দুই দিন আগেও কিছুই ঠিক হয়নি!
শুরুর দুদিন আগেও স্বাধনীতা কাপ ফুটবলের কিছুই চূড়ান্ত হয়নি! আগামী পরশু থেকে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ লিগের ১২টি দল নিয়ে এই টুর্নামেন্ট শুরু করার কথা জানিয়েছিল বাফুফে। কিন্তু দুদিন পর বাফুফে সেই অবস্থান থেকে ১৮০ ডিগ্রি সরে গিয়ে অন্য কথা বলছে। টুর্নামেন্টের ফরম্যাট কী, সেটিও অজানা।
বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন কাল ক্লাব প্রতিনিধিদের বাফুফে ভবনে ডেকেছিলেন আলোচনার জন্য। সেই আলোচনার সুনির্দিষ্ট ফল নেই। সালাউদ্দিন দল কমাতে চান। ক্লাব প্রতিনিধিরা ১২ দলকেই চেয়েছেন। দুদিন আগে ১২ দলের কথা জানানোর পর এখন দল কমানোর কী কারণ, সেটির ব্যাখ্যা নেই। দেশের শীর্ষ পর্যায়ের ক্লাবগুলো নিয়ে এই টুর্নামেন্টটা ছয় বছর পর মাঠে না নামতেই যেন এক রসিকতা হয়ে উঠেছে!
স্বাধীনতা কাপটা মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইচ্ছায় এবং আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় দ্বিতীয়বারের মতো হচ্ছে। বাফুফের কাজ শুধু এটি সফলভাবে আয়োজন করা। কিন্তু আয়োজনে নেমেই বাফুফে টুর্নামেন্টের দুদিন আগেও ফরম্যাট জানাতে পারেনি। প্রাইজমানি কত, তা-ও অজানা। বাফুফের কার্যক্রম অগোছালো হয়ে পড়ারই ফল এসব। ফেডারেশনে কাজের কোনো সমন্বয় নেই। ক্লাবগুলোর সঙ্গে এই আলোচনাটা আরও আগেই হতে পারত। কিন্তু হয়নি। বাফুফে যে এখন নিষ্ক্রিয় প্রতিষ্ঠানে রূপ নিতে চলেছে!
ক্লাবগুলোর সঙ্গে বাফুফের সমন্বয়হীনতার স্বীকার করে এ জন্য নাকি দুঃখ প্রকাশ করেছেন সালাউদ্দিন। দুঃখ প্রকাশেই সমস্যার সমাধান নয় বলে বললেন ব্রাদার্সের ম্যানেজার আমের খান। সভা শেষে বেরিয়ে সাংবাদিকদের আমের জানিয়েছেন, সভায় ক্লাব-বাফুফে সমন্বয়ের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে ক্লাবের পক্ষ থেকে। সুনির্দিষ্ট ক্যালেন্ডার দেওয়া, অকারণে খেলা বন্ধ না করা, ক্লাবগুলোকে প্রতিশ্রুত অর্থ দেওয়া—এ বিষয়গুলো গুরুত্ব পেয়েছে।
সালাউদ্দিন সাংবাদিকদের বলেছেন, এখন থেকে সব ঠিক করে ফেলবেন। সমন্বয়হীনতা আর থাকবে না। দ্রুত সিদ্ধান্ত আসবে। এই কথা তিন বছর ধরেই শোনা যাচ্ছে। কিন্তু স্বাধীনতা কাপ শুরুর দুদিন আগেও দলের সংখ্যা-ফরম্যাট কিছুই ঠিক না হওয়ায় ক্লাবগুলো বাফুফের ওপর আর আস্থা পাচ্ছে না!
বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন কাল ক্লাব প্রতিনিধিদের বাফুফে ভবনে ডেকেছিলেন আলোচনার জন্য। সেই আলোচনার সুনির্দিষ্ট ফল নেই। সালাউদ্দিন দল কমাতে চান। ক্লাব প্রতিনিধিরা ১২ দলকেই চেয়েছেন। দুদিন আগে ১২ দলের কথা জানানোর পর এখন দল কমানোর কী কারণ, সেটির ব্যাখ্যা নেই। দেশের শীর্ষ পর্যায়ের ক্লাবগুলো নিয়ে এই টুর্নামেন্টটা ছয় বছর পর মাঠে না নামতেই যেন এক রসিকতা হয়ে উঠেছে!
স্বাধীনতা কাপটা মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইচ্ছায় এবং আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় দ্বিতীয়বারের মতো হচ্ছে। বাফুফের কাজ শুধু এটি সফলভাবে আয়োজন করা। কিন্তু আয়োজনে নেমেই বাফুফে টুর্নামেন্টের দুদিন আগেও ফরম্যাট জানাতে পারেনি। প্রাইজমানি কত, তা-ও অজানা। বাফুফের কার্যক্রম অগোছালো হয়ে পড়ারই ফল এসব। ফেডারেশনে কাজের কোনো সমন্বয় নেই। ক্লাবগুলোর সঙ্গে এই আলোচনাটা আরও আগেই হতে পারত। কিন্তু হয়নি। বাফুফে যে এখন নিষ্ক্রিয় প্রতিষ্ঠানে রূপ নিতে চলেছে!
ক্লাবগুলোর সঙ্গে বাফুফের সমন্বয়হীনতার স্বীকার করে এ জন্য নাকি দুঃখ প্রকাশ করেছেন সালাউদ্দিন। দুঃখ প্রকাশেই সমস্যার সমাধান নয় বলে বললেন ব্রাদার্সের ম্যানেজার আমের খান। সভা শেষে বেরিয়ে সাংবাদিকদের আমের জানিয়েছেন, সভায় ক্লাব-বাফুফে সমন্বয়ের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে ক্লাবের পক্ষ থেকে। সুনির্দিষ্ট ক্যালেন্ডার দেওয়া, অকারণে খেলা বন্ধ না করা, ক্লাবগুলোকে প্রতিশ্রুত অর্থ দেওয়া—এ বিষয়গুলো গুরুত্ব পেয়েছে।
সালাউদ্দিন সাংবাদিকদের বলেছেন, এখন থেকে সব ঠিক করে ফেলবেন। সমন্বয়হীনতা আর থাকবে না। দ্রুত সিদ্ধান্ত আসবে। এই কথা তিন বছর ধরেই শোনা যাচ্ছে। কিন্তু স্বাধীনতা কাপ শুরুর দুদিন আগেও দলের সংখ্যা-ফরম্যাট কিছুই ঠিক না হওয়ায় ক্লাবগুলো বাফুফের ওপর আর আস্থা পাচ্ছে না!
No comments