ধাক্কা দেয়া জাহাজটি সরকার দলীয় এমপির
সুন্দরবনের শ্যালা নদীতে ডুবে যাওয়া
ট্যাংকারকে (ওটি সাউদার্ন স্টার-৭) ধাক্কা দেয়া এমটি টোটাল জাহাজটিকে
নারায়ণগঞ্জের বন্দর থেকে আটক করেছে পুলিশ। ওই জাহাজের মালিক হলেন সরকারদলীয়
এমপি সিরাজুল ইসলাম মোল্লা। তিনি নরসিংদী-৩ আসনের সংসদ সদস্য। রোববার রাত
সাড়ে ১০টায় পুলিশ বন্দরের লক্ষণখোলা এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ওই জাহাজটি
আটক করে। এ সময় পুলিশ এমটি টোটালের মাস্টারসহ ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে।
গ্রেফতারকৃতরা হল- জাহাজের মাস্টার মোস্তফা (৫৩), সহকারী মাস্টার ফারুক
(৩৪), সুকানি আক্কাস মৃধা ও সুকানি ইয়ার আলী মৃধা (২৮)। আটককৃত জাহাজ
কোম্পানির টেকনিক্যাল ম্যানেজার আরিফ রেজা জানান, জাহাজটি ইউনাইটেড শিপিং
লাইস লি. কোম্পানির। এর মালিক হলেন সরকারদলীয় নরসিংদী-৩ আসনের সংসদ সদস্য
সিরাজুল ইসলাম মোল্লা। জাহাজটির ধারণক্ষমতা ১৫শ টন।
সোমবার বিকালে মংলা থানা পুলিশ গ্রেফতারকৃতদের নারায়ণগঞ্জের বন্দর থেকে মংলা নিয়ে যায়। আটককৃত জাহাজটি নৌবাহিনী পরিচালিত সোনাকান্দা ডকইয়ার্ডে নোঙ্গর করে রাখা হয়েছে। ওটি সাউদার্ন স্টার-৭ ডুবে যাওয়ার ঘটনায় জাহাজ কোম্পানির ম্যানেজার গিয়াস উদ্দিন বাদী হয়ে মংলা থানায় মামলা করেছেন। মামলা নং ৫ (১২) ১৪।
৯ ডিসেম্বর ভোর ৫টায় সুন্দরবনের শ্যালা নদীতে এমটি টোটালের ধাক্কায় তেল বোঝাই ওটি সাউদার্ন স্টার-৭ ডুবে যায়। এ সময় এমটি টোটাল পালিয়ে নারায়ণগঞ্জ বন্দরের শীতলক্ষ্যা নদীতে এসে আÍগোপন করে। দীর্ঘ ৪দিন অভিযান চালিয়ে মংলা থানা পুলিশ বন্দরে এসে ঘাতক জাহাজটি আটক করতে সক্ষম হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মঞ্জুর এলাহী জানান, ৯ ডিসেম্বর শ্যালা নদীতে তেলবাহী ওটি সাউদার্ন স্টার-৭ ট্যাংকারটিকে এমটি টোটাল জাহাজ বেপরোয়াভাবে এসে ধাক্কা দেয়। এতে জাহাজের সাইট ফুটা হয়ে নদীতে ডুবে যায়। পরে এমটি টোটাল পালিয়ে বন্দরের শীতলক্ষ্যা নদীতে এসে আত্মগোপন করে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বন্দর থানা পুলিশের সহায়তায় ঘাতক জাহাজটি আটক করতে সক্ষম হয়েছেন তারা।
এ সময় চট্টগ্রাম সন্দ্বীপের মৃত রুহুল আমিনের ছেলে জাহাজের মাস্টার মোস্তফা, টাঙ্গাইল ঘাটাইলের আবুল হোসেনের ছেলে সহকারী মাস্টার ফারুক হোসেন, বরিশালের বাকেরগঞ্জ চর আউলিয়ার মৃত আজহার মিয়ার ছেলে সুকানি আক্কাস মৃধা ও ময়মনসিংহের গফরগাঁও খয়েরহাটের সাহেব আলী মৃধার ছেলে সুকানি ইয়ার আলীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে বলে তিনি জানান।
