শিশুর মুখে আঙুল?
মুখে আঙুল চোষা শিশুদের একটি অভ্যাস। বিজ্ঞানীরা বলছেন, শিশুরা জন্মের আগে থেকেই সাকিং রিফ্লেক্স বা চোষার প্রবণতা অর্জন করে, মুখে আঙুল চোষা সেই প্রবণতারই অংশ। তবে দুই থেকে চার বছর বয়সের মধ্যে এই প্রবণতা বা অভ্যাস আর থাকে না।
তার পরও অনেক শিশু বিশেষ সময়ে মুখে আঙুল দিয়ে থাকে। এ নিয়ে অতিরিক্ত
চিন্তাগ্রস্ত না হয়ে বিষয়টিকে উপেক্ষা করাই ভালো। এ অভ্যাস এমনিতেই চলে
যাবে। কিন্তু অভিভাবক হিসেবে জানা দরকার কখন আপনি এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন।
এক. চার বা পাঁচ বছর বয়সের পরও অভ্যাসটি রয়ে গেলে তা শিশুর দাঁত ওঠায় সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। দুই. স্কুলগামী শিশুরা এ অভ্যাসের কারণে বন্ধুবান্ধব ও শিক্ষকের হাসাহাসি বা সমালোচনার শিকার হয় এবং মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। তিন. শিশু এ অভ্যাসের কারণে বারবার পেটের সংক্রমণে ভুগতে পারে।
চিকিৎসকদের পরামর্শ হলো, এ নিয়ে শিশুদের খুব বেশি সমালোচনা বা খেয়াল না করা। বকাবকি বা ধমকাধমকি না করে মৃদুভাবে মাঝেমধ্যে বুঝিয়ে বলতে পারেন। শিশু কোনো ভীতি বা দুশ্চিন্তা থেকে এটি করছে কি না, খুঁজে বের করে প্রতিকার করুন। সংক্রমণ এড়াতে শিশুর হাত সব সময় পরিষ্কার রাখুন। খুব প্রয়োজন হলে দন্ত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। সূত্র: মায়ো ক্লিনিক।
এক. চার বা পাঁচ বছর বয়সের পরও অভ্যাসটি রয়ে গেলে তা শিশুর দাঁত ওঠায় সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। দুই. স্কুলগামী শিশুরা এ অভ্যাসের কারণে বন্ধুবান্ধব ও শিক্ষকের হাসাহাসি বা সমালোচনার শিকার হয় এবং মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। তিন. শিশু এ অভ্যাসের কারণে বারবার পেটের সংক্রমণে ভুগতে পারে।
চিকিৎসকদের পরামর্শ হলো, এ নিয়ে শিশুদের খুব বেশি সমালোচনা বা খেয়াল না করা। বকাবকি বা ধমকাধমকি না করে মৃদুভাবে মাঝেমধ্যে বুঝিয়ে বলতে পারেন। শিশু কোনো ভীতি বা দুশ্চিন্তা থেকে এটি করছে কি না, খুঁজে বের করে প্রতিকার করুন। সংক্রমণ এড়াতে শিশুর হাত সব সময় পরিষ্কার রাখুন। খুব প্রয়োজন হলে দন্ত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। সূত্র: মায়ো ক্লিনিক।
No comments