বৃষ্টি হলেই পাবনা শহরে জলাবদ্ধতা
একটু বৃষ্টি হলেই পাবনা পৌর শহরের বিভিন্ন মহল্লায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। পৌর শহরে নির্মিত পানি নিষ্কাশনের নালায় ময়লা-আবর্জনা জমে থাকায় এ অবস্থা হয়। এদিকে দীর্ঘ সময় পানি জমে থাকায় শহরের অধিকাংশ সড়কে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে পৌরসভার বাসিন্দারা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
পাবনা পৌরসভার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত তিন অর্থবছরে পানি নিষ্কাশনের জন্য পৌরসভার রাধানগর, শালগাড়িয়া, দিলালপুর ও কৃষ্ণপুরসহ বিভিন্ন মহল্লায় প্রায় ছয় কিলোমিটার নালা নির্মাণ করা হয়। এসব নালা দিয়ে বিভিন্ন মহল্লার পানি এসে শহরের মধ্যকার ইছামতী নদীতে পড়ে।
পৌরসভার বাসিন্দারা জানান, পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় নির্মিত নালার ওপর ঢাকনা দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া এসব নালা নিয়মিত পরিষ্কারও করা হয় না। এ কারণে ময়লা-আবর্জনা জমে অধিকাংশ নালা বন্ধ হয়ে গেছে। এ কারণে এসব নালা দিয়ে বৃষ্টির পানি সরছে না। পানি না সরায় গত তিন দিনের বৃষ্টিতে শহরের বেশ কিছু এলাকার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
সোমবার সকালে দেখা যায়, পৌরসভার ছোট শালগাড়িয়া, শালগাড়িয়া, জুগিপাড়া, আটুয়া, ময়নামতি, দক্ষিণ রাঘবপুর, শিবরামপুর, মধ্য শহরের পাবনা কলেজ, প্রেসক্লাব, বড় বাজা, স্কয়ার, রূপকথা সড়ক ও শান্তিনগর এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। নালায় জমে থাকা ময়লা-আবর্জনা সড়কে ভাসছে। দীর্ঘদিন ধরে পানি জমে থাকায় অধিকাংশ সড়কে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
শালগাড়িয়া এতিমখানা মহল্লার হাফিজ রতন বলেন, ‘পৌরসভা বহু টাকা ব্যয় করে নালা নির্মাণ করলেও সেগুলো পরিষ্কার করে না। ফলে ময়লা-আবর্জনায় নালাগুলো বন্ধ হয়ে আছে। বৃষ্টি শুরুর প্রথম দিন থেকেই আমরা পানি ডিঙিয়ে বাড়ি থেকে বের হচ্ছি। অনেকের ঘরেও পানি জমে আছে। বিষয়টি পৌর কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’ মধ্য শহরের শান্তিনগর মহল্লার বাসিন্দা নাসরিন আক্তার জানান, ‘বৃষ্টির দিনে দুর্ভোগের শেষ থাকে না। ঘরে ময়লা পানি ঢুকে পড়ে। রাত-দিন পরিশ্রম করে সেগুলো পরিষ্কার করতে হয়।’
পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী তাবিবুর রহমান জানান, অর্থ বরাদ্দ না থাকায় নালার ওপর ঢাকনা দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে ওপরের অংশ খোলা থাকলে নালা পরিষ্কার করা সহজ হয়। পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা নিয়মিত নালা পরিষ্কারের কাজ করছেন। আর যেসব সড়কে গর্ত তৈরি হয়েছে সেগুলোতে মেরামতের কাজ শুরু করা হয়েছে।
মেয়র কামরুল হাসান বলেন, ‘পাবনায় জলাবদ্ধতা এক দিনের সমস্যা নয়। জলাবদ্ধতা যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখছি।’ এ ক্ষেত্রে নালাগুলো পরিষ্কার রাখার জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
পৌরসভার বাসিন্দারা জানান, পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় নির্মিত নালার ওপর ঢাকনা দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া এসব নালা নিয়মিত পরিষ্কারও করা হয় না। এ কারণে ময়লা-আবর্জনা জমে অধিকাংশ নালা বন্ধ হয়ে গেছে। এ কারণে এসব নালা দিয়ে বৃষ্টির পানি সরছে না। পানি না সরায় গত তিন দিনের বৃষ্টিতে শহরের বেশ কিছু এলাকার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
সোমবার সকালে দেখা যায়, পৌরসভার ছোট শালগাড়িয়া, শালগাড়িয়া, জুগিপাড়া, আটুয়া, ময়নামতি, দক্ষিণ রাঘবপুর, শিবরামপুর, মধ্য শহরের পাবনা কলেজ, প্রেসক্লাব, বড় বাজা, স্কয়ার, রূপকথা সড়ক ও শান্তিনগর এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। নালায় জমে থাকা ময়লা-আবর্জনা সড়কে ভাসছে। দীর্ঘদিন ধরে পানি জমে থাকায় অধিকাংশ সড়কে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
শালগাড়িয়া এতিমখানা মহল্লার হাফিজ রতন বলেন, ‘পৌরসভা বহু টাকা ব্যয় করে নালা নির্মাণ করলেও সেগুলো পরিষ্কার করে না। ফলে ময়লা-আবর্জনায় নালাগুলো বন্ধ হয়ে আছে। বৃষ্টি শুরুর প্রথম দিন থেকেই আমরা পানি ডিঙিয়ে বাড়ি থেকে বের হচ্ছি। অনেকের ঘরেও পানি জমে আছে। বিষয়টি পৌর কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’ মধ্য শহরের শান্তিনগর মহল্লার বাসিন্দা নাসরিন আক্তার জানান, ‘বৃষ্টির দিনে দুর্ভোগের শেষ থাকে না। ঘরে ময়লা পানি ঢুকে পড়ে। রাত-দিন পরিশ্রম করে সেগুলো পরিষ্কার করতে হয়।’
পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী তাবিবুর রহমান জানান, অর্থ বরাদ্দ না থাকায় নালার ওপর ঢাকনা দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে ওপরের অংশ খোলা থাকলে নালা পরিষ্কার করা সহজ হয়। পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা নিয়মিত নালা পরিষ্কারের কাজ করছেন। আর যেসব সড়কে গর্ত তৈরি হয়েছে সেগুলোতে মেরামতের কাজ শুরু করা হয়েছে।
মেয়র কামরুল হাসান বলেন, ‘পাবনায় জলাবদ্ধতা এক দিনের সমস্যা নয়। জলাবদ্ধতা যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখছি।’ এ ক্ষেত্রে নালাগুলো পরিষ্কার রাখার জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
No comments