এবার কি ‘ভারতরত্ন’
বিশ্বকাপ জয়ের পর কথা বলতে ক্লান্তি নেই শচীন টেন্ডুলকারের। জয়ের আনন্দ প্রকাশের পাশাপাশি টুইটারে দেশবাসীর কাছে একটা বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন টেন্ডুলকার, ‘আশা করি, ভারতীয় দলের এই অর্জনে প্রত্যেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে তাদের স্বপ্নগুলো ও সামর্থ্যের প্রতি বিশ্বাসী হবে। এবং স্বপ্নগুলো অর্জন করতে কঠোর পরিশ্রমী হবে।’
বিশ্বকাপ জয়ের পেছনে দলের কঠোর পরিশ্রম তো ছিলই, দেশবাসীর সমর্থনও বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করেন টেন্ডুলকার। তাই দেশবাসীর কাছে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছেন আধুনিক ডন, ‘সমর্থন, ভালোবাসা এবং প্রার্থনার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ; বিশ্বকাপ জিততে যা আমাদের সাহায্য করেছে।’
টেন্ডুলকারকে ভারতরত্ন দেওয়া হোক—ভারতে এই দাবি উঠেছে অনেক আগেই। এ জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে মহারাষ্ট্রের বিধানসভা। ‘আমরা সুপারিশ করেছি, খেলাধুলায় অবদান রাখার জন্য টেন্ডুলকারের ভারতরত্ন খেতাব প্রাপ্য’—বলেছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বিরাজ কাভান। ২০০১ সালে ভারতের সর্বোচ্চ বেসমারিক খেতাব ভারতরত্ন পাওয়া লতা মুঙ্গেশকরও দাবিটা সমর্থন করেছেন।
অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিও দাবির পক্ষে, ‘টেন্ডুলকারের “ভারতরত্ন’’ খেতাবটা পাওনা। সে ২১ বছর ধরে দেশকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খুব কম লোকের পক্ষেই এটা সম্ভব।’ ধোনি এও বলেছেন, বর্তমানে দেশের ক্রীড়াঙ্গনের আর সবার চেয়ে টেন্ডুলকারেরই এটা বেশি পাওনা।
ছেলেবেলা থেকেই ধোনির আদর্শ টেন্ডুলকার। ধোনির এক বন্ধু জানিয়েছেন, ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপে যখন ধোনির বয়স মাত্র ১১, তখন থেকেই কিশোর ধোনি টেন্ডুলকারের ভক্ত। ওই বন্ধু এও জানাচ্ছেন, ‘টেন্ডুলকার আউট হয়ে গেলে ধোনিও খেলা দেখা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়তেন।’
বিশ্বকাপ জয়ের পেছনে দলের কঠোর পরিশ্রম তো ছিলই, দেশবাসীর সমর্থনও বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করেন টেন্ডুলকার। তাই দেশবাসীর কাছে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছেন আধুনিক ডন, ‘সমর্থন, ভালোবাসা এবং প্রার্থনার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ; বিশ্বকাপ জিততে যা আমাদের সাহায্য করেছে।’
টেন্ডুলকারকে ভারতরত্ন দেওয়া হোক—ভারতে এই দাবি উঠেছে অনেক আগেই। এ জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে মহারাষ্ট্রের বিধানসভা। ‘আমরা সুপারিশ করেছি, খেলাধুলায় অবদান রাখার জন্য টেন্ডুলকারের ভারতরত্ন খেতাব প্রাপ্য’—বলেছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বিরাজ কাভান। ২০০১ সালে ভারতের সর্বোচ্চ বেসমারিক খেতাব ভারতরত্ন পাওয়া লতা মুঙ্গেশকরও দাবিটা সমর্থন করেছেন।
অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিও দাবির পক্ষে, ‘টেন্ডুলকারের “ভারতরত্ন’’ খেতাবটা পাওনা। সে ২১ বছর ধরে দেশকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খুব কম লোকের পক্ষেই এটা সম্ভব।’ ধোনি এও বলেছেন, বর্তমানে দেশের ক্রীড়াঙ্গনের আর সবার চেয়ে টেন্ডুলকারেরই এটা বেশি পাওনা।
ছেলেবেলা থেকেই ধোনির আদর্শ টেন্ডুলকার। ধোনির এক বন্ধু জানিয়েছেন, ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপে যখন ধোনির বয়স মাত্র ১১, তখন থেকেই কিশোর ধোনি টেন্ডুলকারের ভক্ত। ওই বন্ধু এও জানাচ্ছেন, ‘টেন্ডুলকার আউট হয়ে গেলে ধোনিও খেলা দেখা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়তেন।’
No comments