স্মৃতির কাজল
নব্বইয়ের দশকের সাড়াজাগানো ছবি দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে এক হাজার সপ্তাহ পার করেছে গত শুক্রবার। ১৯৯৫ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিটিতে শাহরুখ খান-কাজল জুটিকে উপহার দিয়েছিলেন এর পরিচালক আদিত্য চোপড়া। ছবিতে সিমরান চরিত্রে কাজলের অনবদ্য অভিনয় মুগ্ধ করেছে অগণিত দর্শককে। সম্প্রতি ছবিটি নিয়ে অতীত স্মৃতির কথা জানিয়েছেন এ তারকা অভিনেত্রী। ছবিটির সিক্যুয়েল তৈরির পক্ষে মত দিলেও তিনি মনে করেন, দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গের মতো বিস্ময়কর একটি ছবির রিমেক বানানো কখনোই সম্ভব না।
এ প্রসঙ্গে হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কাজল বলেন, ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে ছবির সিক্যুয়েল তৈরির ভাবনাটি চমৎকার।’ ছবিটির সিক্যুয়েল তৈরির পক্ষপাতী হলেও রিমেক তৈরির বিপক্ষেই কথা বলেছেন কাজল। এ প্রসঙ্গে তাঁর ভাষ্য, ‘আমি মনে করি, বিস্ময়কর কোনো কিছুর রিমেক কখনোই হতে পারে না।’
দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে ছবি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে যেন অতীতে ফিরে যান কাজল। তিনি বলেন, ‘ছবিটির নির্দিষ্ট কোনো দৃশ্যের সঙ্গে নয়, পুরো ছবির সঙ্গেই আমার অনেক অতীত স্মৃতি জড়িয়ে আছে। যখনই আমি ছবিটি দেখি, তখন মনে হয়, একটার পর একটা ফ্ল্যাশব্যাক দেখছি। ওই সময়টাতে কী কী ঘটেছিল তার সবই আমার মনে পড়ে যায়। ছবিটির শুটিং করতে গিয়ে সত্যিই দারুণ সময় পার করেছিলাম আমরা।’
কাজল আরও বলেন, ‘ছবিটির শুটিংয়ের সময় আমরা একদমই ভাবিনি কে বড় আর কে ছোট। আমরা সবাই আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ করেছি। কেউ কাউকে ভয় পাইনি। অন্য কারও চেয়ে নিজেকে কখনোই ছোট মনে করিনি আমরা।’
মুম্বাইয়ের মারাঠা মন্দির প্রেক্ষাগৃহে ১৯৯৫ সাল থেকে বিরতিহীনভাবে প্রদর্শিত হচ্ছে দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে। গত শুক্রবার ছবিটির এক হাজার সপ্তাহ পূর্তি উদযাপন করেছে ১১০০ আসনের প্রেক্ষাগৃহটি।
এ প্রসঙ্গে হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কাজল বলেন, ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে ছবির সিক্যুয়েল তৈরির ভাবনাটি চমৎকার।’ ছবিটির সিক্যুয়েল তৈরির পক্ষপাতী হলেও রিমেক তৈরির বিপক্ষেই কথা বলেছেন কাজল। এ প্রসঙ্গে তাঁর ভাষ্য, ‘আমি মনে করি, বিস্ময়কর কোনো কিছুর রিমেক কখনোই হতে পারে না।’
দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে ছবি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে যেন অতীতে ফিরে যান কাজল। তিনি বলেন, ‘ছবিটির নির্দিষ্ট কোনো দৃশ্যের সঙ্গে নয়, পুরো ছবির সঙ্গেই আমার অনেক অতীত স্মৃতি জড়িয়ে আছে। যখনই আমি ছবিটি দেখি, তখন মনে হয়, একটার পর একটা ফ্ল্যাশব্যাক দেখছি। ওই সময়টাতে কী কী ঘটেছিল তার সবই আমার মনে পড়ে যায়। ছবিটির শুটিং করতে গিয়ে সত্যিই দারুণ সময় পার করেছিলাম আমরা।’
কাজল আরও বলেন, ‘ছবিটির শুটিংয়ের সময় আমরা একদমই ভাবিনি কে বড় আর কে ছোট। আমরা সবাই আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ করেছি। কেউ কাউকে ভয় পাইনি। অন্য কারও চেয়ে নিজেকে কখনোই ছোট মনে করিনি আমরা।’
মুম্বাইয়ের মারাঠা মন্দির প্রেক্ষাগৃহে ১৯৯৫ সাল থেকে বিরতিহীনভাবে প্রদর্শিত হচ্ছে দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে। গত শুক্রবার ছবিটির এক হাজার সপ্তাহ পূর্তি উদযাপন করেছে ১১০০ আসনের প্রেক্ষাগৃহটি।
No comments