সাংবাদিকদের মির্জা ফখরুল ইফতারে আ.লীগের যোগ না দেওয়া দুর্ভাগ্যজনক
রাজনীতিবিদদের সম্মানে বিএনপির দেওয়া
ইফতারে আওয়ামী লীগের যোগ না দেওয়াকে ‘দুর্ভাগ্যজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
গতকাল
শনিবার রাজনীতিকদের সম্মানে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দেওয়া ইফতার
শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মির্জা ফখরুল এ মন্তব্য করেন।
বিএনপির ইফতার মাহফিলে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েও গতকাল দুপুরে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার বিকেলে দলের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে বিএনপির ইফতার মাহফিলে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেন। পরে দলের চার সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ঠিক করা হয়। সৈয়দ আশরাফের নেতৃত্বে এই প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নূহ-উল-আলম লেনিন ও সতীশ চন্দ্র রায়। তাঁরা যোগ দেওয়ার ব্যাপারে প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন। কিন্তু গতকাল দুপুরে প্রধানমন্ত্রী দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফকে টেলিফোন করে ইফতারে না যাওয়ার নির্দেশ দেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ প্রতিনিধিদলের অন্য নেতাদেরও জানিয়ে দেওয়া হয়। এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করার কারণ দলের দায়িত্বশীল নেতারা বলতে পারেননি।
খালেদা জিয়ার দেওয়া ইফতারে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা যোগ দেন। আওয়ামী লীগের কোনো প্রতিনিধি তাতে না গেলেও ক্ষমতাসীন জোটের অন্যতম শরিক জাতীয় পার্টির একটি প্রতিনিধিদল ইফতারে অংশ নেয়।
গতকাল শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হল প্রাঙ্গণে ইফতারের আয়োজন করে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে এই ইফতারে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমদ, মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, এলডিপির চেয়ারম্যান অলি আহমদ, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী এবং বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮-দলীয় জোটের শরিক দলগুলোর নেতারা অংশ নেন।
বিএনপির নেতাদের মধ্যে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, তরিকুল ইসলাম, আর এ গনি, মাহবুবুর রহমান, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ইফতার শেষে সাংবাদিকদের মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা সব দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম।’ যাঁরা এসেছেন তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগের আসার কথায় আমরা উৎসাহী ও অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম।
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ইফতারে দাওয়াত দেওয়া হলে তাঁরা তা বিবেচনা করবেন বলেও তিনি জানান। বিকল্পধারার চেয়ারম্যান বদরুদ্দোজা চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামী লীগ ইফতারে না যাওয়ায় একটি সমঝোতার সুযোগ হারিয়েছে। আওয়ামী লীগের যোগ না দেওয়াকে ‘দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমদ। বিএনপির সঙ্গে জাতীয় পার্টির জোট হচ্ছে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘অপেক্ষা করুন।’
বিএনপির ইফতার মাহফিলে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েও গতকাল দুপুরে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার বিকেলে দলের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে বিএনপির ইফতার মাহফিলে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেন। পরে দলের চার সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ঠিক করা হয়। সৈয়দ আশরাফের নেতৃত্বে এই প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নূহ-উল-আলম লেনিন ও সতীশ চন্দ্র রায়। তাঁরা যোগ দেওয়ার ব্যাপারে প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন। কিন্তু গতকাল দুপুরে প্রধানমন্ত্রী দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফকে টেলিফোন করে ইফতারে না যাওয়ার নির্দেশ দেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ প্রতিনিধিদলের অন্য নেতাদেরও জানিয়ে দেওয়া হয়। এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করার কারণ দলের দায়িত্বশীল নেতারা বলতে পারেননি।
খালেদা জিয়ার দেওয়া ইফতারে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা যোগ দেন। আওয়ামী লীগের কোনো প্রতিনিধি তাতে না গেলেও ক্ষমতাসীন জোটের অন্যতম শরিক জাতীয় পার্টির একটি প্রতিনিধিদল ইফতারে অংশ নেয়।
গতকাল শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হল প্রাঙ্গণে ইফতারের আয়োজন করে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে এই ইফতারে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমদ, মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, এলডিপির চেয়ারম্যান অলি আহমদ, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী এবং বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮-দলীয় জোটের শরিক দলগুলোর নেতারা অংশ নেন।
বিএনপির নেতাদের মধ্যে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, তরিকুল ইসলাম, আর এ গনি, মাহবুবুর রহমান, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ইফতার শেষে সাংবাদিকদের মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা সব দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম।’ যাঁরা এসেছেন তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগের আসার কথায় আমরা উৎসাহী ও অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম।
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ইফতারে দাওয়াত দেওয়া হলে তাঁরা তা বিবেচনা করবেন বলেও তিনি জানান। বিকল্পধারার চেয়ারম্যান বদরুদ্দোজা চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামী লীগ ইফতারে না যাওয়ায় একটি সমঝোতার সুযোগ হারিয়েছে। আওয়ামী লীগের যোগ না দেওয়াকে ‘দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমদ। বিএনপির সঙ্গে জাতীয় পার্টির জোট হচ্ছে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘অপেক্ষা করুন।’
No comments