দ্বিতীয় চুল্লির আধারের ফাটল বন্ধ করেছে জাপান
ভূমিকম্প ও সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় চুল্লির আধারের ফাটল বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে জাপান। এর ফলে তেজস্ক্রিয় পদার্থমিশ্রিত পানি সাগরে মেশা বন্ধ হয়েছে। গতকাল বুধবার বিদ্যুৎকেন্দ্রটির পরিচালনা প্রতিষ্ঠান টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি (টেপকো) এ তথ্য জানায়।
টেপকোর একজন মুখপাত্র জানান, ‘তেজস্ক্রিয় পদার্থমিশ্রিত পানি সাগরে মেশা বন্ধ করতে আমরা চুল্লির আধারের ফাটলে মঙ্গলবার তরল কাচের মিশ্রণ ও শক্ত একটি বস্তু লাগিয়েছি। এর পর থেকে পানি বেরিয়ে আসা কমতে থাকে। বুধবার তা পুরোপুরি বন্ধ হয়েছে।’ তিনি জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ছয়টি চুল্লির মধ্যে একটির ফাটল বন্ধ করা হলো।
পরমাণু বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত করেন, প্রায় এক মাস আগে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ওই চুল্লি থেকে পানি নিঃসরণ বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। এখন এটা নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই রয়েছে।
সরকারের একজন মুখপাত্র জানান, সংশ্লিষ্ট কর্মীরা বিদ্যুৎকেন্দ্রটির অন্য চুল্লিগুলোতে ফাটল হওয়ার আশঙ্কা নাকচ করে দেননি। এদিকে জাপানের চিফ কেবিনেট সেক্রেটারি ইউকিও ইডানো বলেন, ‘একটি চুল্লির ফাটল বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু এতেই আমাদের স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার অবকাশ নেই। আমরা সাগরে তেজস্ক্রিয় পানি মেশা পুরোপুরি বন্ধ করতে চাই। তাই অন্য কোনো চুল্লিতে ফাটল আছে কি না বা তেমন কিছু হওয়ার আশঙ্কা আছে কি না তা ভালোভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলো বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। এই উদ্বেগ কমাতে প্রতিবেশীদের এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানাতে আমরা বাণিজ্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছি।’ উল্লেখ্য, ফুকুশিমা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে মেশা শুরু হলে চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া এ ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে।
ফাটল বন্ধ করা সম্ভব হলেও কম তেজস্ক্রিয়তা মিশ্রিত প্রায় সাড়ে ১১ হাজার টন পানি সাগরে ফেলতে হবে। তেজস্ক্রিয় মিশ্রিত বেশি দূষিত পানি আটকে রাখতেই এটা করতে হবে। কমকর্তারা জানান, যে পানি সাগরে ফেলা হবে তা মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হবে না।
টেপকোর একজন মুখপাত্র জানান, ‘তেজস্ক্রিয় পদার্থমিশ্রিত পানি সাগরে মেশা বন্ধ করতে আমরা চুল্লির আধারের ফাটলে মঙ্গলবার তরল কাচের মিশ্রণ ও শক্ত একটি বস্তু লাগিয়েছি। এর পর থেকে পানি বেরিয়ে আসা কমতে থাকে। বুধবার তা পুরোপুরি বন্ধ হয়েছে।’ তিনি জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ছয়টি চুল্লির মধ্যে একটির ফাটল বন্ধ করা হলো।
পরমাণু বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত করেন, প্রায় এক মাস আগে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ওই চুল্লি থেকে পানি নিঃসরণ বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। এখন এটা নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই রয়েছে।
সরকারের একজন মুখপাত্র জানান, সংশ্লিষ্ট কর্মীরা বিদ্যুৎকেন্দ্রটির অন্য চুল্লিগুলোতে ফাটল হওয়ার আশঙ্কা নাকচ করে দেননি। এদিকে জাপানের চিফ কেবিনেট সেক্রেটারি ইউকিও ইডানো বলেন, ‘একটি চুল্লির ফাটল বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু এতেই আমাদের স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার অবকাশ নেই। আমরা সাগরে তেজস্ক্রিয় পানি মেশা পুরোপুরি বন্ধ করতে চাই। তাই অন্য কোনো চুল্লিতে ফাটল আছে কি না বা তেমন কিছু হওয়ার আশঙ্কা আছে কি না তা ভালোভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলো বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। এই উদ্বেগ কমাতে প্রতিবেশীদের এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানাতে আমরা বাণিজ্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছি।’ উল্লেখ্য, ফুকুশিমা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে মেশা শুরু হলে চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া এ ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে।
ফাটল বন্ধ করা সম্ভব হলেও কম তেজস্ক্রিয়তা মিশ্রিত প্রায় সাড়ে ১১ হাজার টন পানি সাগরে ফেলতে হবে। তেজস্ক্রিয় মিশ্রিত বেশি দূষিত পানি আটকে রাখতেই এটা করতে হবে। কমকর্তারা জানান, যে পানি সাগরে ফেলা হবে তা মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হবে না।
No comments