গাজীপুরে পুলিশি হেফাজতে খুন, এসআই সাসপেন্ড
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর থেকে: গাজীপুরের কালীগঞ্জের যুবক মামুন ভূঁইয়া খুনের ঘটনায় পুলিশের দারোগা নৃপেন চন্দ্র দে সাসপেন্ড হয়েছেন। এদিকে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনতাইয়ের ঘটনায় অজ্ঞাত ২০০ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন হেকিম মেম্বার। খুনের ঘটনায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টা পর্যন্ত কোন মামলা হয়নি। পুলিশের বর্ণনায় ওয়ান্টেড আসামি হলেও মামুন নৃশংসভাবে খুন হওয়ায় এলাকায় বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। পরিবারের লোকজনের দাবি, ওই খুনের পরও নানা ধরনের হুমকিতে রয়েছেন পরিবারের লোকজন। খুন আর আসামি ছিনতাইয়ের ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। সব পুরুষ লোক এখন বাড়িছাড়া। এ ঘটনাকে ঘিরে নিরীহ গ্রামবাসী যেন পুলিশি হয়রানির শিকার না হয় তা দেখার দাবি করছেন এলাকাবাসী। গাজীপুরের পুলিশ সুপার আবদুল বাতেন বৃহস্পতিবার বিকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। অভিযুক্ত এএস আই নৃপেন চন্দ্র দে-কে দিনভর খুঁজেও পাওয়া যায়নি। দুপুরে জেলা পুলিশ লাইনে গিয়ে তার খোঁজ নিলে সেখান থেকে জানানো হয়, নৃপেন চন্দ্র জেলার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে গেছেন। সেখানে গিয়েও তার কোন সন্ধান মেলেনি। তার সেল ফোন বন্ধ রেখেছেন। বুধবার কালীগঞ্জ থানায় গিয়েও পাওয়া যায়নি তাকে। তার সহকর্মীদের কাছ থেকে জানা গেছে, সংবাদকর্মীদের এড়িয়ে চলছেন তিনি । এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, একটি পেয়ারা বাগানের পাশে সবুজ ঘাষে মামুনের ছোপ ছোপ রক্ত লেগে আছে। এর পাশেই ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার গোপালের বাড়ি। তিনি জানান, ঘটনার সময় ‘হৈচৈ, মার- মার’ এসব শুনে তিনি বাড়ি থেকে বের হন। ২০-২৫ জন লোক তাকে হত্যা করেছে। কিন্তু তিনি তাৎক্ষণিক বের হয়ে কাছে না আসায় কাউকে চিনতে পারেননি। পরে অবশ্য অনেক লোক জড়ো হলে কাছে গিয়ে তিনি ক্ষত বিক্ষত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পাশের বাড়ির একজন মহিলা জানান, তিনি খুনের ঘটনার সময় ‘ডাকাত ডাকাত’ চিৎকার ও হৈচৈ-এর শব্দ শুনেছেন। আশপাশের বাড়ির প্রায় সবপুরুষ মানুষ এখন বাড়ি ছাড়া পুলিশি হয়রানির ভয়ে। আর অভিযুক্ত হেকিম মেম্বার ও তার গ্রামের বাড়ির লোকজন বাড়িতে তালা লাগিয়ে পালিয়েছেন।
গ্রেপ্তারের পর মামুন খুনের ঘটনায় জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবুল হোসেন পিপিএম ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তদন্ত শুরু করেছেন। তিনি জানান, মামুন হত্যা ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার কারণে বুধবার রাতে নৃপেন দে’কে সাময়িক বরখাস্ত (সাসপেন্ড) করে কালীগঞ্জ থানা থেকে জেলা পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়েছে। তিনি জানান, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে একটি বাড়িতে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করায় মামুনের প্রতি লোকজন প্রচণ্ড ক্ষেপে ওঠে। এছাড়া নানা অপরাধের কারণে আগে থেকেই এলাকাবাসী তার ওপর ক্ষিপ্ত ছিল। কালীগঞ্জ থানার ওসি এনায়েত হোসেন বলেন, নিহত মামুন মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামি ছিল। সে নিয়মিত ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করতো। