অপেক্ষা শুধু একটি ফোনের
ব্রিটিশ সিংহাসনের তৃতীয় উত্তরাধিকারীর
জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে রাজপরিবার। শুধু রাজপরিবার বললে ভুল হবে,
গোটা বিশ্বই অপেক্ষার প্রহর গুনছে। যেকোনো মুহূতেই আসতে পারে কেট-উইলিয়ামের
সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার কাঙ্ক্ষিত খবর।
বিভিন্ন সূত্রের
খবর অনুযায়ী, ১৩ থেকে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে সন্তান জন্ম দেওয়ার কথা কেটের। সে
অনুযায়ী, গতকাল শনিবারই রাজপরিবারে নতুন অতিথির আসার কথা।
ডাচেস অব কর্নওয়াল ক্যামিলা (কেটের শাশুড়ি) জানিয়েছেন, রাজপরিবার একটি ফোনের অপেক্ষায় আছেন। নবজাতক ভূমিষ্ঠ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রথম ফোন করা হবে রাজপরিবারকে। এরপর অন্য আত্মীয়দের জানানো হবে। তারপরই জানবে পুরো বিশ্ব।
সেন্ট মেরিজ হসপিটালের লন্ডন শাখা লিন্ডো উইংয়ে ইতিমধ্যেই কেটকে ভর্তি করা হয়েছে। কর্মক্ষেত্র থেকে ছুটি নিয়ে উইলিয়াম স্ত্রীর পাশেই আছেন। এক সূত্র জানিয়েছে, কেট সুস্থ আছেন। অস্ত্রোপচার নয় স্বাভাবিকভাবেই তিনি সন্তানের জন্ম দেবেন। প্রসঙ্গত এ হাসপাতালেই উইলিয়াম ও তাঁর ছোট ভাই হ্যারির জন্ম।
ধাত্রীবিদ মারকাস সেচেলের তত্ত্বাবধানে আছেন কেট। ১৯৯০ সালের পর থেকেই সেচেলের কাছে চিকিৎসা নিয়েছেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। এ ছাড়া রানির ছোট ছেলের স্ত্রী সোফি ওয়েসেক্সের দুই সন্তানের জন্মও তাঁর হাতেই হয়েছে। এখন সেচেলের বয়স ৭০ হলেও তিনিই কেটের দায়িত্ব নিয়েছেন।
রাজপরিবার ছাড়াও নতুন অতিথির জন্য বিশ্বজুড়ে নানা আয়োজন সাজিয়ে রাখা হয়েছে। কেট-উইলিয়ামের সন্তান জন্ম নেওয়ার পর নিউজিল্যান্ডে ২০টি জাতীয় ভবন এবং অকল্যান্ড স্কাই টাওয়ার ও আমুয়ারু অপেরা হাউসকে গোলাপি ও নীল রঙের বাতি দিয়ে সাজানো হবে।
কানাডা নায়গ্রা জলপ্রপাত ও সিএন টাওয়ারে নীল অথবা গোলাপি রঙের লেজার শো করার পরিকল্পনা করেছে। লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বিমানবন্দরে আসা এক হাজার যাত্রীকে একটি গিফট বক্স ও একটি করে টি-শার্ট উপহার দেবে। বেগুনি রঙের টি-শার্টে রাজমুকুটের লোগো ও 'সেলিব্রেটিং এ ভেরি স্পেলাশ নিউ অ্যারাইভাল' কথাটি লেখা থাকবে। এ ছাড়া অন্যান্য দেশও ইতিমধ্যে ব্রিটেনের রাজপরিবারের নতুন সদস্যের জন্য শুভেচ্ছা বার্তা ও নানা উপহার পাঠিয়েছে। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
ডাচেস অব কর্নওয়াল ক্যামিলা (কেটের শাশুড়ি) জানিয়েছেন, রাজপরিবার একটি ফোনের অপেক্ষায় আছেন। নবজাতক ভূমিষ্ঠ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রথম ফোন করা হবে রাজপরিবারকে। এরপর অন্য আত্মীয়দের জানানো হবে। তারপরই জানবে পুরো বিশ্ব।
সেন্ট মেরিজ হসপিটালের লন্ডন শাখা লিন্ডো উইংয়ে ইতিমধ্যেই কেটকে ভর্তি করা হয়েছে। কর্মক্ষেত্র থেকে ছুটি নিয়ে উইলিয়াম স্ত্রীর পাশেই আছেন। এক সূত্র জানিয়েছে, কেট সুস্থ আছেন। অস্ত্রোপচার নয় স্বাভাবিকভাবেই তিনি সন্তানের জন্ম দেবেন। প্রসঙ্গত এ হাসপাতালেই উইলিয়াম ও তাঁর ছোট ভাই হ্যারির জন্ম।
ধাত্রীবিদ মারকাস সেচেলের তত্ত্বাবধানে আছেন কেট। ১৯৯০ সালের পর থেকেই সেচেলের কাছে চিকিৎসা নিয়েছেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। এ ছাড়া রানির ছোট ছেলের স্ত্রী সোফি ওয়েসেক্সের দুই সন্তানের জন্মও তাঁর হাতেই হয়েছে। এখন সেচেলের বয়স ৭০ হলেও তিনিই কেটের দায়িত্ব নিয়েছেন।
রাজপরিবার ছাড়াও নতুন অতিথির জন্য বিশ্বজুড়ে নানা আয়োজন সাজিয়ে রাখা হয়েছে। কেট-উইলিয়ামের সন্তান জন্ম নেওয়ার পর নিউজিল্যান্ডে ২০টি জাতীয় ভবন এবং অকল্যান্ড স্কাই টাওয়ার ও আমুয়ারু অপেরা হাউসকে গোলাপি ও নীল রঙের বাতি দিয়ে সাজানো হবে।
কানাডা নায়গ্রা জলপ্রপাত ও সিএন টাওয়ারে নীল অথবা গোলাপি রঙের লেজার শো করার পরিকল্পনা করেছে। লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বিমানবন্দরে আসা এক হাজার যাত্রীকে একটি গিফট বক্স ও একটি করে টি-শার্ট উপহার দেবে। বেগুনি রঙের টি-শার্টে রাজমুকুটের লোগো ও 'সেলিব্রেটিং এ ভেরি স্পেলাশ নিউ অ্যারাইভাল' কথাটি লেখা থাকবে। এ ছাড়া অন্যান্য দেশও ইতিমধ্যে ব্রিটেনের রাজপরিবারের নতুন সদস্যের জন্য শুভেচ্ছা বার্তা ও নানা উপহার পাঠিয়েছে। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
No comments