এডওয়ার্ড স্নোডেনকে নিয়ে পুতিন-ওবামা ফোনালাপ
এডওয়ার্ড স্নোডেনের বিষয় নিয়ে রাশিয়ার
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন মার্কিন
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তবে গত শুক্রবারের এ কথোপকথনের বিষয়ে বিস্তারিত
কিছু বলা হয়নি।
এদিকে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ভেনেজুয়েলা ও উরুগুয়ে ইউরোপের চারটি দেশ থেকে নিজেদের রাষ্ট্রদূতদের ডেকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিদেশ ভ্রমণের জন্য পাসপোর্ট বা এ ধরনের কাগজপত্র না থাকায় মস্কোর শেরেমেয়িতেভো বিমানবন্দরের ট্র্যানজিট এলাকায় আটকা পড়েছেন স্নোডেন। শুক্রবার তিনি আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করে সাময়িকভাবে রাশিয়ার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেন। ওই বৈঠকের পর পুতিনকে টেলিফোন করে কথা বলেন ওবামা।
তবে স্নোডেনকে নিয়ে দুই শীর্ষ নেতার মধ্যে ঠিক কী কথা হয়েছে, তা জানা যায়নি। হোয়াইট হাউস বলেছে, কয়েক দিন আগেই পুতিনের সঙ্গে ওবামার ফোনে কথা বলার দিন নির্ধারণ করা হয়েছিল। সেই অনুযায়ীই শুক্রবার কথা বলেন তাঁরা।
শুক্রবার আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মীদের সঙ্গে বৈঠকের সময় স্নোডেন জানান, তিনি লাতিন আমেরিকার কোনো দেশেই আশ্রয় নিতে চান। তবে সেখানে যাওয়ার আগ পর্যন্ত রাশিয়ায় সাময়িকভাবে রাজনৈতিক আশ্রয় চান।
এদিকে লাতিন দেশ ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ভেনেজুয়েলা ও উরুগুয়ের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক জোট মার্কোসার শুক্রবার এক বিবৃতিতে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার পক্ষে নিজেদের অধিকারের কথা তুলে ধরেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, প্রতিটি দেশেরই রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার অধিকার রয়েছে।
মার্কোসার জোটের চার দেশ ইউরোপের চার দেশ স্পেন, ইতালি, ফ্রান্স ও পর্তুগাল থেকে নিজেদের রাষ্ট্রদূতদের ডেকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বলিভিয়ার প্রেসিডেন্টের বিমানকে সম্প্রতি আকাশসীমা ব্যবহার করতে দেয়নি ওই চার দেশ। মোরালেস মস্কো থেকে বলিভিয়ায় ফেরার সময় বিমানে স্নোডেন আছেন সন্দেহে দেশগুলো নিজ নিজ আকাশসীমা বন্ধ করে দেয়।
উরুগুয়ের রাজধানী মন্টিভিডিওতে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে মার্কোসার নেতারা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর কঠোর সমালোচনা করেন। আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিনা কির্চনার বলেন, এখনো কয়েক শতাব্দী আগের মতোই ঔপনিবেশিকতার চর্চা করা হয়।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট দিলমা রুসেফ বলেন, ভবিষ্যতে যাতে মোরালেসের মতো পরিস্থিতিতে পড়তে না হয়, সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার সময় এসেছে। বিবিসি, এএফপি ও রয়টার্স।
বিদেশ ভ্রমণের জন্য পাসপোর্ট বা এ ধরনের কাগজপত্র না থাকায় মস্কোর শেরেমেয়িতেভো বিমানবন্দরের ট্র্যানজিট এলাকায় আটকা পড়েছেন স্নোডেন। শুক্রবার তিনি আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করে সাময়িকভাবে রাশিয়ার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেন। ওই বৈঠকের পর পুতিনকে টেলিফোন করে কথা বলেন ওবামা।
তবে স্নোডেনকে নিয়ে দুই শীর্ষ নেতার মধ্যে ঠিক কী কথা হয়েছে, তা জানা যায়নি। হোয়াইট হাউস বলেছে, কয়েক দিন আগেই পুতিনের সঙ্গে ওবামার ফোনে কথা বলার দিন নির্ধারণ করা হয়েছিল। সেই অনুযায়ীই শুক্রবার কথা বলেন তাঁরা।
শুক্রবার আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মীদের সঙ্গে বৈঠকের সময় স্নোডেন জানান, তিনি লাতিন আমেরিকার কোনো দেশেই আশ্রয় নিতে চান। তবে সেখানে যাওয়ার আগ পর্যন্ত রাশিয়ায় সাময়িকভাবে রাজনৈতিক আশ্রয় চান।
এদিকে লাতিন দেশ ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ভেনেজুয়েলা ও উরুগুয়ের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক জোট মার্কোসার শুক্রবার এক বিবৃতিতে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার পক্ষে নিজেদের অধিকারের কথা তুলে ধরেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, প্রতিটি দেশেরই রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার অধিকার রয়েছে।
মার্কোসার জোটের চার দেশ ইউরোপের চার দেশ স্পেন, ইতালি, ফ্রান্স ও পর্তুগাল থেকে নিজেদের রাষ্ট্রদূতদের ডেকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বলিভিয়ার প্রেসিডেন্টের বিমানকে সম্প্রতি আকাশসীমা ব্যবহার করতে দেয়নি ওই চার দেশ। মোরালেস মস্কো থেকে বলিভিয়ায় ফেরার সময় বিমানে স্নোডেন আছেন সন্দেহে দেশগুলো নিজ নিজ আকাশসীমা বন্ধ করে দেয়।
উরুগুয়ের রাজধানী মন্টিভিডিওতে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে মার্কোসার নেতারা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর কঠোর সমালোচনা করেন। আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিনা কির্চনার বলেন, এখনো কয়েক শতাব্দী আগের মতোই ঔপনিবেশিকতার চর্চা করা হয়।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট দিলমা রুসেফ বলেন, ভবিষ্যতে যাতে মোরালেসের মতো পরিস্থিতিতে পড়তে না হয়, সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার সময় এসেছে। বিবিসি, এএফপি ও রয়টার্স।
No comments