হূিপণ্ড নিজেই করবে নিজের মেরামত
এটা এমন এক ওষুধ, যা ব্যবহারে ক্ষতিগ্রস্ত হূৎপিণ্ড নিজের প্রয়োজনীয় মেরামত নিজেই করে নেবে। গবেষণায় ইঁদুরের শরীরে এই ওষুধ প্রয়োগ করে সুফল পাওয়া গেছে। যুক্তরাজ্যের একদল গবেষক পরীক্ষাগারে ‘থাইমোসিন বিটা ফোর’ নামের ওষুধটি নিয়ে এ পরীক্ষা চালান। নেচার সাময়িকীতে এই গবেষণাবিষয়ক একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা এই গবেষণা চালান। তাঁদের ভাষ্য, ‘থাইমোসিন বিটা ফোর’ ওষুধটি যদি হূদেরাগে আক্রান্ত হওয়ার ক্ষেত্রে আগাম ব্যবহার করা যায়, তাহলে এটি হূৎপিণ্ডের ক্ষতি সারিয়ে তোলার জন্য তৈরি থাকবে। ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশন এটিকে হূৎপিণ্ডের গবেষণায় একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য বলে অভিহিত করেছে। তবে মানুষের চিকিৎসায় এই ওষুধ প্রয়োগের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে আরও কয়েক বছর লাগবে বলে জানায় তারা। বর্তমানে প্রচলিত যে ধারণা তা হলো, হূদেরাগে আক্রান্ত হলে হূৎপিণ্ডের যে ক্ষতি হয়, তা স্থায়ী।
ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশন জানায়, স্বাস্থ্যসেবার অগ্রগতির ফলে হূদেরাগে মৃত্যুর ঘটনা উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। কিন্তু জটিল হূদেরাগে ভোগা রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। কেবল যুক্তরাজ্যেই এমন রোগী সাড়ে সাত লাখের বেশি।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা লক্ষ করেছেন, ভ্রূণ থাকা অবস্থায় যেসব কোষ হূৎপিণ্ডের বিভিন্ন ধরনের টিস্যুতে রূপান্তরিত হয়, কিন্তু পূর্ণবয়স্ক অবস্থায় এই এপিকার্ডিয়াম-ডিরাইভড প্রোজেনিটর কোষ হূৎপিণ্ডে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। এসব কোষকে সক্রিয় করে তুলতে গবেষকেরা থাইমোসিন বিটা ফোর নামের একটি রাসায়নিক উপাদান প্রয়োগ করেন।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের অধ্যাপক পল রিলে বলেন, পূর্ণবয়স্ক অবস্থায় যে এপিকার্ডিয়াম কোষ থাকে, থাইমোসিন বিটা ফোরের মাধ্যমে তাদেরকে সক্রিয় করা যেতে পারে। এতে এসব কোষ হূৎপিন্ডের নতুন পেশি তৈরির ক্ষমতা অর্জন করতে পারে।
পল রিলে বলেন, পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই ওষুধের মাধ্যমে হূৎপিণ্ডের রক্ত পাম্প করার ক্ষমতাও বাড়ে। শুধু তা-ই নয়, টিস্যুর ক্ষত সেরে গিয়ে হূৎপিণ্ডের দেয়ালও পুরু হয়।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা এই গবেষণা চালান। তাঁদের ভাষ্য, ‘থাইমোসিন বিটা ফোর’ ওষুধটি যদি হূদেরাগে আক্রান্ত হওয়ার ক্ষেত্রে আগাম ব্যবহার করা যায়, তাহলে এটি হূৎপিণ্ডের ক্ষতি সারিয়ে তোলার জন্য তৈরি থাকবে। ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশন এটিকে হূৎপিণ্ডের গবেষণায় একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য বলে অভিহিত করেছে। তবে মানুষের চিকিৎসায় এই ওষুধ প্রয়োগের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে আরও কয়েক বছর লাগবে বলে জানায় তারা। বর্তমানে প্রচলিত যে ধারণা তা হলো, হূদেরাগে আক্রান্ত হলে হূৎপিণ্ডের যে ক্ষতি হয়, তা স্থায়ী।
ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশন জানায়, স্বাস্থ্যসেবার অগ্রগতির ফলে হূদেরাগে মৃত্যুর ঘটনা উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। কিন্তু জটিল হূদেরাগে ভোগা রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। কেবল যুক্তরাজ্যেই এমন রোগী সাড়ে সাত লাখের বেশি।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা লক্ষ করেছেন, ভ্রূণ থাকা অবস্থায় যেসব কোষ হূৎপিণ্ডের বিভিন্ন ধরনের টিস্যুতে রূপান্তরিত হয়, কিন্তু পূর্ণবয়স্ক অবস্থায় এই এপিকার্ডিয়াম-ডিরাইভড প্রোজেনিটর কোষ হূৎপিণ্ডে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। এসব কোষকে সক্রিয় করে তুলতে গবেষকেরা থাইমোসিন বিটা ফোর নামের একটি রাসায়নিক উপাদান প্রয়োগ করেন।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের অধ্যাপক পল রিলে বলেন, পূর্ণবয়স্ক অবস্থায় যে এপিকার্ডিয়াম কোষ থাকে, থাইমোসিন বিটা ফোরের মাধ্যমে তাদেরকে সক্রিয় করা যেতে পারে। এতে এসব কোষ হূৎপিন্ডের নতুন পেশি তৈরির ক্ষমতা অর্জন করতে পারে।
পল রিলে বলেন, পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই ওষুধের মাধ্যমে হূৎপিণ্ডের রক্ত পাম্প করার ক্ষমতাও বাড়ে। শুধু তা-ই নয়, টিস্যুর ক্ষত সেরে গিয়ে হূৎপিণ্ডের দেয়ালও পুরু হয়।
No comments