ন্যাশনাল আর্থ অলিম্পিয়াড ২০১৩ বিশ্ব ভরা প্রাণ by হাসান ইমাম
বিশ্বকে বাঁচাতে দরকার পরিবেশের ভারসাম্য
বজায় রাখা। এ লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে বাংলাদেশের তরুণেরাও। তরুণদের এমনই
একটি উদ্যোগ ন্যাশনাল আর্থ অলিম্পিয়াড, যার আয়োজক ছিল বাংলাদেশ ইয়ুথ
এনভায়রনমেন্টাল ইনিশিয়েটিভ (বিওয়াইইএল)।
এই আয়োজনে সহায়তা করেছে ইএমকে সেন্টার।
৫ জুলাই অনুষ্ঠিত হলো ন্যাশনাল আর্থ অলিম্পিয়াডের জাতীয় উৎসব। রাজধানীর ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (আইইইবি) ক্যাম্পাসে দিনব্যাপী এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। সারা দেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজের ১৪৩ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে ছিল ফাইনাল এই অলিম্পিয়াড।
অলিম্পিয়াডে অংশ নিতে রংপুর থেকে আসে মাহির আসিফ। রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম বর্ষের এই শিক্ষার্থীর কাছেই জানা গেল উৎসবে অংশ নেওয়ার নেপথ্যের কথা। মাহির বলে, ‘জাতীয় প্রতিযোগিতায় আসার আগে আমাদের বিভাগীয় পর্যায়ে আয়োজন করা হয় এমন আরেকটি উৎসবের। সেখানে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুবাদেই ঢাকায় আসা।’
মাহিরের মতো বরিশাল অঞ্চল থেকে আসা সুলতানা বলে, ‘বরিশাল থেকে যখন নির্বাচিত হলাম, অনেক কিছুই জানতাম না। এই জাতীয় অলিম্পিয়াডে এসে সেসব বিষয়ে ধারণা হলো। নিজের এলাকায় পরিবেশ নিয়ে কাজ করে বাংলাদেশকে পরিবেশঝুঁকির আওতামুক্ত করতে চাই।’
সাতটি বিভাগ থেকে আসা ১৪৩ জন প্রতিযোগীকে সকালে নিবন্ধনের পর বসতে হয় এক ঘণ্টার পরীক্ষায়। ভূবিদ্যা, আবহাওয়াবিদ্যা, পরিবেশবিজ্ঞান, জ্যোতির্বিদ্যার নানা বিষয় নিয়ে ছিল ৮০টি এমসিকিউ প্রশ্ন।
বিওয়াইইএলের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রিয়াংকা বল বলেন, ‘প্রতিযোগিতায় তিনজন বিজয়ী হলেও আমরা ক্যাম্পে ডাকব প্রায় ১৫ জন শিক্ষার্থীকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞান অনুষদের সহায়তায় এই ক্যাম্প করা হবে। সেখান থেকে নির্বাচিত পাঁচজন শিক্ষার্থী যাবে ইন্টারন্যাশনাল আর্থ সায়েন্স অলিম্পিয়াডে।’
এ বছর ইন্টারন্যাশনাল আর্থ সায়েন্স অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হবে সেপ্টেম্বর মাসে ভারতের মহীসুরে।
অনুষ্ঠানের শেষ দিকে ঘোষণা করা হয় অলিম্পিয়াডের তিন বিজয়ীর নাম। প্রথম পুরস্কার পায় ম্যাপল লিফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী কাজী আশফাকুল হক, দ্বিতীয় পুরস্কার জিতে নেয় অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী সাহিমা জেবিন এবং তৃতীয় পুরস্কার পায় এসএফএক্স গ্রিনহেরাল্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী অভি দত্ত।
ঢাকায় জাতীয় অলিম্পিয়াডে পরীক্ষা ছাড়াও সারা দিন শিক্ষার্থীদের পরিবেশ নিয়ে প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে অতিথি ও প্রশিক্ষক ছিলেন আইইউবির উপাচার্য ওমর রহমান, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের প্রতিনিধি মাইকেল হারকার, ন্যাশনাল আর্থ অলিম্পিয়াডের (এনইও) প্রধান উপদেষ্টা শমসের আলী, এনইওর আহ্বায়ক কাজী মতিন, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ সালেমুল হক প্রমুখ।