বন্দর থানার ওসি নজরুল ইসলাম বলেন, আমরা মংলা থানা পুলিশকে সহায়তা করেছি। তারা গ্রেফতারকৃতদের মংলায় নিয়ে গেছে। আর আটককৃত জাহাজটি বর্তমানে আমাদের হেফাজতে নৌবাহিনীর ডকইয়ার্ডে নোঙ্গর করে রাখা হয়েছে। জাহাজের গায়ে লেখা রয়েছে অফিস নং সি-১৮৫৪, জিআরটি নং ৯৯৮ ও এনআরটি নং ৪৮০।
সোমবার বিকালে মংলা থানা পুলিশ গ্রেফতারকৃতদের নারায়ণগঞ্জের বন্দর থেকে মংলা নিয়ে যায়। আটককৃত জাহাজটি নৌবাহিনী পরিচালিত সোনাকান্দা ডকইয়ার্ডে নোঙ্গর করে রাখা হয়েছে। ওটি সাউদার্ন স্টার-৭ ডুবে যাওয়ার ঘটনায় জাহাজ কোম্পানির ম্যানেজার গিয়াস উদ্দিন বাদী হয়ে মংলা থানায় মামলা করেছেন। মামলা নং ৫ (১২) ১৪।
৯ ডিসেম্বর ভোর ৫টায় সুন্দরবনের শ্যালা নদীতে এমটি টোটালের ধাক্কায় তেল বোঝাই ওটি সাউদার্ন স্টার-৭ ডুবে যায়। এ সময় এমটি টোটাল পালিয়ে নারায়ণগঞ্জ বন্দরের শীতলক্ষ্যা নদীতে এসে আÍগোপন করে। দীর্ঘ ৪দিন অভিযান চালিয়ে মংলা থানা পুলিশ বন্দরে এসে ঘাতক জাহাজটি আটক করতে সক্ষম হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মঞ্জুর এলাহী জানান, ৯ ডিসেম্বর শ্যালা নদীতে তেলবাহী ওটি সাউদার্ন স্টার-৭ ট্যাংকারটিকে এমটি টোটাল জাহাজ বেপরোয়াভাবে এসে ধাক্কা দেয়। এতে জাহাজের সাইট ফুটা হয়ে নদীতে ডুবে যায়। পরে এমটি টোটাল পালিয়ে বন্দরের শীতলক্ষ্যা নদীতে এসে আত্মগোপন করে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বন্দর থানা পুলিশের সহায়তায় ঘাতক জাহাজটি আটক করতে সক্ষম হয়েছেন তারা।
এ সময় চট্টগ্রাম সন্দ্বীপের মৃত রুহুল আমিনের ছেলে জাহাজের মাস্টার মোস্তফা, টাঙ্গাইল ঘাটাইলের আবুল হোসেনের ছেলে সহকারী মাস্টার ফারুক হোসেন, বরিশালের বাকেরগঞ্জ চর আউলিয়ার মৃত আজহার মিয়ার ছেলে সুকানি আক্কাস মৃধা ও ময়মনসিংহের গফরগাঁও খয়েরহাটের সাহেব আলী মৃধার ছেলে সুকানি ইয়ার আলীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে বলে তিনি জানান।
বন্দর থানার ওসি নজরুল ইসলাম বলেন, আমরা মংলা থানা পুলিশকে সহায়তা করেছি। তারা গ্রেফতারকৃতদের মংলায় নিয়ে গেছে। আর আটককৃত জাহাজটি বর্তমানে আমাদের হেফাজতে নৌবাহিনীর ডকইয়ার্ডে নোঙ্গর করে রাখা হয়েছে। জাহাজের গায়ে লেখা রয়েছে অফিস নং সি-১৮৫৪, জিআরটি নং ৯৯৮ ও এনআরটি নং ৪৮০।
No comments