সেনাপ্রধানের মেয়াদ আর দুই সপ্তাহ-মেয়াদ না বাড়লে সম্ভাব্যদের তালিকায় চার লে. জেনারেল by কাজী হাফিজ
সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে জেনারেল মোহাম্মদ আব্দুল মুবীন, এনডিসি, পিএসসির মেয়াদ আগামী ১৫ জুন শেষ হতে যাচ্ছে। ২০০৯ সালের ১৫ জুন বর্তমান সরকার তাঁকে তিন বছর মেয়াদের জন্য সেনাবাহিনীপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয় এবং ওই দিনই তিনি লে. জেনারেল থেকে জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন।
তিনি বহুল আলোচিত সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হন এবং দেশের ১২তম সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। জেনারেল মইন উ আহমেদ ২০০৫ সালের ১৫ জুন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে তিন বছরের মেয়াদে সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ পেলেও সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে 'জনস্বার্থে' তাঁর মেয়াদ আরো এক বছর বাড়ানো হয়। বর্তমান সেনাপ্রধানের মেয়াদ বাড়ানো হতে পারে বলে শোনা গেলেও সেটি সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভরশীল।
তবে ধারণা করা হচ্ছে, সেনাপ্রধান জেনারেল মোহাম্মদ আব্দুল মুবীনের মেয়াদ বৃদ্ধি না হলে বর্তমান চারজন লেফটেন্যান্ট জেনারেলের মধ্যে যেকোনো একজনকে সেনাপ্রধান নিয়োগ করা হতে পারে।
সরকারিভাবে প্রকাশিত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বিভিন্ন সময় জারি করা প্রজ্ঞাপন ও আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের বিভিন্ন সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, সেনাবাহিনীতে লেফটেন্যান্ট জেনারেলদের মধ্যে বিএ (বাংলাদেশ আর্মি) নম্বর অনুসারে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রথমেই রয়েছেন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লে. জেনারেল আব্দুল ওয়াদুদ, এনডিইউ, পিএসসি। তিনি কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট।
এর পরে রয়েছেন ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের (এনডিসি) কমান্ড্যান্ট লে. জেনারেল মোল্লা ফজলে আকবর, এনডিসি, পিএসসি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২০১০ সালের এক প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, তাঁর জন্ম ১৯৫৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি। সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন ১৯৭৬ সালের ৩০ নভেম্বর। বর্তমান পদবিতে স্বাভাবিক অবসরের তারিখ ২০১৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁর চাকরির মেয়াদ বেড়েছে ২০১৫ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
এ ছাড়া রয়েছেন কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল (কিউএমজি) লে. জেনারেল ইকবাল করিম ভুঁইয়া, পিএসসি এবং সেনাসদরের চিফ অব জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) ও অর্ডন্যান্স কোরের কর্নেল কমান্ড্যান্ট লে. জেনারেল মো. মইনুল ইসলাম এডাব্লিউসি, পিএসসি।
জানা যায়, বাংলাদেশ আর্মি বা বিএ নম্বরের দিক থেকে জ্যেষ্ঠ হলেও মোল্লা ফজলে আকবর ও মো. মইনুল ইসলাম গত বছর ২৩ মে একই সাথে লে. জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। সেই সূত্রে লে. জেনারেল মো. মইনুল ইসলামও সম্ভাব্য সেনাপ্রধানের তালিকায় রয়েছেন বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, সেনাপ্রধান নিয়োগের ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা একমাত্র মানদণ্ড হিসেবে বিবেচিত হয় না। অতীতে এ ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। লে. জেনারেল মইন উ আহমেদকে সেনাপ্রধান নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল তাঁর কয়েকজন জ্যেষ্ঠকে ডিঙিয়ে। এ ছাড়া আগের আওয়ামী লীগ সরকার আমলে অবসরকালীন ছুটিতে থাকা অবস্থায় জেনারেল মুস্তাফিজুর রহমানকে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
আগের ১১ সেনাপ্রধান : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আগের প্রধানদের মধ্যে প্রথম কে ছিলেন তা নিয়ে কিছুটা বিতর্ক রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে জেনারেল এম এ জি ওসমানী ছিলেন সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডার ইন চিফ। অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ডার ইন চিফ ছিলেন লে. কর্নেল এম আব্দুর রব বীর-উত্তম। উইকিপিডিয়াতে কয়েকটি সূত্রের বরাত দিয়ে এম আব্দুর রবকেই প্রথম সেনাপ্রধান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সূত্র জানায়, মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম প্রধান।
মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ নিজেও গতকাল বৃহস্পতিবার কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধানের পদ সৃষ্টি হয় ১৯৭২ সালের ৫ এপ্রিল এবং আমাকেই ওই পদে প্রথম নিয়োগ দেওয়া হয়।' কে এম শফিউল্লাহ সেনাপ্রধান হিসেবে ১৯৭৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। এরপর মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান (পরে লেফটেন্যান্ট জেনারেল) ১৯৭৫ সালের জুলাই থেকে ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর সময়েই সেনাপ্রধানের পদ লেফটেন্যান্ট জেনারেলে উন্নীত হয়। লেফটেন্যান্ট জেনারেল এইচ এম এরশাদ সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর থেকে ১৯৮৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইতিহাসে এইচ এম এরশাদই সবচেয়ে দীর্ঘসময় সেনাপ্রধানের পদে বহাল থাকেন। ১৯৭৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ১৯৯০ সালের আগস্ট পর্যন্ত সেনাপ্রধান ছিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল আতিকুর রহমান। এরপর ১৯৯৪ সালের জুন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন লে. জেনারেল নূরুদ্দিন খান। লে. জেনারেল আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম দায়িত্ব পালন করেন ১৯৯৬ সালের জুন পর্যন্ত। তাঁকে সরিয়ে লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমানকে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব দেওয়া হলে তিনি ১৯৯৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এ পদে বহাল থাকেন। লে. জেনারেল (পরে জেনারেল) মুস্তাফিজুর রহমান সেনাপ্রধানের দায়িত্ব লাভ করেন ১৯৯৭ সালের ২৪ ডিসেম্বর এবং ২০০০ সালের ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন। এরপর লে. জেনারেল এম হারুন-অর-রশিদ ২০০০ সালের ২৪ ডিসেম্বর থেকে ২০০২ সালের ১৬ জুন পর্যন্ত এ পদে বহাল থাকেন। লে. জেনারেল হাসান মশহুদ চৌধূরী দায়িত্ব পালন করেন ২০০২ সালের ১৬ জুন থেকে ২০০৫ সালের ১৫ জুন পর্যন্ত। ২০০৫ সালের ১৫ জুন সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ পান লে. জেনারেল মইন উ আহমেদ। তাঁর সময়ে সেনাপ্রধানের পদমর্যাদা স্থায়ীভাবে জেনারেলে উন্নীত করা হয় এবং তিনি সে পদবি গ্রহণ করে ২০০৯ সালের ১৫ জুন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। এ দিন থেকেই বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল মোহাম্মদ আব্দুল মুবীন দেশের ১২তম সেনাপ্রধান হিসেবে তিন বছরের মেয়াদে নিয়োগ লাভ করেন।
তবে ধারণা করা হচ্ছে, সেনাপ্রধান জেনারেল মোহাম্মদ আব্দুল মুবীনের মেয়াদ বৃদ্ধি না হলে বর্তমান চারজন লেফটেন্যান্ট জেনারেলের মধ্যে যেকোনো একজনকে সেনাপ্রধান নিয়োগ করা হতে পারে।
সরকারিভাবে প্রকাশিত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বিভিন্ন সময় জারি করা প্রজ্ঞাপন ও আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের বিভিন্ন সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, সেনাবাহিনীতে লেফটেন্যান্ট জেনারেলদের মধ্যে বিএ (বাংলাদেশ আর্মি) নম্বর অনুসারে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রথমেই রয়েছেন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লে. জেনারেল আব্দুল ওয়াদুদ, এনডিইউ, পিএসসি। তিনি কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট।
এর পরে রয়েছেন ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের (এনডিসি) কমান্ড্যান্ট লে. জেনারেল মোল্লা ফজলে আকবর, এনডিসি, পিএসসি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২০১০ সালের এক প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, তাঁর জন্ম ১৯৫৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি। সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন ১৯৭৬ সালের ৩০ নভেম্বর। বর্তমান পদবিতে স্বাভাবিক অবসরের তারিখ ২০১৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁর চাকরির মেয়াদ বেড়েছে ২০১৫ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
