সাভারে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের এক বছর by তায়েফুর রহমান,
শিল্পাঞ্চলের মালিক ও শ্রমিকদের নিরাপত্তার পাশাপাশি শিল্পাঞ্চলে ভাঙচুর, অগি্নসংযোগ ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ থেকে শিল্পাঞ্চলকে রক্ষা, শিল্পাঞ্চলের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ এবং শিল্পসহায়ক ও শ্রমিকবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিশেষায়িত ইউনিট হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ বাহিনী গঠন করা হয়।সাভারের আশুলিয়ায় গত বছরের ৩১ অক্টোবর থেকে কার্যক্রম শুরু করে 'ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-১' নামের এই সংস্থাটি।
তৈরি পোশাক ও অন্যান্য শিল্প-কারখানার মালিক, শ্রমিক ও বিজিএমইএর সদস্যদের সাম্প্রতিক এক মতামতে জানা যায়, গত এক বছরে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের সফল ও কর্যকর ভূমিকার কারণে ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (ডিইপিজেড), সাভার, ধামরাই, গাজীপুর ও আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের শিল্প-কারখানায় তুলনামূলকভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে অনেক কম।
'ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-১' ঢাকা জোনের উপপরিচালক মোখলেছুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, আশুলিয়ার শ্রীপুরের নতুননগরে রাবেতা ট্রেনিং সেন্টার নামের পরিত্যক্ত একটি ওয়াক্ফ সম্পত্তির ভবনে 'ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-১' ঢাকার যাত্রা শুরু হয়। সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাই এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্বে এ জোনে প্রায় ৭০০ পুলিশসদস্য নিয়োজিত রয়েছেন। এ জোনে একজন পরিচালক, একজন অতিরিক্ত পরিচালক, চারজন সহকারী পরিচালক ও ১০ জন উপপরিচালক দায়িত্ব পালন করছেন। সাভার, গাজীপুর, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জে মোট দুই হাজার ৮০০ সদস্য এ সংস্থার সদস্য হিসেবে নিয়োজিত আছেন।
তিনি বলেন, সংস্থাটির নিজস্ব কোনো ভবন নেই। একটি পরিত্যক্ত ভবনে অফিশিয়াল কাজসহ থাকা-খাওয়ার কাজ চলে। অফিস রুম ও আবাসনের সমস্যা রয়েছে। এরপর শিল্প পুলিশের মামলা গ্রহণ বা তদন্তেরও কোনো দায়িত্ব দেওয়া হয়নি বলে কোনো কোনো ক্ষেত্রে কাজ করতে সমস্যা হয় বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বিজিএমইএর সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিনের মতে, তৈরি পোশাক কারখানার মালিক, শ্রমিক ও পুলিশ এই তিনের সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণ ও সহযোগিতার মধ্য দিয়ে বর্তমানে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করছে। অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধি এবং যথাসময়ে উৎপাদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন ও রপ্তানির ফলে বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের সুনাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সহায়ক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের সদস্যরা।
ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার (ডিইপিজেড) মহাব্যবস্থাপক আশরাফুল কবির বলেন, শিল্পায়নের যুগে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে হলে গার্মেন্টস শিল্পের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের সদস্যরা ইতিমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। প্রয়োজনে তাঁদের জন্য ট্রেনিং একাডেমি গঠন ও আইটি সুবিধাসহ বিভিন্ন আধুনিক ব্যবস্থার সুযোগ-সুবিধার করা যেতে পারে।
'ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-১' ঢাকা জোনের উপপরিচালক মোখলেছুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, আশুলিয়ার শ্রীপুরের নতুননগরে রাবেতা ট্রেনিং সেন্টার নামের পরিত্যক্ত একটি ওয়াক্ফ সম্পত্তির ভবনে 'ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-১' ঢাকার যাত্রা শুরু হয়। সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাই এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্বে এ জোনে প্রায় ৭০০ পুলিশসদস্য নিয়োজিত রয়েছেন। এ জোনে একজন পরিচালক, একজন অতিরিক্ত পরিচালক, চারজন সহকারী পরিচালক ও ১০ জন উপপরিচালক দায়িত্ব পালন করছেন। সাভার, গাজীপুর, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জে মোট দুই হাজার ৮০০ সদস্য এ সংস্থার সদস্য হিসেবে নিয়োজিত আছেন।
তিনি বলেন, সংস্থাটির নিজস্ব কোনো ভবন নেই। একটি পরিত্যক্ত ভবনে অফিশিয়াল কাজসহ থাকা-খাওয়ার কাজ চলে। অফিস রুম ও আবাসনের সমস্যা রয়েছে। এরপর শিল্প পুলিশের মামলা গ্রহণ বা তদন্তেরও কোনো দায়িত্ব দেওয়া হয়নি বলে কোনো কোনো ক্ষেত্রে কাজ করতে সমস্যা হয় বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বিজিএমইএর সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিনের মতে, তৈরি পোশাক কারখানার মালিক, শ্রমিক ও পুলিশ এই তিনের সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণ ও সহযোগিতার মধ্য দিয়ে বর্তমানে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করছে। অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধি এবং যথাসময়ে উৎপাদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন ও রপ্তানির ফলে বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের সুনাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সহায়ক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের সদস্যরা।
ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার (ডিইপিজেড) মহাব্যবস্থাপক আশরাফুল কবির বলেন, শিল্পায়নের যুগে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে হলে গার্মেন্টস শিল্পের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের সদস্যরা ইতিমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। প্রয়োজনে তাঁদের জন্য ট্রেনিং একাডেমি গঠন ও আইটি সুবিধাসহ বিভিন্ন আধুনিক ব্যবস্থার সুযোগ-সুবিধার করা যেতে পারে।
No comments