অনুপ্রবেশের চেষ্টা- বঙ্গোপসাগরে ৪২ ট্রলারে ভাসছে তিন হাজার রোহিঙ্গা
অত্যাচার-নির্যাতনের অভিযোগ তুলে আবার মিয়ানমারের আকিয়াব থেকে দলে দলে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে আসছে। টেকনাফের প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের অদূরে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে ৪২টি ট্রলারবোঝাই প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা ভাসছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ যেন না ঘটে, সে জন্য সেন্ট মার্টিন দ্বীপে কোস্টগার্ড এবং শাহপরীর দ্বীপে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের টহলে রাখা হয়েছে।
এর সত্যতা নিশ্চিত করে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, মিয়ানমারের আকিয়াব শহরে সেখানকার সামরিক জান্তা কর্তৃক অত্যাচার-নির্যাতনের অভিযোগ তুলে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসার চেষ্টা করছে।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর থেকে মাছ ধরে ফিরে আসা টেকনাফের এফবি মুন্না ট্রলারের জেলে সৈয়দ করিম (৪৬) বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে মিয়ানমারের ৩০-৪০টি ট্রলারকে সাগরে ভাসতে দেখা গেছে। সেন্ট মার্টিন দ্বীপ সাগর উপকূলে কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর টহল দেখে তারা অগ্রসর হতে পারছে না।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নতুন করে রোহিঙ্গা আসার ঘটনায় সরকার উদ্বিগ্ন। সরকারের উচ্চ মহলের নির্দেশে গতকাল বিকেলে জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন টেকনাফ সীমান্ত পরিদর্শন করেন। এ সময় পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
বেলা তিনটায় টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সম্মেলনকক্ষে বৈঠকে যেকোনো মূল্যে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এর সত্যতা নিশ্চিত করে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, মিয়ানমারের আকিয়াব শহরে সেখানকার সামরিক জান্তা কর্তৃক অত্যাচার-নির্যাতনের অভিযোগ তুলে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসার চেষ্টা করছে।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর থেকে মাছ ধরে ফিরে আসা টেকনাফের এফবি মুন্না ট্রলারের জেলে সৈয়দ করিম (৪৬) বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে মিয়ানমারের ৩০-৪০টি ট্রলারকে সাগরে ভাসতে দেখা গেছে। সেন্ট মার্টিন দ্বীপ সাগর উপকূলে কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর টহল দেখে তারা অগ্রসর হতে পারছে না।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নতুন করে রোহিঙ্গা আসার ঘটনায় সরকার উদ্বিগ্ন। সরকারের উচ্চ মহলের নির্দেশে গতকাল বিকেলে জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিন টেকনাফ সীমান্ত পরিদর্শন করেন। এ সময় পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
বেলা তিনটায় টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সম্মেলনকক্ষে বৈঠকে যেকোনো মূল্যে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
No comments