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই এলাকার সোলায়মান খানের বাড়িতে বগুড়া থেকে তার স্ত্রীসহ বেড়াতে আসা রিফাত নামের এক ব্যক্তির কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। পরে রাতেই নিখোঁজ হন রিফাত। চাঁদা না দেয়ায় রিফাতকে মামুনের সহযোগীরা অপহরণ করে নিয়ে যায়। এমন খবরে এলাকাবাসী ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। খবর পেয়ে এসআই নৃপেন চন্দ্র দে এলাকায় গিয়ে মামুনকে আটক করে থানার উদ্দেশে রওনা দেন। এরই মধ্যে বিক্ষুদ্ধ শ’ শ’ মানুষ রাতের আঁধারে পুলিশের কাছ থেকে মামুনকে ছিনিয়ে নিয়ে হত্যা করে। কিন্তু ছিনতাইয়ের পর তাকে কেন সাসপেন্ড করা হলো- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, নৃপেন চন্দ্রের দায়িত্বে অবহেলার প্রমাণ পাওয়া গেছে। পুলিশের মতো একই সুরে কথা বলছেন অভিযুক্ত মেম্বারের ঘনিষ্ট স্থানীয় মোক্তারপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম তোরণ। তিনি বলছেন, মামুনের বিরুদ্ধে ডাকাতি, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজিসহ অনেক অভিযোগ রয়েছে। তার নানা অপকর্মে অতিষ্ঠ ছিল এলাকার লোকজন। ঘটনার দিনও মামুন ও তার সহযোগী নাাছিরসহ ৩ জন বড়গাঁও গ্রামের সোলায়মান খানের বাড়িতে গিয়ে চাঁদা দাবি করে। এ ঘটনা ওই বাড়ির লোকজন মোবাইল ফোনে তিনিসহ গ্রামের লোকজনকে জানালে গ্রামবাসী জড়ো হয়। পরে কালীগঞ্জ পুলিশকে খবর দেয়া হয়। গভীর রাতে কালীগঞ্জ উপজেলার বড়গাঁও গ্রামের মামুন ভূঁইয়া (৩২)-র লাশ পাশের গ্রাম রামচন্দ্র পুর থেকে মঙ্গলবার রাতে উদ্ধার করা হয়। নিহতের স্ত্রী রেহেনা ও মা মনোয়ারা বেগম বলেছেন, স্থানীয় মেম্বার হেকিম-এর সঙ্গে আগে থেকেই বিরোধ ছিল মামুনের। পুলিশের সাসপেন্ড হওয়া দারোগার সহায়তায় পরিকল্পিতভাবে ওই মেম্বার ও তার লোকজন রাতের আঁধারে তাকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করেছে। তারা অবিলম্বে খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করেন। নিহতের স্ত্রীর বড় ভাই মোশারফ হোসেন জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্থানীয় বড়গাঁও বাজার থেকে থানার এএসআই নৃপেন চন্দ্র দে যুবলীগের রাজনীতিতে জড়িত মামুনকে প্রতিপক্ষের ইন্ধনে আটক করে নিয়ে যায়।এলাকাবাসী জানায়, মামুনের সঙ্গে ওয়ার্ডের সদস্য হেকিম ফরাজির ভাইপোর সঙ্গে কিছুদিন আগে একটি মারামারির ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় মামলাও হয় মামুনের বিরুদ্ধে। এছাড়া ডাকাতির মামলাও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। ওইরাতে তাকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশের দারোগা তাকে হাতকড়া লাগিয়ে একটি সিএনজি অটোরিকশায় তুলে থানার দিকে রওনা দেন। পরে পাশের গ্রামে খুন হওয়ার খবর পাওয়া যায়। অনেকেরই ধারণা মেম্বারের সঙ্গে বিরোধের কারণে পুলিশের গ্রেপ্তারের পর রাতের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে গণপিটুনি হিসেবে চালানোর উদ্দেশে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মামুনের