বগুড়ায় কিশোরীর সঙ্গে হ্যান্ডশেক করে প্রাণ হারাল কিশোর
বগুড়ার পল্লীতে ফুটবল খেলার পুরস্কার
বিতরণী অনুষ্ঠানে এক কিশোরীর সঙ্গে হ্যান্ডশেক করার অপরাধে এক কিশোরকে
পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শুক্রবার বিকালে সদর উপজেলার নন্দীপাড়া গ্রামে
জনরোষে পড়ে অকালে প্রাণ হারাল হতভাগ্য কিশোর রায়হান আলী (১৮)। রাতে শহীদ
জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। শনিবার সকালে
মৃত্যুর খবরটি প্রচার হলে নিহত রায়হানের সমর্থকরা দক্ষিণ নন্দীপাড়া গ্রামে
৭-৮টি বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে। এতে তিন নারী আহত হয়েছেন। তাদের
মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে নিহতের বাবা সদর থানায়
১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। হত্যায় জড়িত চয়ন নামে এক তরুণকে গ্রেফতার
করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও গ্রামবাসী জানান, শুক্রবার বিকালে বগুড়া সদরের লাহিড়িপাড়া ইউনিয়নের নন্দীপাড়া স্কুল মাঠে ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করা হয়। খেলা শেষে পুরস্কার বিতরণকালে ওই গ্রামের সোলায়মান আলীর ছেলে রায়হান আলী দক্ষিণ নন্দীপাড়া গ্রামের এক কিশোরীর সঙ্গে হ্যান্ডশেক করে। এর প্রতিবাদ করা নিয়ে দুই গ্রামের জনগণের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে গুরুতর আহত রায়হান আলীকে শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ৮টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
শনিবার সকালে রায়হানের মৃত্যুর খবর প্রচার হলে তার স্বজন ও গ্রামবাসী দক্ষিণ নন্দীপাড়া গ্রামের রাজ্জাক, রফিকুল, সাইফুল, আনিসার, কোব্বাদ ও সোহেলসহ কয়েকজনের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে। মারধরে রওশন, চায়না ও জ্যোৎস্না নামে তিন নারী আহত হন। তাদের মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সোহেলের বাড়িতে হামলার সময় সাতটি গরু, চারটি ছাগল ও দুটি বাইসাইকেল লুটের অভিযোগ উঠেছে। সদর থানার ওসি (তদন্ত) নূর-এ-আলম সিদ্দিকী জানান, নিহতের বাবা সোলায়মান আলী একটি হত্যা মামলা করেছেন। হত্যায় জড়িত দক্ষিণ নন্দীপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে চয়নকে গ্রেফতার করা হয়। শনিবার সন্ধ্যায় এ খবর পাঠানোর সময় দুগ্রামের জনগণের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। গ্রেফতার এড়াতে অনেক পুরুষ বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছেন। রায়হানের লাশ মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও গ্রামবাসী জানান, শুক্রবার বিকালে বগুড়া সদরের লাহিড়িপাড়া ইউনিয়নের নন্দীপাড়া স্কুল মাঠে ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করা হয়। খেলা শেষে পুরস্কার বিতরণকালে ওই গ্রামের সোলায়মান আলীর ছেলে রায়হান আলী দক্ষিণ নন্দীপাড়া গ্রামের এক কিশোরীর সঙ্গে হ্যান্ডশেক করে। এর প্রতিবাদ করা নিয়ে দুই গ্রামের জনগণের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে গুরুতর আহত রায়হান আলীকে শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ৮টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
শনিবার সকালে রায়হানের মৃত্যুর খবর প্রচার হলে তার স্বজন ও গ্রামবাসী দক্ষিণ নন্দীপাড়া গ্রামের রাজ্জাক, রফিকুল, সাইফুল, আনিসার, কোব্বাদ ও সোহেলসহ কয়েকজনের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে। মারধরে রওশন, চায়না ও জ্যোৎস্না নামে তিন নারী আহত হন। তাদের মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সোহেলের বাড়িতে হামলার সময় সাতটি গরু, চারটি ছাগল ও দুটি বাইসাইকেল লুটের অভিযোগ উঠেছে। সদর থানার ওসি (তদন্ত) নূর-এ-আলম সিদ্দিকী জানান, নিহতের বাবা সোলায়মান আলী একটি হত্যা মামলা করেছেন। হত্যায় জড়িত দক্ষিণ নন্দীপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে চয়নকে গ্রেফতার করা হয়। শনিবার সন্ধ্যায় এ খবর পাঠানোর সময় দুগ্রামের জনগণের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। গ্রেফতার এড়াতে অনেক পুরুষ বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছেন। রায়হানের লাশ মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
No comments