পুরোনো গাড়ি আমদানি নিরুৎসাহিত হলো
আগামী ২০১১-১২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুরোনো গাড়ির আমদানি নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এ জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে চার বছরের পরিবর্তে তিন বছরের পুরোনো গাড়ির আমদানির সুবিধা রাখা হয়েছে। তবে এসব গাড়ি শুল্কায়নের ক্ষেত্রে আগের অর্থবছরের শুল্কহার ও ডিলার কমিশন অব্যাহত রাখা হয়েছে।
প্রস্তাবিত বাজেটে দেশের পুরোনো গাড়ি আমদানি কমে যাবে এবং দাম বেড়ে যাবে বলে এ খাতের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। তা ছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে বলে তাঁরা আশঙ্কা করছেন।
অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন, ‘পুরোনো বা পুনঃসংস্কারকৃত মোটরগাড়ির শুল্কায়নের ক্ষেত্রে ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে প্রবর্তিত ২৫ শতাংশ হারে অবচয় সুবিধা ও ১০ শতাংশ ডিলার কমিশন অব্যাহত রাখা হয়েছে। তবে পুরোনো গাড়ির আমদানি নিরুৎসাহিত করতে এ সুবিধা চার বছরের পরিবর্তে তিন বছরের পুরোনো গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। সে সঙ্গে নতুন গাড়ির মূল্যের বিষয়ে অপঘোষণারোধে একই ব্র্যান্ড ও সামর্থ্যের নতুন গাড়ির দাম কোনোমতেই পুরোনো গাড়ির দামের চেয়ে কম হতে পারবে না। শুধু প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইস্যু করা ইনভয়েসের বিপরীতে নতুন গাড়ির শুল্কায়নের বিধান প্রবর্তনের প্রস্তাব করছি।’
যোগাযোগ করা হলে দেশের পুরোনো গাড়ির আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীদের সংগঠন বারভিডার সাবেক সভাপতি ও এফবিসিসিআইর পরিচালক আবদুল হক প্রথম আলোকে বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটের ফলে পুরোনো গাড়ির আমদানি নিরুৎসাহিত হবে। কারণ, চার বছরের পরিবর্তে তিন বছরের পুরোনো গাড়ির আমদানিসুবিধা রাখায় এ ধরনের গাড়ির প্রাপ্যতা কমে যাবে। ফলে দাম অনেক বেড়ে যাবে।
তিনি আরও জানান, প্রস্তাবিত বাজেটের এ সুবিধা বহাল রাখা হলে অনেকের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। তা ছাড়া বর্তমানে যে গাড়ি সাড়ে ১৬ লাখ থেকে ১৭ লাখ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে, সেটির দাম কমপক্ষে ২৫ লাখ হয়ে যাবে।
তা ছাড়া পিকআপকে বিলাসবহুল গাড়ি হিসেবে শুল্কায়ন করলে এর দামও অনেক বেড়ে যাবে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবহন-ব্যয় অনেক বেড়ে যাবে। যা দ্রব্যমূল্য বাড়াতে সহায়তা করবে।
প্রস্তাবিত বাজেটে দেশের পুরোনো গাড়ি আমদানি কমে যাবে এবং দাম বেড়ে যাবে বলে এ খাতের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। তা ছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে বলে তাঁরা আশঙ্কা করছেন।
অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন, ‘পুরোনো বা পুনঃসংস্কারকৃত মোটরগাড়ির শুল্কায়নের ক্ষেত্রে ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে প্রবর্তিত ২৫ শতাংশ হারে অবচয় সুবিধা ও ১০ শতাংশ ডিলার কমিশন অব্যাহত রাখা হয়েছে। তবে পুরোনো গাড়ির আমদানি নিরুৎসাহিত করতে এ সুবিধা চার বছরের পরিবর্তে তিন বছরের পুরোনো গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। সে সঙ্গে নতুন গাড়ির মূল্যের বিষয়ে অপঘোষণারোধে একই ব্র্যান্ড ও সামর্থ্যের নতুন গাড়ির দাম কোনোমতেই পুরোনো গাড়ির দামের চেয়ে কম হতে পারবে না। শুধু প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইস্যু করা ইনভয়েসের বিপরীতে নতুন গাড়ির শুল্কায়নের বিধান প্রবর্তনের প্রস্তাব করছি।’
যোগাযোগ করা হলে দেশের পুরোনো গাড়ির আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীদের সংগঠন বারভিডার সাবেক সভাপতি ও এফবিসিসিআইর পরিচালক আবদুল হক প্রথম আলোকে বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটের ফলে পুরোনো গাড়ির আমদানি নিরুৎসাহিত হবে। কারণ, চার বছরের পরিবর্তে তিন বছরের পুরোনো গাড়ির আমদানিসুবিধা রাখায় এ ধরনের গাড়ির প্রাপ্যতা কমে যাবে। ফলে দাম অনেক বেড়ে যাবে।
তিনি আরও জানান, প্রস্তাবিত বাজেটের এ সুবিধা বহাল রাখা হলে অনেকের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। তা ছাড়া বর্তমানে যে গাড়ি সাড়ে ১৬ লাখ থেকে ১৭ লাখ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে, সেটির দাম কমপক্ষে ২৫ লাখ হয়ে যাবে।
তা ছাড়া পিকআপকে বিলাসবহুল গাড়ি হিসেবে শুল্কায়ন করলে এর দামও অনেক বেড়ে যাবে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবহন-ব্যয় অনেক বেড়ে যাবে। যা দ্রব্যমূল্য বাড়াতে সহায়তা করবে।
No comments