স্ত্রী রেহেনা বেগম শিশু ছেলে ইমনকে বুকে জড়িয়ে ধরে এখন নির্বাক তাকিয়ে থাকেন। তার মুখে একটাই কথা- স্বামীর খুনিদের বিচার চাই। নিহতের পিতা হোসেন আলী কাজ করেন পার্শ্ববর্তী ঘোড়াশাল সার কারখানায়। তিনি বলেন, মামুন বড়গাঁও বাজারে মুদির ব্যবসা করতো। কয়েক মাস আগে ওই ব্যবসা ছেড়ে বালুর ব্যবসা শুরু করে। মামুনের বড় ভাই নাজমুল ভূঁইয়া বলেন, ছয়-সাত মাস আগে মামুনকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়া হয় মোবাইল ফোনে। এর পর কালীগঞ্জ থানায় তখন সাধারণ ডায়েরি করা হয়। জিডিতে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শরিফুলের পক্ষের লোক ইউপি সদস্য হেকিম ফরাজিসহ কয়েকজনের নামও রয়েছে। তার অভিযোগ, মেম্বার ও তার লোকজন পুলিশের সঙ্গে যোগসাজশ করে মামুনকে গ্রেপ্তার করায়। পরে মামুনকে তাদের হাতে তুলে দেয় পুলিশ এবং পুলিশের সামনেই মামুনকে হত্যা করে তারা। বুধবার সন্ধ্যায় তাকে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়। খুনের ঘটনায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টা পর্যন্ত কোন মামলা হয়নি। তবে ওই মেম্বার ও দারোগা নৃপেনসহ আরও কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে।
গ্রেপ্তারের পর মামুন খুনের ঘটনায় জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবুল হোসেন পিপিএম ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তদন্ত শুরু করেছেন। তিনি জানান, মামুন হত্যা ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার কারণে বুধবার রাতে নৃপেন দে’কে সাময়িক বরখাস্ত (সাসপেন্ড) করে কালীগঞ্জ থানা থেকে জেলা পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়েছে। তিনি জানান, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে একটি বাড়িতে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করায় মামুনের প্রতি লোকজন প্রচণ্ড ক্ষেপে ওঠে। এছাড়া নানা অপরাধের কারণে আগে থেকেই এলাকাবাসী তার ওপর ক্ষিপ্ত ছিল। কালীগঞ্জ থানার ওসি এনায়েত হোসেন বলেন, নিহত মামুন মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামি ছিল। সে নিয়মিত ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করতো। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই এলাকার সোলায়মান খানের বাড়িতে বগুড়া থেকে তার স্ত্রীসহ বেড়াতে আসা রিফাত নামের এক ব্যক্তির কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। পরে রাতেই নিখোঁজ হন রিফাত। চাঁদা না দেয়ায় রিফাতকে মামুনের সহযোগীরা অপহরণ করে নিয়ে যায়। এমন খবরে এলাকাবাসী ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। খবর পেয়ে এসআই নৃপেন চন্দ্র দে এলাকায় গিয়ে মামুনকে আটক করে থানার উদ্দেশে রওনা দেন। এরই মধ্যে বিক্ষুদ্ধ শ’ শ’ মানুষ রাতের আঁধারে পুলিশের কাছ থেকে মামুনকে ছিনিয়ে নিয়ে হত্যা করে। কিন্তু ছিনতাইয়ের পর তাকে কেন সাসপেন্ড করা হলো- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, নৃপেন চন্দ্রের দায়িত্বে অবহেলার প্রমাণ পাওয়া গেছে। পুলিশের মতো একই সুরে কথা বলছেন অভিযুক্ত মেম্বারের ঘনিষ্ট স্থানীয় মোক্তারপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম তোরণ। তিনি বলছেন, মামুনের বিরুদ্ধে