এক-এগারোর চেষ্টা হলে ড. কামাল ও বি চৌধুরীকে প্রতিহত করবে আ.লীগ
ড. কামাল হোসেন ও বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বে যে নতুন ফ্রন্ট হয়েছে, তা যদি আরেকটি এক-এগারো ঘটানোর জন্য করা হয়, তা হলে আওয়ামী লীগ সর্বশক্তি দিয়ে তা প্রতিহত করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সভায় এই আলোচনা হয়।
সভা শেষে দলের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এ কথা সাংবাদিকদের জানান।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, সভায় একজন নেতা বদরুদ্দোজা চৌধুরী (বি চৌধুরী) ও ড. কামালের জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়ে নতুন ফ্রন্ট খোলার বিষয়টি উত্থাপন করেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বক্তব্যে এ নেতার কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, বি চৌধুরী বিএনপির মহাসচিব ও রাষ্ট্রপতি ছিলেন। এরপর বহিষ্কৃত ও লাঞ্ছিত হন। তাঁর বিকল্পধারার কোনো গতি হয়নি। আর ড. কামাল একাত্তরেও অনুপস্থিত, পঁচাত্তরেও অনুপস্থিত। সংকটকালে তাঁকে পাওয়া যায় না। এ দুজনের ঐক্যের ফলে আন্দোলন হবে না, ষড়যন্ত্র হতে পারে। এক-এগারোর মতো কিছু করা যায় কি না, এ দুজনের এমন চিন্তা থাকতে পারে। তবে এতে তাঁরা সফল হবে না বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। তিনি বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানাতে সৈয়দ আশরাফকে বলেন।
বৈঠক শেষে সৈয়দ আশরাফ সাংবাদিকদের বলেন, ‘ফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগটা শুভ হলে আমরা স্বাগত জানাব। আর এটা যদি আরেকটি এক-এগারো ঘটানোর জন্য হয়, তা হলে খুবই খারাপ হবে এবং জাতি ও আওয়ামী লীগ সর্বশক্তি দিয়ে তা প্রতিহত করবে।’ তিনি বলেন, নতুন ফ্রন্ট যদি দেশের রাজনীতিতে এগিয়ে নেওয়া ও গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য হয়, তা হলে স্বাগত জানানো হবে। তবে দুঃখের বিষয়, এটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করার একটা প্রয়াস।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, গতকালের বৈঠকে কোম্পানি আইন সংশোধনের বিষয়েও আলোচনা হয়। এ বিষয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ থাকা স্বাভাবিক। তাঁদের উদ্বেগ যাতে না থাকে, সে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এ নিয়ে শিগগিরই আইনমন্ত্রী ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসবেন।
সৈয়দ আশরাফ জানান, টাঙ্গাইলের উপনির্বাচনে দলের প্রার্থীর পক্ষে প্রচারে অংশ নেওয়ার জন্য সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও কাজী জাফরউল্লাহকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
পরে শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, কিছু কিছু স্থানে কেন্দ্রের অনুমোদন ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদকেরা আওয়ামী লীগের তৃণমূল কমিটি ভেঙে দিচ্ছেন। এটা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন থেকে কেন্দ্রীয় কমিটির অনুমোদন ছাড়া কোনো কমিটি না ভাঙতে বলা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘বৈঠকে আলোচনা হয়েছে ড. কামাল হোসেন, বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও রোকনউদ্দিন মাহমুদ এক-এগারোর প্রডাক্ট। আবার নতুন কোনো ষড়যন্ত্রের জন্য মাঠে নেমেছেন তাঁরা। তাঁদের কোনো নৈতিক চরিত্র ও রাজনৈতিক আদর্শ নেই।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাজেদা চৌধুরী, ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, কাজী জাফরউল্লাহ, রাজিউদ্দিন আহম্মেদ, আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, সাহারা খাতুন, ওবায়দুল কাদের প্রমুখ।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, সভায় একজন নেতা বদরুদ্দোজা চৌধুরী (বি চৌধুরী) ও ড. কামালের জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়ে নতুন ফ্রন্ট খোলার বিষয়টি উত্থাপন করেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বক্তব্যে এ নেতার কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, বি চৌধুরী বিএনপির মহাসচিব ও রাষ্ট্রপতি ছিলেন। এরপর বহিষ্কৃত ও লাঞ্ছিত হন। তাঁর বিকল্পধারার কোনো গতি হয়নি। আর ড. কামাল একাত্তরেও অনুপস্থিত, পঁচাত্তরেও অনুপস্থিত। সংকটকালে তাঁকে পাওয়া যায় না। এ দুজনের ঐক্যের ফলে আন্দোলন হবে না, ষড়যন্ত্র হতে পারে। এক-এগারোর মতো কিছু করা যায় কি না, এ দুজনের এমন চিন্তা থাকতে পারে। তবে এতে তাঁরা সফল হবে না বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। তিনি বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানাতে সৈয়দ আশরাফকে বলেন।
বৈঠক শেষে সৈয়দ আশরাফ সাংবাদিকদের বলেন, ‘ফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগটা শুভ হলে আমরা স্বাগত জানাব। আর এটা যদি আরেকটি এক-এগারো ঘটানোর জন্য হয়, তা হলে খুবই খারাপ হবে এবং জাতি ও আওয়ামী লীগ সর্বশক্তি দিয়ে তা প্রতিহত করবে।’ তিনি বলেন, নতুন ফ্রন্ট যদি দেশের রাজনীতিতে এগিয়ে নেওয়া ও গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য হয়, তা হলে স্বাগত জানানো হবে। তবে দুঃখের বিষয়, এটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করার একটা প্রয়াস।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, গতকালের বৈঠকে কোম্পানি আইন সংশোধনের বিষয়েও আলোচনা হয়। এ বিষয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ থাকা স্বাভাবিক। তাঁদের উদ্বেগ যাতে না থাকে, সে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এ নিয়ে শিগগিরই আইনমন্ত্রী ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসবেন।
সৈয়দ আশরাফ জানান, টাঙ্গাইলের উপনির্বাচনে দলের প্রার্থীর পক্ষে প্রচারে অংশ নেওয়ার জন্য সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও কাজী জাফরউল্লাহকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
পরে শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, কিছু কিছু স্থানে কেন্দ্রের অনুমোদন ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদকেরা আওয়ামী লীগের তৃণমূল কমিটি ভেঙে দিচ্ছেন। এটা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন থেকে কেন্দ্রীয় কমিটির অনুমোদন ছাড়া কোনো কমিটি না ভাঙতে বলা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘বৈঠকে আলোচনা হয়েছে ড. কামাল হোসেন, বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও রোকনউদ্দিন মাহমুদ এক-এগারোর প্রডাক্ট। আবার নতুন কোনো ষড়যন্ত্রের জন্য মাঠে নেমেছেন তাঁরা। তাঁদের কোনো নৈতিক চরিত্র ও রাজনৈতিক আদর্শ নেই।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাজেদা চৌধুরী, ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, কাজী জাফরউল্লাহ, রাজিউদ্দিন আহম্মেদ, আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, সাহারা খাতুন, ওবায়দুল কাদের প্রমুখ।
No comments