এ ছাড়া রয়েছেন কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল (কিউএমজি) লে. জেনারেল ইকবাল করিম ভুঁইয়া, পিএসসি এবং সেনাসদরের চিফ অব জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) ও অর্ডন্যান্স কোরের কর্নেল কমান্ড্যান্ট লে. জেনারেল মো. মইনুল ইসলাম এডাব্লিউসি, পিএসসি।
জানা যায়, বাংলাদেশ আর্মি বা বিএ নম্বরের দিক থেকে জ্যেষ্ঠ হলেও মোল্লা ফজলে আকবর ও মো. মইনুল ইসলাম গত বছর ২৩ মে একই সাথে লে. জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। সেই সূত্রে লে. জেনারেল মো. মইনুল ইসলামও সম্ভাব্য সেনাপ্রধানের তালিকায় রয়েছেন বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, সেনাপ্রধান নিয়োগের ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা একমাত্র মানদণ্ড হিসেবে বিবেচিত হয় না। অতীতে এ ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। লে. জেনারেল মইন উ আহমেদকে সেনাপ্রধান নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল তাঁর কয়েকজন জ্যেষ্ঠকে ডিঙিয়ে। এ ছাড়া আগের আওয়ামী লীগ সরকার আমলে অবসরকালীন ছুটিতে থাকা অবস্থায় জেনারেল মুস্তাফিজুর রহমানকে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
আগের ১১ সেনাপ্রধান : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আগের প্রধানদের মধ্যে প্রথম কে ছিলেন তা নিয়ে কিছুটা বিতর্ক রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে জেনারেল এম এ জি ওসমানী ছিলেন সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডার ইন চিফ। অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ডার ইন চিফ ছিলেন লে. কর্নেল এম আব্দুর রব বীর-উত্তম। উইকিপিডিয়াতে কয়েকটি সূত্রের বরাত দিয়ে এম আব্দুর রবকেই প্রথম সেনাপ্রধান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সূত্র জানায়, মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম প্রধান।
মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ নিজেও গতকাল বৃহস্পতিবার কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধানের পদ সৃষ্টি হয় ১৯৭২ সালের ৫ এপ্রিল এবং আমাকেই ওই পদে প্রথম নিয়োগ দেওয়া হয়।' কে এম শফিউল্লাহ সেনাপ্রধান হিসেবে ১৯৭৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। এরপর মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান (পরে লেফটেন্যান্ট জেনারেল) ১৯৭৫ সালের জুলাই থেকে ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর সময়েই সেনাপ্রধানের পদ লেফটেন্যান্ট জেনারেলে উন্নীত হয়। লেফটেন্যান্ট জেনারেল এইচ এম এরশাদ সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর থেকে ১৯৮৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইতিহাসে এইচ এম এরশাদই সবচেয়ে দীর্ঘসময় সেনাপ্রধানের পদে বহাল থাকেন। ১৯৭৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ১৯৯০ সালের আগস্ট পর্যন্ত সেনাপ্রধান ছিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল আতিকুর রহমান। এরপর ১৯৯৪ সালের জুন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন লে. জেনারেল নূরুদ্দিন খান। লে. জেনারেল আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম দায়িত্ব পালন করেন ১৯৯৬ সালের জুন পর্যন্ত। তাঁকে সরিয়ে লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমানকে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব দেওয়া হলে তিনি ১৯৯৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এ পদে বহাল থাকেন। লে. জেনারেল (পরে জেনারেল) মুস্তাফিজুর রহমান সেনাপ্রধানের দায়িত্ব লাভ করেন ১৯৯৭ সালের ২৪ ডিসেম্বর এবং ২০০০ সালের ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন। এরপর লে. জেনারেল এম হারুন-অর-রশিদ ২০০০ সালের ২৪ ডিসেম্বর থেকে ২০০২ সালের ১৬ জুন পর্যন্ত এ পদে বহাল থাকেন। লে. জেনারেল হাসান মশহুদ চৌধূরী দায়িত্ব পালন করেন ২০০২ সালের ১৬ জুন থেকে ২০০৫ সালের ১৫ জুন পর্যন্ত। ২০০৫ সালের ১৫ জুন সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ পান লে. জেনারেল মইন উ আহমেদ। তাঁর সময়ে সেনাপ্রধানের পদমর্যাদা স্থায়ীভাবে জেনারেলে উন্নীত করা হয় এবং তিনি সে পদবি গ্রহণ করে ২০০৯ সালের ১৫ জুন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। এ দিন থেকেই বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল মোহাম্মদ আব্দুল মুবীন দেশের ১২তম সেনাপ্রধান হিসেবে তিন বছরের মেয়াদে নিয়োগ লাভ করেন।
No comments