ডাকাতি, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজিসহ অনেক অভিযোগ রয়েছে। তার নানা অপকর্মে অতিষ্ঠ ছিল এলাকার লোকজন। ঘটনার দিনও মামুন ও তার সহযোগী নাাছিরসহ ৩ জন বড়গাঁও গ্রামের সোলায়মান খানের বাড়িতে গিয়ে চাঁদা দাবি করে। এ ঘটনা ওই বাড়ির লোকজন মোবাইল ফোনে তিনিসহ গ্রামের লোকজনকে জানালে গ্রামবাসী জড়ো হয়। পরে কালীগঞ্জ পুলিশকে খবর দেয়া হয়। গভীর রাতে কালীগঞ্জ উপজেলার বড়গাঁও গ্রামের মামুন ভূঁইয়া (৩২)-র লাশ পাশের গ্রাম রামচন্দ্র পুর থেকে মঙ্গলবার রাতে উদ্ধার করা হয়। নিহতের স্ত্রী রেহেনা ও মা মনোয়ারা বেগম বলেছেন, স্থানীয় মেম্বার হেকিম-এর সঙ্গে আগে থেকেই বিরোধ ছিল মামুনের। পুলিশের সাসপেন্ড হওয়া দারোগার সহায়তায় পরিকল্পিতভাবে ওই মেম্বার ও তার লোকজন রাতের আঁধারে তাকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করেছে। তারা অবিলম্বে খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করেন। নিহতের স্ত্রীর বড় ভাই মোশারফ হোসেন জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্থানীয় বড়গাঁও বাজার থেকে থানার এএসআই নৃপেন চন্দ্র দে যুবলীগের রাজনীতিতে জড়িত মামুনকে প্রতিপক্ষের ইন্ধনে আটক করে নিয়ে যায়।এলাকাবাসী জানায়, মামুনের সঙ্গে ওয়ার্ডের সদস্য হেকিম ফরাজির ভাইপোর সঙ্গে কিছুদিন আগে একটি মারামারির ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় মামলাও হয় মামুনের বিরুদ্ধে। এছাড়া ডাকাতির মামলাও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। ওইরাতে তাকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশের দারোগা তাকে হাতকড়া লাগিয়ে একটি সিএনজি অটোরিকশায় তুলে থানার দিকে রওনা দেন। পরে পাশের গ্রামে খুন হওয়ার খবর পাওয়া যায়। অনেকেরই ধারণা মেম্বারের সঙ্গে বিরোধের কারণে পুলিশের গ্রেপ্তারের পর রাতের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে গণপিটুনি হিসেবে চালানোর উদ্দেশে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মামুনের স্ত্রী রেহেনা বেগম শিশু ছেলে ইমনকে বুকে জড়িয়ে ধরে এখন নির্বাক তাকিয়ে থাকেন। তার মুখে একটাই কথা- স্বামীর খুনিদের বিচার চাই। নিহতের পিতা হোসেন আলী কাজ করেন পার্শ্ববর্তী ঘোড়াশাল সার কারখানায়। তিনি বলেন, মামুন বড়গাঁও বাজারে মুদির ব্যবসা করতো। কয়েক মাস আগে ওই ব্যবসা ছেড়ে বালুর ব্যবসা শুরু করে। মামুনের বড় ভাই নাজমুল ভূঁইয়া বলেন, ছয়-সাত মাস আগে মামুনকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়া হয় মোবাইল ফোনে। এর পর কালীগঞ্জ থানায় তখন সাধারণ ডায়েরি করা হয়। জিডিতে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শরিফুলের পক্ষের লোক ইউপি সদস্য হেকিম ফরাজিসহ কয়েকজনের নামও রয়েছে। তার অভিযোগ, মেম্বার ও তার লোকজন পুলিশের সঙ্গে যোগসাজশ করে মামুনকে গ্রেপ্তার করায়। পরে মামুনকে তাদের হাতে তুলে দেয় পুলিশ এবং পুলিশের সামনেই মামুনকে হত্যা করে তারা। বুধবার সন্ধ্যায় তাকে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়। খুনের ঘটনায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টা পর্যন্ত কোন মামলা হয়নি। তবে ওই মেম্বার ও দারোগা নৃপেনসহ আরও কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে।
No comments