অপ্রদর্শিত অর্থ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দিন: শাকিল রিজভী
অপ্রদর্শিত অর্থ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ রাখার দাবি জানিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সভাপতি মো. শাকিল রিজভী। একই সঙ্গে স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের লেনদেনের ওপর কর আগের মতো দশমিক ০৫ শতাংশে রাখারও দাবি জানান তিনি।
২০১১-১২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ডিএসইর প্রতিক্রিয়া জানাতে আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে ডিএসই সভাপতি পুঁজিবাজার নিয়ে প্রস্তাবিত বাজেটের কিছু বিষয়কে স্বাগত জানালেও বাজারের উন্নয়নে ১০ দফা প্রস্তাবনা পেশ করেন।
শাকিল রিজভী বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সরকারি বন্ডে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছে। তিনি এর পাশাপাশি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিতেও অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার দাবি করেন। এতে বাজারে স্থিতিশীলতাও আসতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
লিখিত বক্তব্যে ডিএসই সভাপতি বাংলাদেশ সরকারি ট্রেজারি বিলে ১০ শতাংশ হারে কর প্রদান করে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ রাখার পাশাপাশি একই হারে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ রাখার দাবি জানান।
শাকিল রিজভী প্রস্তাবিত বাজেটে বিনিয়োগকরীদের জন্য টিআইএন প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা না করা এবং বিনিয়োগকারীদের শেয়ার মুনাফা থেকে কর অব্যাহতি সুবিধা বহাল রাখার প্রস্তাবকে স্বাগত জানান। তবে স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের নিকট থেকে কর সংগ্রহের হার দশমিক ১০ শতাংশে উন্নীত না করে আগের অবস্থায় অর্থাত্ দশমিক ০৫ শতাংশে রাখার দাবি জানান।
শাকিল রিজভী বলেন, লেনদেনের ওপর কর বাড়ালে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কেনাবেচা ব্যয়বহুল হবে এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
ডিএসই সভাপতি বলেন, এর আগে কোনো করদাতা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার এবং ঋণপত্র ক্রয় করলে বিনিয়োগ হিসেবে কর রেয়াতের সুবিধা পেত। কিন্তু অর্থ আইন-২০১১ এ দুটি বিষয় বিলুপ্ত ঘোষণা করা করেছে। এ দুটি বিষয় আগের অবস্থায় বহাল রাখার দাবি জানান তিনি।
ডিএসই কার্যালয়ে আয়োজিত ওই সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম ও পরিচালক আহমেদ রশীদ লালী উপস্থিত ছিলেন।
২০১১-১২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ডিএসইর প্রতিক্রিয়া জানাতে আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে ডিএসই সভাপতি পুঁজিবাজার নিয়ে প্রস্তাবিত বাজেটের কিছু বিষয়কে স্বাগত জানালেও বাজারের উন্নয়নে ১০ দফা প্রস্তাবনা পেশ করেন।
শাকিল রিজভী বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সরকারি বন্ডে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছে। তিনি এর পাশাপাশি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিতেও অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার দাবি করেন। এতে বাজারে স্থিতিশীলতাও আসতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
লিখিত বক্তব্যে ডিএসই সভাপতি বাংলাদেশ সরকারি ট্রেজারি বিলে ১০ শতাংশ হারে কর প্রদান করে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ রাখার পাশাপাশি একই হারে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ রাখার দাবি জানান।
শাকিল রিজভী প্রস্তাবিত বাজেটে বিনিয়োগকরীদের জন্য টিআইএন প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা না করা এবং বিনিয়োগকারীদের শেয়ার মুনাফা থেকে কর অব্যাহতি সুবিধা বহাল রাখার প্রস্তাবকে স্বাগত জানান। তবে স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের নিকট থেকে কর সংগ্রহের হার দশমিক ১০ শতাংশে উন্নীত না করে আগের অবস্থায় অর্থাত্ দশমিক ০৫ শতাংশে রাখার দাবি জানান।
শাকিল রিজভী বলেন, লেনদেনের ওপর কর বাড়ালে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কেনাবেচা ব্যয়বহুল হবে এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
ডিএসই সভাপতি বলেন, এর আগে কোনো করদাতা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার এবং ঋণপত্র ক্রয় করলে বিনিয়োগ হিসেবে কর রেয়াতের সুবিধা পেত। কিন্তু অর্থ আইন-২০১১ এ দুটি বিষয় বিলুপ্ত ঘোষণা করা করেছে। এ দুটি বিষয় আগের অবস্থায় বহাল রাখার দাবি জানান তিনি।
ডিএসই কার্যালয়ে আয়োজিত ওই সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম ও পরিচালক আহমেদ রশীদ লালী উপস্থিত ছিলেন।
No comments