাংবাদিকদের বলেন, তাঁরা মোট সাতটি মৃতদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছেন।
সাগরতলে সম্ভাব্য উড়োজাহাজের ‘ছায়া’ দেখা যাওয়ার পর উদ্ধার তৎপরতার সব মনোযোগ সেদিকে কেন্দ্রীভূত করা হয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় উদ্ধার তৎপরতা সংস্থার প্রধান বামবাং সোয়েলিস্টি এ কথা জানিয়েছেন। একই সংস্থার আরেকজন কর্মকর্তা হারনান্তো জানান, শব্দতরঙ্গের মাধ্যমে পাওয়া ছবির মাধ্যমে দেখা গেছে, সাগরতলের বস্তুটি আকারে ৩০-৪৯ মিটার।
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো মৃতদেহ উদ্ধারে জাহাজ ও হেলিকপ্টারের সাহায্যে ‘বড় ধরনের তল্লাশি’ চালানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তবে ভারী বৃষ্টি আর ঝোড়ো হাওয়ায় সাগরে ১০ ফুট পর্যন্ত ঢেউ সৃষ্টি হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, বিশেষ করে হেলিকপ্টারগুলোর জন্য ঘটনাস্থলে পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়ছে।
ঝোড়ো হাওয়ার কারণে গতকাল সকালেই একবার তল্লাশি কার্যক্রম স্থগিত করতে বাধ্য হয় উদ্ধার তৎপরতায় নিয়োজিত দলগুলো। আবহাওয়া পরিষ্কার হওয়ার পর হেলিকপ্টারগুলো পাঠানো হয়েছিল। তবে তারও কয়েকটি কিছুক্ষণ পরই ফিরে আসতে বাধ্য হয়। তল্লাশি দলের কর্মকর্তা সুনারবো সান্দি সাংবাদিকদের বলেন, তাঁরা মোট সাতটি মৃতদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছেন।
সাগরতলে সম্ভাব্য উড়োজাহাজের ‘ছায়া’ দেখা যাওয়ার পর উদ্ধার তৎপরতার সব মনোযোগ সেদিকে কেন্দ্রীভূত করা হয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় উদ্ধার তৎপরতা সংস্থার প্রধান বামবাং সোয়েলিস্টি এ কথা জানিয়েছেন। একই সংস্থার আরেকজন কর্মকর্তা হারনান্তো জানান, শব্দতরঙ্গের মাধ্যমে পাওয়া ছবির মাধ্যমে দেখা গেছে, সাগরতলের বস্তুটি আকারে ৩০-৪৯ মিটার।
No comments