স্পেনের হয়ে খেলবেন না মেসি
সেই ছোট্টবেলায় আর্জেন্টিনা থেকে পাড়ি জমিয়েছিলেন স্পেনে। এখনো আছেন সেখানেই। প্রায় ১১ বছর স্পেনে কাটিয়ে দিয়েছেন লিওনেল মেসি। সম্প্রতি পেয়েছেন স্পেনের নাগরিকত্ব। নাগরিকত্ব পাওয়া মানে এখন চাইলে মেসি খেলতে পারেন স্পেন জাতীয় দলের হয়ে। মেসি কি গায়ে তুলবেন স্পেনের জার্সি?
এই প্রশ্ন কারও মনে জাগলে তা দূর করে দিচ্ছেন স্বয়ং মেসি। ব্যালন ডি’অর জয় করা বার্সেলোনা তারকা বলছেন, ‘আমি কখনোই স্পেনের হয়ে খেলতে পছন্দ করব না। কারণ আমি আর্জেন্টাইন। তবে এটা সত্যি, স্পেন আমাকে যোগ্য সম্মান দিয়েছে।’
পুরো ব্যাপারটা কি এতে খোলাসা হলো? ‘স্পেনের হয়ে খেলতে পছন্দ করব না’ মানে মেসি পরোক্ষে জানিয়েই দিলেন তাঁর মনের কথা। একটা প্রশ্ন কিন্তু আসছে। মেসি আসলে হূদয়ে কোনটি বেশি ধারণ করেন? কূটনৈতিক উত্তর তাঁর, ‘এটাও মনে রাখতে হবে, আমি আর্জেন্টিনার চেয়ে বেশি সময় বার্সেলোনায় থেকেছি। তবে এতেই আপনার আনুগত্য ভাগ হয়ে যায় না। আপনি আপনার সত্যিকারের ভালোবাসাও বদলে ফেলতে পারেন না।’
আর্জেন্টিনা, না বার্সেলোনা—বেছে নিতে বললে কোনটি নেবেন? দুটি দলই সমান প্রাধান্য পাচ্ছে ২৩ বছর বয়সী তারকার কাছে, ‘আমি জাতীয় দলকে ভালোবাসি এবং ভালোবাসি ক্লাবকেও।’
গত সপ্তাহে আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে কোস্টারিকার বিপক্ষে খেলতে পারেননি চোটের কারণে। কিন্তু সমালোচনার হাত থেকে রেহাই মেলেনি। পরে এর জবাবও দিয়েছেন, ‘আমি স্পষ্ট করেই বলতে চাই বার্সেলোনা থেকে ওই ম্যাচে না খেলার জন্য কোনো চাপ ছিল না। আমার পায়ের মাংসপেশিতে টান লাগায় ম্যাচটা খেলা হয়নি। এই কারণে যে এত কথা হবে আমি বুঝিনি।’
মেসি বলেই আসলে এত কথা! আর মেসি বলেই গত পরশু সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে তাঁকে নিয়ে ফেসবুক-পেজ খোলা হয়েছে। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ষাট লাখেরও বেশি সমর্থক সেখানে হিট করেন! মেসিও ভক্তদের ভালোবাসার উত্তর দিয়েছেন, ‘আমাকে যাঁরা লিখেছেন এখানে তাঁদের সবাইকে স্বাগত এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমরা এখন ফেসবুকের মাধ্যমে আরও কাছাকাছি আসতে পারব।
এই প্রশ্ন কারও মনে জাগলে তা দূর করে দিচ্ছেন স্বয়ং মেসি। ব্যালন ডি’অর জয় করা বার্সেলোনা তারকা বলছেন, ‘আমি কখনোই স্পেনের হয়ে খেলতে পছন্দ করব না। কারণ আমি আর্জেন্টাইন। তবে এটা সত্যি, স্পেন আমাকে যোগ্য সম্মান দিয়েছে।’
পুরো ব্যাপারটা কি এতে খোলাসা হলো? ‘স্পেনের হয়ে খেলতে পছন্দ করব না’ মানে মেসি পরোক্ষে জানিয়েই দিলেন তাঁর মনের কথা। একটা প্রশ্ন কিন্তু আসছে। মেসি আসলে হূদয়ে কোনটি বেশি ধারণ করেন? কূটনৈতিক উত্তর তাঁর, ‘এটাও মনে রাখতে হবে, আমি আর্জেন্টিনার চেয়ে বেশি সময় বার্সেলোনায় থেকেছি। তবে এতেই আপনার আনুগত্য ভাগ হয়ে যায় না। আপনি আপনার সত্যিকারের ভালোবাসাও বদলে ফেলতে পারেন না।’
আর্জেন্টিনা, না বার্সেলোনা—বেছে নিতে বললে কোনটি নেবেন? দুটি দলই সমান প্রাধান্য পাচ্ছে ২৩ বছর বয়সী তারকার কাছে, ‘আমি জাতীয় দলকে ভালোবাসি এবং ভালোবাসি ক্লাবকেও।’
গত সপ্তাহে আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে কোস্টারিকার বিপক্ষে খেলতে পারেননি চোটের কারণে। কিন্তু সমালোচনার হাত থেকে রেহাই মেলেনি। পরে এর জবাবও দিয়েছেন, ‘আমি স্পষ্ট করেই বলতে চাই বার্সেলোনা থেকে ওই ম্যাচে না খেলার জন্য কোনো চাপ ছিল না। আমার পায়ের মাংসপেশিতে টান লাগায় ম্যাচটা খেলা হয়নি। এই কারণে যে এত কথা হবে আমি বুঝিনি।’
মেসি বলেই আসলে এত কথা! আর মেসি বলেই গত পরশু সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে তাঁকে নিয়ে ফেসবুক-পেজ খোলা হয়েছে। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ষাট লাখেরও বেশি সমর্থক সেখানে হিট করেন! মেসিও ভক্তদের ভালোবাসার উত্তর দিয়েছেন, ‘আমাকে যাঁরা লিখেছেন এখানে তাঁদের সবাইকে স্বাগত এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমরা এখন ফেসবুকের মাধ্যমে আরও কাছাকাছি আসতে পারব।
No comments