চামড়া চোরাচালান রোধে অতিরিক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আসন্ন ঈদে কোরবানি দেওয়া পশুর চামড়া যাতে অবৈধভাবে প্রতিবেশী দেশে সরবরাহ না হয়, সে জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অতিরিক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে পুলিশ, বিজিবিসহ সীমান্তে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সব সদস্যকে অতিরিক্ত সতর্ক করা হয়েছে। গতকাল রিপোর্টার্স ইউনিটিতে অনুষ্ঠিত লেদার ইঞ্জিনিয়ারস্ অ্যান্ড টেনোলজিস্টস সোসাইটি আয়োজিত 'বাংলাদেশে চামড়া শিল্পের সংকট-সম্ভাবনা, রপ্তানি বাণিজ্য ও চোরাচালান প্রতিরোধে করণীয়' শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকের দ্বিতীয় পর্বে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন এসব কথা জানান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ঈদের দিন সারা দেশ থেকে সড়ক বা নদী পথে ঢাকায় চামড়া আনা যাবে। তবে ঈদুল আজহা থেকে সাত দিন পর্যন্ত পশুর চামড়া ঢাকা শহরের বাইরে কোনো এলাকায় পাঠানো যাবে না।
দালাল চক্র কোনোভাবেই যাতে চাঁদাবাজি করতে না পারে, সে জন্য হাটের আশপাশে পুলিশ পাহারার ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া পশু বিক্রি শেষে একসঙ্গে বড় অঙ্কের অর্থ বহনে যাতে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয়, সে জন্য নিকটবর্তী থানায় জানালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিশেষ ব্যবস্থায় ব্যবসায়ীদের নিরাপদে অর্থ পেঁৗছে দিতে সহায়তা করবে বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস বলেন, ঈদে পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে একদিকে ধর্মীয় অনুভূতি প্রকাশ পায়, অন্যদিকে বড় অঙ্কের অর্থ আয় হয় রাষ্ট্রীয় তহবিলে। গত বছর চামড়া নিয়ে যে বাণিজ্য হয়েছে, চলতি বছর সে হিসাব আরো বাড়বে বলে মনে করেন তিনি। একই সঙ্গে তিনি আরো জানান, বৈজ্ঞানিকভাবে পশুর খামার করাকে উৎসাহী করতে সরকার থেকে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া মোটা-তাজাকরণে ব্যবহৃত ওষুধ বিক্রি নিষিদ্ধ করা হবে বলেও জানান মন্ত্রী। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের চামড়ার চাহিদা রয়েছে। হাজারীবাগের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ থেকে চামড়া কারখানা সাভারের স্থানান্তর হলে এ ব্যবসা আরো সম্প্রসারণ হবে। অনুষ্ঠানে প্রফেসর ফারুক উ জামান সভাপতিত্ব করেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন লেদার ইঞ্জিনিয়ারস্ অ্যান্ড টেকনোলজিস্টস্ সোসাইটির সভাপতি কে এম শরফুদ্দিন। লেদার ইঞ্জিনিয়ারস্ অ্যান্ড টেকনোলজিস্টস্ সোসাইটির নেতারা এবং চামড়া ব্যবসায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
দালাল চক্র কোনোভাবেই যাতে চাঁদাবাজি করতে না পারে, সে জন্য হাটের আশপাশে পুলিশ পাহারার ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া পশু বিক্রি শেষে একসঙ্গে বড় অঙ্কের অর্থ বহনে যাতে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয়, সে জন্য নিকটবর্তী থানায় জানালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিশেষ ব্যবস্থায় ব্যবসায়ীদের নিরাপদে অর্থ পেঁৗছে দিতে সহায়তা করবে বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস বলেন, ঈদে পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে একদিকে ধর্মীয় অনুভূতি প্রকাশ পায়, অন্যদিকে বড় অঙ্কের অর্থ আয় হয় রাষ্ট্রীয় তহবিলে। গত বছর চামড়া নিয়ে যে বাণিজ্য হয়েছে, চলতি বছর সে হিসাব আরো বাড়বে বলে মনে করেন তিনি। একই সঙ্গে তিনি আরো জানান, বৈজ্ঞানিকভাবে পশুর খামার করাকে উৎসাহী করতে সরকার থেকে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া মোটা-তাজাকরণে ব্যবহৃত ওষুধ বিক্রি নিষিদ্ধ করা হবে বলেও জানান মন্ত্রী। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের চামড়ার চাহিদা রয়েছে। হাজারীবাগের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ থেকে চামড়া কারখানা সাভারের স্থানান্তর হলে এ ব্যবসা আরো সম্প্রসারণ হবে। অনুষ্ঠানে প্রফেসর ফারুক উ জামান সভাপতিত্ব করেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন লেদার ইঞ্জিনিয়ারস্ অ্যান্ড টেকনোলজিস্টস্ সোসাইটির সভাপতি কে এম শরফুদ্দিন। লেদার ইঞ্জিনিয়ারস্ অ্যান্ড টেকনোলজিস্টস্ সোসাইটির নেতারা এবং চামড়া ব্যবসায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
No comments