এখনই চাই সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা by আ. মোশতাক চৌধুরী, আব্বাস ভূঁইয়া ও টিমথি ইভান্স
গত সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ যখন এমডিজি পুরস্কার পেল, সেটা ছিল গত কয়েক দশকে স্বাস্থ্য খাতে সাফল্যের প্রতিফলন। এই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ শুধু শিশুমৃত্যুর হারই কমায়নি, স্বাস্থ্যের সব সূচকই ঊর্ধ্বমূখী। গড় আয়ু, যেটা সত্তরের দশকে ছিল ৪৫ বছর, এখন প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৫ বছরে।
১৯৭৮ সালের আলমা আতা ঘোষণার পর দেশ অনেক এগিয়েছে। কিন্তু এসব সাফল্য সত্ত্বেও ‘সবার জন্য স্বাস্থ্য’ স্লোগানের মূল লক্ষ্যটি ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে। দেশের মানুষের একটি বড় অংশ এখনো উন্নত ও অত্যাবশ্যক স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত। সম্পদের ও কারিগরি সীমাবদ্ধতা তো আছেই, কিন্তু প্রধান সমস্যা হলো, স্বাস্থ্যসেবা খাতে সুষম ও ন্যায়সংগত অর্থায়নের ব্যবস্থা বাংলাদেশে গড়ে ওঠেনি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০০৭ সালের একটি সমীক্ষামতে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবায় মোট খরচের ৬০ শতাংশই আসে সাধারণ মানুষের পকেট থেকে। যদিও উপজেলায় প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বিনা মূল্যে পাওয়ার কথা, সমীক্ষায় দেখা যায়, ৮০ শতাংশ রোগী পকেট থেকে টাকা খরচ করতে বাধ্য হয়। এর মধ্যে ২০ শতাংশ সরাসরি স্বাস্থ্যকর্মীকে টাকা দিয়ে থাকে (আইএলও, ২০০৮)।
এই চিকিৎসার খরচ জোগাতে গিয়ে অনেক পরিবারকে সহায়সম্পত্তি বিক্রি করতে হয়, জমানো টাকা নিঃশেষ করতে হয় অথবা ঋণের বোঝা মাথায় নিতে হয়। বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষায় দেখা গেছে, চিকিৎসা ব্যয়ের ধাক্কা সামলাতে গিয়ে প্রতিবছর প্রায় ৫৭ লাখ মানুষ—মোট জনসংখ্যার ৩ দশমিক ৮ শতাংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে। কাজেই এটা স্পষ্ট যে অসম চিকিৎসা ব্যয় দারিদ্র্যের একটা বড় কারণ, যেটা এমডিজি-১ (দারিদ্র্য দূরীকরণ) অর্জনের পথে একটি প্রধান অন্তরায়।
অসুস্থতা, আর্থিক অনটন এবং হতদরিদ্রের যে দুষ্টচক্র আমরা দেখছি, সেটা ভাঙার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে চিকিৎসাসেবার ক্ষেত্রে প্রিপেমেন্ট স্কিম প্রচলন করা, যাতে খরচের সরাসরি ধাক্কা অসুস্থ ও গরিব মানুষকে জর্জরিত না করে।
‘বিশ্ব স্বাস্থ্য প্রতিবেদন ২০১০’-এ সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার মূল ভিত্তি হিসেবে এ ধরনের স্কিমের কথা বলা হয়েছে, যা কিনা পৃথিবীর অনেক দেশেই প্রচলিত আছে। অনেক ধরনের কর ও বিমার সমন্বয়ে এ ধরনের অর্থায়ন করা সম্ভব। গরিব ও অসুস্থ মানুষের ওপর বোঝা হিসেবে চেপে বসার বদলে এই সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার (Universal Health Coverage—UHC) ব্যবস্থা চিকিৎসার সামগ্রিক ব্যয়কে সুষম বণ্টন করে, যা কিনা অনেক বেশি সুবিধাজনক ও কার্যকর।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্বাহী পরিষদ, বাংলাদেশ যার সক্রিয় সদস্য, এ বছরের মে মাসে অনুষ্ঠেয় সম্মেলনে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ে একটি নতুন প্রস্তাব উপস্থাপন করবে, যাতে প্রিপেমেন্ট পদ্ধতির কথা জোর দিয়ে বলা হবে।
সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার লক্ষ্যে পৌঁছানোর দুটি প্রধান রাস্তা রয়েছে। একটি হচ্ছে রাষ্ট্রের অর্থায়নে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত স্বাস্থ্যসেবাব্যবস্থা, যার উদাহরণ হচ্ছে ইংল্যান্ডের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস। অন্যটি হচ্ছে বিমাভিত্তিক চিকিৎসাব্যবস্থা, যা জার্মানিসহ ইউরোপের অনেক দেশে প্রচলিত। যেহেতু স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা পরিচালনা করে থাকে এবং অর্থায়ন করে, বাংলাদেশকে তাই ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস মডেল বলা যায়। কিন্তু রোগীর পকেট থেকে অর্থ ব্যয়ের উচ্চমাত্রা (৬০ শতাংশ) এবং চিকিৎসাসেবার বেহাল অবস্থা থেকে এটা স্পষ্ট যে ওই মডেল বাংলাদেশে ব্যর্থ হয়েছে।
এই ব্যর্থ মডেল থেকে সরে এসে বিমাভিত্তিক সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা মডেলের দিকে এগিয়ে যাওয়াই এখন বাংলাদেশের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। এই চিকিৎসা বিমা সরকারি, বেসরকারি অথবা এই দুইয়ের সমন্বয়ে পরিচালিত হতে পারে।
মজার কথা হচ্ছে, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে একটি দেশ ধনী না গরিব, সেটি বড় নিয়ামক নয়। যেমন যুক্তরাষ্ট্রের মাথাপিছু স্বাস্থ্য ব্যয় সাত হাজার মার্কিন ডলার আর রুয়ান্ডার স্বাস্থ্য ব্যয় মাত্র ৩৭ ডলার। দুটি দেশই কিন্তু সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে প্রায় সমান সফল। তবু এ দেশে সেবার মান বাড়াতে অতিরিক্ত অর্থায়নের প্রয়োজন হতে পারে, যা কিনা আসতে পারে পরিকল্পিত কর আরোপের মাধ্যমে। অস্বাস্থ্যকর সামগ্রী যেমন—সিগারেট, মদ ও জাংক ফুডের ওপর নতুন কর আরোপ করা যেতে পারে। সরকার নতুন বন্ড ছেড়েও এই অর্থায়ন করতে পারে।
সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষাব্যবস্থায় স্বাস্থ্যসেবা খাতে সম্পদ সমন্বয়ের ফলে সেবার মান বাড়ানোর সুযোগ সৃষ্টি হবে। উন্নত সেবা প্রদানের দিকে আমরা মনোযোগী হব। ডাক্তার ও নার্সের অভাব, যন্ত্রপাতি ও ওষুধের সীমাবদ্ধতা এবং অব্যবস্থাপনা—যেসব কারণে গ্রামেগঞ্জে রোগীরা চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হয়, সেদিকে আমরা নজর দিতে পারব। বাংলাদেশের চিকিৎসাব্যবস্থা সুষম, স্বচ্ছ ও সাশ্রয়ী হওয়ার দিকে এগিয়ে যাবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে স্বাস্থ্য খাতও। এখনই পদক্ষেপ নিলে একটি যুগোপযোগী ও সুষম স্বাস্থ্যব্যবস্থার প্রচলন করা যাবে, যা সবার জন্য স্বাস্থ্য নিশ্চিত করবে। মানসম্মত এবং সাশ্রয়ী চিকিৎসাসেবা প্রতিটি বাংলাদেশি নাগরিকের প্রাপ্য। গতকাল ৭ এপ্রিল পালিত হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। এই দিবস পেরিয়ে এসে আমরা মনে করি, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার দিকে এগিয়ে যাওয়ার এখনই সময়।
আ. মোশতাক চৌধুরী: সহযোগী পরিচালক, রকফেলার ফাউন্ডেশন, ব্যাংকক।
