রপ্তানিতে উৎসে করহার অপরিবর্তিত রাখার দাবি
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) প্রস্তাবিত ‘শিল্পপার্ক’ গড়ে তোলার জন্য নতুন বাজেটে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের দাবি জানিয়েছে। একই সঙ্গে সংগঠনটি দেশের ৭৮ শতাংশ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী পোশাকশিল্পকে কর অবকাশসুবিধা দেওয়ার দাবি জানিয়ে বলেছে, এতে কর্মসংস্থান ও রপ্তানি-আয় বাড়বে এবং অর্থনীতি উপকৃত হবে।
বিজিএমইএ বাজেটে পোশাকশিল্প তথা রপ্তানির ক্ষেত্রে উৎসে আয়কর কর্তনের হার শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ থেকে ২৭৫ গুণ বাড়িয়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশ করার সমালোচনা করে বলেছে, এতে এই শিল্পের অবস্থা আরও সঙ্গিন হবে। সে জন্য সংগঠনটি উৎসে আয়কর কর্তনের হার আগের অবস্থায় রাখার দাবি জানিয়েছে।
পোশাকশিল্পের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বিজিএমইএ নতুন বাজেটে আরও কিছু নীতি-সহায়তা দাবি করেছে। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের বাড়িভাড়ার ওপর আরোপিত ৯ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার, সরকারের দেওয়া সব ধরনের নগদ সহায়তার ওপর করারোপ না করা, এই শিল্পের ল্যাব টেস্টের ওপর আরোপিত ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার।
বিজিএমইএ গতকাল শুক্রবার বাজেট-প্রতিক্রিয়ায় এসব দাবি জানিয়েছে। তবে সংগঠনটি এও বলেছে, তাদের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটিয়ে বাজেট-প্রস্তাবে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও সার্বিক যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে, যা উৎপাদন ও বিনিয়োগকে উৎসাহিত করবে।
গত বৃহস্পতিবার সংসদে অর্থমন্ত্রীর পেশ করা ২০১১-১২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে স্বাগত জানিয়ে বিজিএমইএ এটাকে উৎপাদন ও বিনিয়োগবান্ধব এবং জনকল্যাণমুখী বলে আখ্যায়িত করেছে। বিজিএমইএ বাজেটে শিল্পপ্রতিষ্ঠানে ইটিপি পরিচালনায় প্রয়োজনীয় রাসায়নিক পণ্য আমদানির ওপর প্রযোজ্য ৩ শতাংশের অতিরিক্ত সব শুল্ক-কর মওকুফের প্রস্তাব থাকায় এর প্রশংসা করেছে।
বিজিএমইএ বাজেটে পোশাকশিল্প তথা রপ্তানির ক্ষেত্রে উৎসে আয়কর কর্তনের হার শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ থেকে ২৭৫ গুণ বাড়িয়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশ করার সমালোচনা করে বলেছে, এতে এই শিল্পের অবস্থা আরও সঙ্গিন হবে। সে জন্য সংগঠনটি উৎসে আয়কর কর্তনের হার আগের অবস্থায় রাখার দাবি জানিয়েছে।
পোশাকশিল্পের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বিজিএমইএ নতুন বাজেটে আরও কিছু নীতি-সহায়তা দাবি করেছে। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের বাড়িভাড়ার ওপর আরোপিত ৯ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার, সরকারের দেওয়া সব ধরনের নগদ সহায়তার ওপর করারোপ না করা, এই শিল্পের ল্যাব টেস্টের ওপর আরোপিত ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার।
বিজিএমইএ গতকাল শুক্রবার বাজেট-প্রতিক্রিয়ায় এসব দাবি জানিয়েছে। তবে সংগঠনটি এও বলেছে, তাদের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটিয়ে বাজেট-প্রস্তাবে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও সার্বিক যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে, যা উৎপাদন ও বিনিয়োগকে উৎসাহিত করবে।
গত বৃহস্পতিবার সংসদে অর্থমন্ত্রীর পেশ করা ২০১১-১২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে স্বাগত জানিয়ে বিজিএমইএ এটাকে উৎপাদন ও বিনিয়োগবান্ধব এবং জনকল্যাণমুখী বলে আখ্যায়িত করেছে। বিজিএমইএ বাজেটে শিল্পপ্রতিষ্ঠানে ইটিপি পরিচালনায় প্রয়োজনীয় রাসায়নিক পণ্য আমদানির ওপর প্রযোজ্য ৩ শতাংশের অতিরিক্ত সব শুল্ক-কর মওকুফের প্রস্তাব থাকায় এর প্রশংসা করেছে।
No comments