ব্রিটিশ পার্লামেন্টের পথে দ্বিতীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নারী
রুশনারা আলীর পর এবার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত দ্বিতীয় নারী হিসেবে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে জায়গা করে নেওয়ার লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছেন ড. বাবলিন মল্লিক (৩১)। ১৫ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় যুক্তরাজ্যের ওয়েলসের কার্ডিফ সাউথ ও পেনার্থ আসনের উপনির্বাচনে বর্তমান জোট সরকারের শরিক দল লিবারেল ডেমোক্র্যাট পার্টির প্রার্থী হিসেবে লড়বেন তিনি।
পুলিশ কমিশনার হিসেবে যোগ দিতে লেবার পার্টির বর্তমান এমপি এলানা মাইকেল পদত্যাগ করায় ওই আসনটি শূন্য হয়। অর্ধশতাব্দী ধরে আসনটি প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টির দখলে। শক্ত লড়াইয়ের পূর্বাভাস দিয়ে বুঝে শুনেই মাঠে নেমেছেন বাবলিন।
তাসনিম (৮) ও নিহাদ (৪) নামে দুটি কন্যাসন্তানের মা বাবলিন ছয় বছর বয়সে যুক্তরাজ্যে আসেন। সিলেটের মৌলভীবাজার জেলার কচুয়া গ্রামের রাজনীতিবিদ বাবা মো. ফিরোজ ও মা পারভীন ইসলামের চার সন্তানের সবচেয়ে ছোট বাবলিন মল্লিক। কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়োকেমিস্ট্রিতে স্নাতক শেষ করে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভিশন বায়োসায়েন্স বিষয়ে চোখের গ্লুকোমা রোগ নিয়ে গবেষণার ওপর পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন তিনি। পেশায় গবেষক এই নারী স্থানীয় বাঙালি ছেলেমেয়েদের জন্য ’শিকড়’ কমিউনিটি স্কুল প্রতিষ্ঠায় ব্যাপক ভূমিকা পালন করে আলোচনায় আসেন।
নির্বাচনে নিজের প্রস্তুতি নিয়ে প্রথম আলোকে বাবলিন মল্লিক বলেন, ‘বর্তমান জোট সরকারের শরিক দল লিবারেল ডেমোক্র্যাট থেকে কার্ডিফ সাউথ ও পেনার্থ আসনে এমপি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পাওয়া অনেক সম্মানের। ৫০ বছর ধরে আসনটি লেবার পার্টির দখলে থাকায় তা ছিনিয়ে আনা সহজ নয়।
তাসনিম (৮) ও নিহাদ (৪) নামে দুটি কন্যাসন্তানের মা বাবলিন ছয় বছর বয়সে যুক্তরাজ্যে আসেন। সিলেটের মৌলভীবাজার জেলার কচুয়া গ্রামের রাজনীতিবিদ বাবা মো. ফিরোজ ও মা পারভীন ইসলামের চার সন্তানের সবচেয়ে ছোট বাবলিন মল্লিক। কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়োকেমিস্ট্রিতে স্নাতক শেষ করে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভিশন বায়োসায়েন্স বিষয়ে চোখের গ্লুকোমা রোগ নিয়ে গবেষণার ওপর পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন তিনি। পেশায় গবেষক এই নারী স্থানীয় বাঙালি ছেলেমেয়েদের জন্য ’শিকড়’ কমিউনিটি স্কুল প্রতিষ্ঠায় ব্যাপক ভূমিকা পালন করে আলোচনায় আসেন।
নির্বাচনে নিজের প্রস্তুতি নিয়ে প্রথম আলোকে বাবলিন মল্লিক বলেন, ‘বর্তমান জোট সরকারের শরিক দল লিবারেল ডেমোক্র্যাট থেকে কার্ডিফ সাউথ ও পেনার্থ আসনে এমপি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পাওয়া অনেক সম্মানের। ৫০ বছর ধরে আসনটি লেবার পার্টির দখলে থাকায় তা ছিনিয়ে আনা সহজ নয়।
No comments