আব্বাস ভূঁইয়া: উপনির্বাহী পরিচালক, আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণাকেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি)।
টিমথি ইভান্স: ডিন, জেমস পি গ্রান্ট স্কুল অব পাবলিক হেলথ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
১৯৭৮ সালের আলমা আতা ঘোষণার পর দেশ অনেক এগিয়েছে। কিন্তু এসব সাফল্য সত্ত্বেও ‘সবার জন্য স্বাস্থ্য’ স্লোগানের মূল লক্ষ্যটি ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে। দেশের মানুষের একটি বড় অংশ এখনো উন্নত ও অত্যাবশ্যক স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত। সম্পদের ও কারিগরি সীমাবদ্ধতা তো আছেই, কিন্তু প্রধান সমস্যা হলো, স্বাস্থ্যসেবা খাতে সুষম ও ন্যায়সংগত অর্থায়নের ব্যবস্থা বাংলাদেশে গড়ে ওঠেনি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০০৭ সালের একটি সমীক্ষামতে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবায় মোট খরচের ৬০ শতাংশই আসে সাধারণ মানুষের পকেট থেকে। যদিও উপজেলায় প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বিনা মূল্যে পাওয়ার কথা, সমীক্ষায় দেখা যায়, ৮০ শতাংশ রোগী পকেট থেকে টাকা খরচ করতে বাধ্য হয়। এর মধ্যে ২০ শতাংশ সরাসরি স্বাস্থ্যকর্মীকে টাকা দিয়ে থাকে (আইএলও, ২০০৮)।
এই চিকিৎসার খরচ জোগাতে গিয়ে অনেক পরিবারকে সহায়সম্পত্তি বিক্রি করতে হয়, জমানো টাকা নিঃশেষ করতে হয় অথবা ঋণের বোঝা মাথায় নিতে হয়। বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষায় দেখা গেছে, চিকিৎসা ব্যয়ের ধাক্কা সামলাতে গিয়ে প্রতিবছর প্রায় ৫৭ লাখ মানুষ—মোট জনসংখ্যার ৩ দশমিক ৮ শতাংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে। কাজেই এটা স্পষ্ট যে অসম চিকিৎসা ব্যয় দারিদ্র্যের একটা বড় কারণ, যেটা এমডিজি-১ (দারিদ্র্য দূরীকরণ) অর্জনের পথে একটি প্রধান অন্তরায়।
অসুস্থতা, আর্থিক অনটন এবং হতদরিদ্রের যে দুষ্টচক্র আমরা দেখছি, সেটা ভাঙার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে চিকিৎসাসেবার ক্ষেত্রে প্রিপেমেন্ট স্কিম প্রচলন করা, যাতে খরচের সরাসরি ধাক্কা অসুস্থ ও গরিব মানুষকে জর্জরিত না করে।
‘বিশ্ব স্বাস্থ্য প্রতিবেদন ২০১০’-এ সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার মূল ভিত্তি হিসেবে এ ধরনের স্কিমের কথা বলা হয়েছে, যা কিনা পৃথিবীর অনেক দেশেই প্রচলিত আছে। অনেক ধরনের কর ও বিমার সমন্বয়ে এ ধরনের অর্থায়ন করা সম্ভব। গরিব ও অসুস্থ মানুষের ওপর বোঝা হিসেবে চেপে বসার বদলে এই সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার (Universal Health Coverage—UHC) ব্যবস্থা চিকিৎসার সামগ্রিক ব্যয়কে সুষম বণ্টন করে, যা কিনা অনেক বেশি সুবিধাজনক ও কার্যকর।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্বাহী পরিষদ, বাংলাদেশ যার সক্রিয় সদস্য, এ বছরের মে মাসে অনুষ্ঠেয় সম্মেলনে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ে একটি নতুন প্রস্তাব উপস্থাপন করবে, যাতে প্রিপেমেন্ট পদ্ধতির কথা জোর দিয়ে বলা হবে।
সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার লক্ষ্যে পৌঁছানোর দুটি প্রধান রাস্তা রয়েছে। একটি হচ্ছে রাষ্ট্রের অর্থায়নে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত স্বাস্থ্যসেবাব্যবস্থা, যার উদাহরণ হচ্ছে ইংল্যান্ডের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস। অন্যটি হচ্ছে বিমাভিত্তিক চিকিৎসাব্যবস্থা, যা জার্মানিসহ ইউরোপের অনেক দেশে প্রচলিত। যেহেতু স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা পরিচালনা করে থাকে এবং অর্থায়ন করে, বাংলাদেশকে তাই ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস মডেল বলা যায়। কিন্তু রোগীর পকেট থেকে অর্থ ব্যয়ের উচ্চমাত্রা (৬০ শতাংশ) এবং চিকিৎসাসেবার বেহাল অবস্থা থেকে এটা স্পষ্ট যে ওই মডেল বাংলাদেশে ব্যর্থ হয়েছে।
এই ব্যর্থ মডেল থেকে সরে এসে বিমাভিত্তিক সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা মডেলের দিকে এগিয়ে যাওয়াই এখন বাংলাদেশের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। এই চিকিৎসা বিমা সরকারি, বেসরকারি অথবা এই দুইয়ের সমন্বয়ে পরিচালিত হতে পারে।
মজার কথা হচ্ছে, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে একটি দেশ ধনী না গরিব, সেটি বড় নিয়ামক নয়। যেমন যুক্তরাষ্ট্রের মাথাপিছু স্বাস্থ্য ব্যয় সাত হাজার মার্কিন ডলার আর রুয়ান্ডার স্বাস্থ্য ব্যয় মাত্র ৩৭ ডলার। দুটি দেশই কিন্তু সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে প্রায় সমান সফল। তবু এ দেশে সেবার মান বাড়াতে অতিরিক্ত অর্থায়নের প্রয়োজন হতে পারে, যা কিনা আসতে পারে পরিকল্পিত কর আরোপের মাধ্যমে। অস্বাস্থ্যকর সামগ্রী যেমন—সিগারেট, মদ ও জাংক ফুডের ওপর নতুন কর আরোপ করা যেতে পারে। সরকার নতুন বন্ড ছেড়েও এই অর্থায়ন করতে পারে।
সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষাব্যবস্থায় স্বাস্থ্যসেবা খাতে সম্পদ সমন্বয়ের ফলে সেবার মান বাড়ানোর সুযোগ সৃষ্টি হবে। উন্নত সেবা প্রদানের দিকে আমরা মনোযোগী হব। ডাক্তার ও নার্সের অভাব, যন্ত্রপাতি ও ওষুধের সীমাবদ্ধতা এবং অব্যবস্থাপনা—যেসব কারণে গ্রামেগঞ্জে রোগীরা চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হয়, সেদিকে আমরা নজর দিতে পারব। বাংলাদেশের চিকিৎসাব্যবস্থা সুষম, স্বচ্ছ ও সাশ্রয়ী হওয়ার দিকে এগিয়ে যাবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে স্বাস্থ্য খাতও। এখনই পদক্ষেপ নিলে একটি যুগোপযোগী ও সুষম স্বাস্থ্যব্যবস্থার প্রচলন করা যাবে, যা সবার জন্য স্বাস্থ্য নিশ্চিত করবে। মানসম্মত এবং সাশ্রয়ী চিকিৎসাসেবা প্রতিটি বাংলাদেশি নাগরিকের প্রাপ্য। গতকাল ৭ এপ্রিল পালিত হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। এই দিবস পেরিয়ে এসে আমরা মনে করি, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার দিকে এগিয়ে যাওয়ার এখনই সময়।
আ. মোশতাক চৌধুরী: সহযোগী পরিচালক, রকফেলার ফাউন্ডেশন, ব্যাংকক।
আব্বাস ভূঁইয়া: উপনির্বাহী পরিচালক, আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণাকেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি)।
টিমথি ইভান্স: ডিন, জেমস পি গ্রান্ট স্কুল অব পাবলিক হেলথ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
No comments