স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের লেনদেনে ওপর কর পুনর্বিবেচনার অনুরোধ সিএসইর
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ২০১১-১২ সালের প্রস্তাবিত বাজেটে স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের লেনদেনের ওপর শূন্য দশমিক ১০ শতাংশ কর আরোপের বিষয়টি পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানিয়েছে। একই সঙ্গে সিএসই শেয়ার সরবরাহ, তারল্য বৃদ্ধি ও সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারবাজারে ছাড়ার দাবি জানিয়েছে।
আজ শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে সিএসই কার্যালয়ে প্রস্তাবিত বাজেট বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ এসব দাবি জানান।
লিখিত বক্তব্যে সিএসই সভাপতি বলেন, আগে স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের লেনদেনের ওপর কর ছিল দশমিক ০২৫ শতাংশ। পরে তা বাড়িয়ে দশমিক ০৫ শতাংশ করা হয়। সর্বশেষ প্রস্তাবিত বাজেটে সদস্যদের লেনদেনের ওপর কর দশমিক ১০ শতাংশে উন্নীত করা হয়। গত দুই বছরে এ হার দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ আরও বলেন, সম্প্রতি বাজার ধসের পর সদস্যদের ব্যবসার আকার অনেক ছোট হয়ে এসেছে। এতে তাদের টিকে থাকা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অপরদিকে কর বৃদ্ধি পাওয়ায় এর ভার বিনিয়োগকারীদের বহন করতে হবে। তাই এই কর দশমিক ০২৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে তিনি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানায়।
সিএসই সভাপতি বলেন, ইতিমধ্যে সরকার সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) পুনর্গঠন করেছে। এ অবস্থায় শেয়ার সরবরাহ ও তারল্য বৃদ্ধি পুঁজিবাজারের জন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে শেয়ার সরবরাহ এবং তারল্য বৃদ্ধির কোনো প্রস্তাবনা নেই। তাই সরকারকে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ধার নেওয়ার ক্ষেত্রে পুঁজিবাজারের তারল্যের বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনতে সরকারের হাতে থাকা সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে ছাড়ার ব্যাপারে একটি সময়সীমা ঘোষণার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
আজ শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে সিএসই কার্যালয়ে প্রস্তাবিত বাজেট বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ এসব দাবি জানান।
লিখিত বক্তব্যে সিএসই সভাপতি বলেন, আগে স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের লেনদেনের ওপর কর ছিল দশমিক ০২৫ শতাংশ। পরে তা বাড়িয়ে দশমিক ০৫ শতাংশ করা হয়। সর্বশেষ প্রস্তাবিত বাজেটে সদস্যদের লেনদেনের ওপর কর দশমিক ১০ শতাংশে উন্নীত করা হয়। গত দুই বছরে এ হার দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ আরও বলেন, সম্প্রতি বাজার ধসের পর সদস্যদের ব্যবসার আকার অনেক ছোট হয়ে এসেছে। এতে তাদের টিকে থাকা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অপরদিকে কর বৃদ্ধি পাওয়ায় এর ভার বিনিয়োগকারীদের বহন করতে হবে। তাই এই কর দশমিক ০২৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে তিনি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানায়।
সিএসই সভাপতি বলেন, ইতিমধ্যে সরকার সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) পুনর্গঠন করেছে। এ অবস্থায় শেয়ার সরবরাহ ও তারল্য বৃদ্ধি পুঁজিবাজারের জন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে শেয়ার সরবরাহ এবং তারল্য বৃদ্ধির কোনো প্রস্তাবনা নেই। তাই সরকারকে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ধার নেওয়ার ক্ষেত্রে পুঁজিবাজারের তারল্যের বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনতে সরকারের হাতে থাকা সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে ছাড়ার ব্যাপারে একটি সময়সীমা ঘোষণার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
No comments