নদীর জায়গায় তৈরি করা হচ্ছে পুকুর
(বগুড়ার শিবগঞ্জের মিল্কীপুরে করতোয়া নদীর জায়গায় বাঁধ দিয়ে বানানো হচ্ছে পুকুর। গত বৃহস্পতিবার তোলা ছবি l প্রথম আলো) বগুড়ার
শিবগঞ্জ উপজেলার শিবগঞ্জ ইউনিয়নের মিল্কীপুর গ্রামে করতোয়া নদী দখল করে
পুকুর বানানো হচ্ছে। ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) একজন সদস্য মাছ চাষের কথা বলে
মাটি দিয়ে বাঁধ নির্মাণ করে নদী দখল করে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এলাকার
কয়েকজন বলেন, বর্ষার সময় করতোয়া নদীতে মাছ ধরে জীবিকা চালান অনেকে। এ
দিকেই নদীর পানি প্রবাহিত হয়। নদীর স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত করে
মাছ চাষের পরিকল্পনা করেছেন শিবগঞ্জ ইউপির সদস্য শিহাবুল ইসলাম। তাঁর
নেতৃত্বে এলাকার কয়েকজন এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে এখানে মাটি দিয়ে বাঁধ
নির্মাণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। পুকুর তৈরি করে মাছ চাষ করা হবে বলে প্রচার
করা হচ্ছে। তবে এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের কোনো নজরদারি নেই।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, মিল্কীপুর গ্রামের দক্ষিণ পাশে গোলশামারী দহ নামক স্থানে করতোয়া নদীর প্রায় তিন একর জায়গা দখল করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ জন্য ভ্যানে করে বিভিন্ন জায়গা থেকে মাটি এনে এখানে ফেলা হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মিল্কীপুর গ্রামের এক ব্যক্তি বলেন, শিহাবুল এলাকায় প্রভাবশালী। চোখের সামনে নদী দখল হলেও তাঁর ভয়ে কোনো প্রতিবাদ করা যাচ্ছে না।
জানতে চাইলে শিহাবুল ইসলাম বলেন, ‘আমার নিজের জমি নদীর মধ্যে গিয়েছিল, তা বের করে নিয়ে পুকুর করছি। তবে দু-চার শতক নদীর জমিও থাকতে পারে। এটা আর তেমন দোষের কী।’
শিবগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান ওয়ারেছ আলী বলেন, ঘটনা এ রকম হলে তা বড় ধরনের অন্যায় এবং দ্রুত এর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এ সম্পর্কে স্থানীয় প্রশাসনের নজরদারি জরুরি বলে মন্তব্য করেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবুল বাশার।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রবিউল ইসলাম জানান, নদীতে বাঁধ দিয়ে পুকুর বানানোর বিষয়টি তিনি জানেন না। এটাকে অবৈধ উল্লেখ করে তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, মিল্কীপুর গ্রামের দক্ষিণ পাশে গোলশামারী দহ নামক স্থানে করতোয়া নদীর প্রায় তিন একর জায়গা দখল করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ জন্য ভ্যানে করে বিভিন্ন জায়গা থেকে মাটি এনে এখানে ফেলা হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মিল্কীপুর গ্রামের এক ব্যক্তি বলেন, শিহাবুল এলাকায় প্রভাবশালী। চোখের সামনে নদী দখল হলেও তাঁর ভয়ে কোনো প্রতিবাদ করা যাচ্ছে না।
জানতে চাইলে শিহাবুল ইসলাম বলেন, ‘আমার নিজের জমি নদীর মধ্যে গিয়েছিল, তা বের করে নিয়ে পুকুর করছি। তবে দু-চার শতক নদীর জমিও থাকতে পারে। এটা আর তেমন দোষের কী।’
শিবগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান ওয়ারেছ আলী বলেন, ঘটনা এ রকম হলে তা বড় ধরনের অন্যায় এবং দ্রুত এর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এ সম্পর্কে স্থানীয় প্রশাসনের নজরদারি জরুরি বলে মন্তব্য করেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবুল বাশার।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রবিউল ইসলাম জানান, নদীতে বাঁধ দিয়ে পুকুর বানানোর বিষয়টি তিনি জানেন না। এটাকে অবৈধ উল্লেখ করে তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন।
No comments