৫ জুলাই অনুষ্ঠিত হলো ন্যাশনাল আর্থ অলিম্পিয়াডের জাতীয় উৎসব। রাজধানীর ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (আইইইবি) ক্যাম্পাসে দিনব্যাপী এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। সারা দেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজের ১৪৩ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে ছিল ফাইনাল এই অলিম্পিয়াড।
অলিম্পিয়াডে অংশ নিতে রংপুর থেকে আসে মাহির আসিফ। রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম বর্ষের এই শিক্ষার্থীর কাছেই জানা গেল উৎসবে অংশ নেওয়ার নেপথ্যের কথা। মাহির বলে, ‘জাতীয় প্রতিযোগিতায় আসার আগে আমাদের বিভাগীয় পর্যায়ে আয়োজন করা হয় এমন আরেকটি উৎসবের। সেখানে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুবাদেই ঢাকায় আসা।’
মাহিরের মতো বরিশাল অঞ্চল থেকে আসা সুলতানা বলে, ‘বরিশাল থেকে যখন নির্বাচিত হলাম, অনেক কিছুই জানতাম না। এই জাতীয় অলিম্পিয়াডে এসে সেসব বিষয়ে ধারণা হলো। নিজের এলাকায় পরিবেশ নিয়ে কাজ করে বাংলাদেশকে পরিবেশঝুঁকির আওতামুক্ত করতে চাই।’
সাতটি বিভাগ থেকে আসা ১৪৩ জন প্রতিযোগীকে সকালে নিবন্ধনের পর বসতে হয় এক ঘণ্টার পরীক্ষায়। ভূবিদ্যা, আবহাওয়াবিদ্যা, পরিবেশবিজ্ঞান, জ্যোতির্বিদ্যার নানা বিষয় নিয়ে ছিল ৮০টি এমসিকিউ প্রশ্ন।
বিওয়াইইএলের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রিয়াংকা বল বলেন, ‘প্রতিযোগিতায় তিনজন বিজয়ী হলেও আমরা ক্যাম্পে ডাকব প্রায় ১৫ জন শিক্ষার্থীকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞান অনুষদের সহায়তায় এই ক্যাম্প করা হবে। সেখান থেকে নির্বাচিত পাঁচজন শিক্ষার্থী যাবে ইন্টারন্যাশনাল আর্থ সায়েন্স অলিম্পিয়াডে।’
এ বছর ইন্টারন্যাশনাল আর্থ সায়েন্স অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হবে সেপ্টেম্বর মাসে ভারতের মহীসুরে।
অনুষ্ঠানের শেষ দিকে ঘোষণা করা হয় অলিম্পিয়াডের তিন বিজয়ীর নাম। প্রথম পুরস্কার পায় ম্যাপল লিফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী কাজী আশফাকুল হক, দ্বিতীয় পুরস্কার জিতে নেয় অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী সাহিমা জেবিন এবং তৃতীয় পুরস্কার পায় এসএফএক্স গ্রিনহেরাল্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী অভি দত্ত।
ঢাকায় জাতীয় অলিম্পিয়াডে পরীক্ষা ছাড়াও সারা দিন শিক্ষার্থীদের পরিবেশ নিয়ে প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে অতিথি ও প্রশিক্ষক ছিলেন আইইউবির উপাচার্য ওমর রহমান, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের প্রতিনিধি মাইকেল হারকার, ন্যাশনাল আর্থ অলিম্পিয়াডের (এনইও) প্রধান উপদেষ্টা শমসের আলী, এনইওর আহ্বায়ক কাজী মতিন, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ সালেমুল হক প্রমুখ।
No comments