নাফিস ইস্যু-৬ দিনেও কনস্যুলার অ্যাকসেস পায়নি বাংলাদেশ
কাজী মোহাম্মদ রেজওয়ানুল আহসান নাফিসের সঙ্গে একান্তে সাক্ষাতের জন্য কনস্যুলার অ্যাকসেস চাওয়ার পর ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বাংলাদেশ ইতিবাচক কোনো বার্তা পায়নি। সন্ত্রাসী হামলার চেষ্টার
অভিযোগে গত ১৭ অক্টোবর নাফিস যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাঁর সঙ্গে কথা বলতে ১৯ অক্টোবর কনস্যুলার অ্যাকসেস চেয়েছিল বাংলাদেশ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঢাকার এক কর্মকর্তা গতকাল দুপুরে কালের কণ্ঠকে জানান, বাংলাদেশ কনস্যুলার অ্যাকসেস চাওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে এখনো কোনো ইতিবাচক বার্তা আসেনি। তবে বাংলাদেশ কনস্যুলার অ্যাকসেসের পক্ষেই আছে। ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে।
ওই কর্মকর্তা বলেন, ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী নাফিসের জন্য কনস্যুলার অ্যাকসেস বাংলাদেশের প্রাপ্য। যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বাংলাদেশ মিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যাপারে নাফিসের অনাগ্রহের কথা জানিয়েছেন। কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, দৃশ্যত নাফিসের অনীহার কারণে কনুস্যলার অ্যাকসেস পেতে কিছুটা দেরি হতে পারে।
উল্লেখ্য, নাফিসের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে নিউ ইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ভবন উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টার মামলাটি চলবে কি চলবে না, সেটা বিবেচনার জন্য গ্র্যান্ড জুরির কাছে পাঠানো হয়েছে। এদিকে নাফিসের সাবেক সহপাঠীরা উত্থাপিত অভিযোগে বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, নাফিসের আচরণ মোটেই সন্দেহজনক ছিল না।
বাংলাদেশকে চাপে রাখার কৌশল নয় তো?
এদিকে নাফিসকে ফাঁদে ফেলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের জনগণকে চাপে রেখে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক ফায়দা হাসিলের কোনো কৌশল গ্রহণ করেছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, নাফিসকে 'স্টিং অপারেশন' নামে পরিকল্পিত উপায়ে অত্যন্ত প্রতারণামূলক ফাঁদে জড়িয়ে 'ভয়ংকর সন্ত্রাসী' হিসেবে চিহ্নিত করার যে তৎপরতা চালানো হচ্ছে, বাংলাদেশসহ পৃথিবীর কোনো বিবেকবান মানুষ একে সমর্থন করতে পারে না। তাঁকে গ্রেপ্তার এবং শাস্তির ব্যবস্থা করা কোনো সভ্য, মানবিক, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ অনুমোদন করতে পারে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঢাকার এক কর্মকর্তা গতকাল দুপুরে কালের কণ্ঠকে জানান, বাংলাদেশ কনস্যুলার অ্যাকসেস চাওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে এখনো কোনো ইতিবাচক বার্তা আসেনি। তবে বাংলাদেশ কনস্যুলার অ্যাকসেসের পক্ষেই আছে। ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে।
ওই কর্মকর্তা বলেন, ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী নাফিসের জন্য কনস্যুলার অ্যাকসেস বাংলাদেশের প্রাপ্য। যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বাংলাদেশ মিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যাপারে নাফিসের অনাগ্রহের কথা জানিয়েছেন। কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, দৃশ্যত নাফিসের অনীহার কারণে কনুস্যলার অ্যাকসেস পেতে কিছুটা দেরি হতে পারে।
উল্লেখ্য, নাফিসের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে নিউ ইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ভবন উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টার মামলাটি চলবে কি চলবে না, সেটা বিবেচনার জন্য গ্র্যান্ড জুরির কাছে পাঠানো হয়েছে। এদিকে নাফিসের সাবেক সহপাঠীরা উত্থাপিত অভিযোগে বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, নাফিসের আচরণ মোটেই সন্দেহজনক ছিল না।
বাংলাদেশকে চাপে রাখার কৌশল নয় তো?
এদিকে নাফিসকে ফাঁদে ফেলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের জনগণকে চাপে রেখে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক ফায়দা হাসিলের কোনো কৌশল গ্রহণ করেছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, নাফিসকে 'স্টিং অপারেশন' নামে পরিকল্পিত উপায়ে অত্যন্ত প্রতারণামূলক ফাঁদে জড়িয়ে 'ভয়ংকর সন্ত্রাসী' হিসেবে চিহ্নিত করার যে তৎপরতা চালানো হচ্ছে, বাংলাদেশসহ পৃথিবীর কোনো বিবেকবান মানুষ একে সমর্থন করতে পারে না। তাঁকে গ্রেপ্তার এবং শাস্তির ব্যবস্থা করা কোনো সভ্য, মানবিক, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ অনুমোদন করতে পারে না।
No comments