পার্বত্য অঞ্চলে ড. মিজানুর রহমানকে অবাঞ্চিত ঘোষনা
পার্বত্য
চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালিদের অনত্র সরিয়ে নেয়ার বিষয়ে অসাংবিধানিক ও
ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্যের প্রতিবাদে বাঙালি ছাত্র পরিষদ খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ
মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা মানবাধিকার
কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমানকে পার্বত্য অঞ্চলে অবাঞ্চিত ঘোষনা
করেন। এ সময় বিক্ষুদ্ধ বাঙালিরা মিজানুর রহমানের কুশ পুত্তলিকা দাহ করতে
চাইলে পুলিশী বাধাঁয় তা পন্ড হয়ে যায়। বিক্ষোভ মিছিল শেষে প্রতিবাদ
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদ খাগড়াছড়ি জেলার সাধারণ
সম্পাদক এস এম মাসুম (রানা), সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তফা কামাল, খাগড়াছড়ি
সরকারি কলেজের সিনিয়র সহ-সভাপতি হুমায়ুন কবির, সাধারণ সম্পাদক আজম খান।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, গত ১৮ই ডিসেম্বর ঢাকায় জাতিসংঘ ইউনিভার্সাল পিরিউডিক রিভিউর (ইউপিআর) আদিবাসি শীর্ষক সেমিনারে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বাঙালিদেরকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হোক। তাঁর বক্তব্যের প্রতিবাদে ছাত্রপরিষদের নেতারা বলেন, ড. মিজানুর রহমান জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান। অথচ তার কার্যকলাপ কথাবার্তা অমানবিক, অসাংবিধানিক এবং সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক। কারণ বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে একজন নাগরিক দেশের যে কোন জায়গায় বসবাস করার অধিকার রাখে।
সমাবেশে বক্তারা আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতীয় সন্ত্রাসীরা যে অর্ধলক্ষ নিরিহ বাঙালি হত্যা করেছে, অগনিত বাঙালি গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে, বাঙালি নারীকে ধর্ষণ করেছে, নিয়মিত গুম,খুন ও অপহরনের মত সন্ত্রাসী কর্মকান্ড এখনো চালিয়ে যাচ্ছে, তিনি কি এগুলো দেখেননা। একটি জাতীয় কমিশনের প্রধান হয়ে কোন বিবেকের তাড়নায় লক্ষ বাঙালিকে বাপ-দাদার ভিটে মাটি ছাড়া করার পরামর্শ দেয়। ড.মিজানুর রহমান বিদেশী দালাল গোষ্ঠি এবং সন্তু লারমাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে প্রতিনিয়ত বাঙালিদের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছে। এসব ষড়যন্ত্রমুলুক কাজ করার জন্য পার্বত্য অঞ্চল থেকে ড. মিজানুর রহমান, খুশি কবির, সুলতানা কামাল, সালমা জাহান, সাদেকা হালিম ও সঞ্জিব গংদেরকে অবাঞ্চিত ঘোষনা করেন।
দালালরা যদি সেনাবাহিনী এবং বাঙালিদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করা অব্যহত রাখে তাহলে বাঙালি ছাত্র পরিষদ পার্বত্য অঞ্চলের সকল বাঙালিদের সাথে নিয়ে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন ছাত্রপরিষদ নেতারা।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, গত ১৮ই ডিসেম্বর ঢাকায় জাতিসংঘ ইউনিভার্সাল পিরিউডিক রিভিউর (ইউপিআর) আদিবাসি শীর্ষক সেমিনারে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বাঙালিদেরকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হোক। তাঁর বক্তব্যের প্রতিবাদে ছাত্রপরিষদের নেতারা বলেন, ড. মিজানুর রহমান জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান। অথচ তার কার্যকলাপ কথাবার্তা অমানবিক, অসাংবিধানিক এবং সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক। কারণ বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে একজন নাগরিক দেশের যে কোন জায়গায় বসবাস করার অধিকার রাখে।
সমাবেশে বক্তারা আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতীয় সন্ত্রাসীরা যে অর্ধলক্ষ নিরিহ বাঙালি হত্যা করেছে, অগনিত বাঙালি গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে, বাঙালি নারীকে ধর্ষণ করেছে, নিয়মিত গুম,খুন ও অপহরনের মত সন্ত্রাসী কর্মকান্ড এখনো চালিয়ে যাচ্ছে, তিনি কি এগুলো দেখেননা। একটি জাতীয় কমিশনের প্রধান হয়ে কোন বিবেকের তাড়নায় লক্ষ বাঙালিকে বাপ-দাদার ভিটে মাটি ছাড়া করার পরামর্শ দেয়। ড.মিজানুর রহমান বিদেশী দালাল গোষ্ঠি এবং সন্তু লারমাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে প্রতিনিয়ত বাঙালিদের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছে। এসব ষড়যন্ত্রমুলুক কাজ করার জন্য পার্বত্য অঞ্চল থেকে ড. মিজানুর রহমান, খুশি কবির, সুলতানা কামাল, সালমা জাহান, সাদেকা হালিম ও সঞ্জিব গংদেরকে অবাঞ্চিত ঘোষনা করেন।
দালালরা যদি সেনাবাহিনী এবং বাঙালিদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করা অব্যহত রাখে তাহলে বাঙালি ছাত্র পরিষদ পার্বত্য অঞ্চলের সকল বাঙালিদের সাথে নিয়ে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন ছাত্রপরিষদ নেতারা।
No comments