২০২০ সালের মধ্যে এইডস নির্মূলে কাজ করুন
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন ২০২০ সালের মধ্যে এইডস নির্মূলে কাজ করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য নতুন করে কেউ যাতে এইডসে আক্রান্ত না হয় বা এই রোগে আক্রান্ত হয়ে আর কারও যেন মৃত্যু না হয়।’
নিউইয়র্কে এইডস বিষয়ে জাতিসংঘের তিন দিনব্যাপী সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গত বুধবার এ কথা বলেন বান কি মুন। এইডসের জন্য দায়ী ভাইরাস এইচআইভির সন্ধান পাওয়ার ৩০তম বার্ষিকী উপলক্ষে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। জাতিসংঘের তথ্যমতে, বর্তমানে বিশ্বে তিন কোটি ৪০ লাখ মানুষ এইডসে আক্রান্ত। তবে আক্রান্তদের অর্ধেকই জানেন না তিনি এইডসে আক্রান্ত।
বান কি মুন বলেন, ‘বিশ্ব থেকে এইডস নির্মূল করতে আমরা আজ এখানে সমবেত হয়েছি। এইডস নির্মূল করে ইতিহাসের পাতায় পাঠাতে হলে আমাদের কাজ করতে হবে। তার মানে হলো, আমাদের সমকামী ব্যক্তি, মাদকসেবী ও যৌন ব্যবসার মতো স্পর্শকাতর বিষয়ের মুখোমুখি হতে হবে। কাজ করতে হবে এসব বিষয়ে।’
জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, ২০০১ সাল থেকে এইডসে নতুন করে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা শতকরা ২০ ভাগ কমে গেছে। ওই বছর বিশ্বনেতারা প্রথমবারের মতো এইডসের বিস্তার রোধে কাজ করার অঙ্গীকার করেন। বান কি মুন ২০১৫ সালের মধ্যে এইডসের চিকিৎসা সহজলভ্য করতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান। এ জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়কে একাত্ম হওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
তিন দিনব্যাপী ওই সম্মেলনে বিশ্বের ৩০টি দেশের প্রেসিডেন্ট ও সরকারপ্রধানেরা যোগ দেন। আফ্রিকার নেতারা এইডসের বিরুদ্ধে কাজ করতে জরুরি তহবিল প্রয়োজন বলে সম্মেলনে উল্লেখ করেন।
নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট গুডলাক জোনাথন বলেন, পর্যাপ্ত তহবিল ছাড়া এইডসের বিরুদ্ধে সফলতা পাওয়া কঠিন। আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার পরে নাইজেরিয়াতেই এইডস আক্রান্তের সংখ্যা বেশি।
বিশ্বে এইডস আক্রান্ত ৯০ লাখেরও বেশি মানুষ চিকিৎসা-সুবিধা পায় না। এইডসের কারণে প্রতিবছর ১৮ লাখ মানুষ মারা যায়।
নিউইয়র্কে এইডস বিষয়ে জাতিসংঘের তিন দিনব্যাপী সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গত বুধবার এ কথা বলেন বান কি মুন। এইডসের জন্য দায়ী ভাইরাস এইচআইভির সন্ধান পাওয়ার ৩০তম বার্ষিকী উপলক্ষে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। জাতিসংঘের তথ্যমতে, বর্তমানে বিশ্বে তিন কোটি ৪০ লাখ মানুষ এইডসে আক্রান্ত। তবে আক্রান্তদের অর্ধেকই জানেন না তিনি এইডসে আক্রান্ত।
বান কি মুন বলেন, ‘বিশ্ব থেকে এইডস নির্মূল করতে আমরা আজ এখানে সমবেত হয়েছি। এইডস নির্মূল করে ইতিহাসের পাতায় পাঠাতে হলে আমাদের কাজ করতে হবে। তার মানে হলো, আমাদের সমকামী ব্যক্তি, মাদকসেবী ও যৌন ব্যবসার মতো স্পর্শকাতর বিষয়ের মুখোমুখি হতে হবে। কাজ করতে হবে এসব বিষয়ে।’
জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, ২০০১ সাল থেকে এইডসে নতুন করে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা শতকরা ২০ ভাগ কমে গেছে। ওই বছর বিশ্বনেতারা প্রথমবারের মতো এইডসের বিস্তার রোধে কাজ করার অঙ্গীকার করেন। বান কি মুন ২০১৫ সালের মধ্যে এইডসের চিকিৎসা সহজলভ্য করতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান। এ জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়কে একাত্ম হওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
তিন দিনব্যাপী ওই সম্মেলনে বিশ্বের ৩০টি দেশের প্রেসিডেন্ট ও সরকারপ্রধানেরা যোগ দেন। আফ্রিকার নেতারা এইডসের বিরুদ্ধে কাজ করতে জরুরি তহবিল প্রয়োজন বলে সম্মেলনে উল্লেখ করেন।
নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট গুডলাক জোনাথন বলেন, পর্যাপ্ত তহবিল ছাড়া এইডসের বিরুদ্ধে সফলতা পাওয়া কঠিন। আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার পরে নাইজেরিয়াতেই এইডস আক্রান্তের সংখ্যা বেশি।
বিশ্বে এইডস আক্রান্ত ৯০ লাখেরও বেশি মানুষ চিকিৎসা-সুবিধা পায় না। এইডসের কারণে প্রতিবছর ১৮ লাখ মানুষ মারা যায়।
No comments