তেজস্ক্রিয় বৃষ্টির ভয়ে দ. কোরিয়ায় স্কুলের ক্লাস বাতিল
তেজস্ক্রিয় পদার্থমিশ্রিত বৃষ্টির আশঙ্কায় গতকাল বৃহস্পতিবার দক্ষিণ কোরিয়ার অনেক স্কুলের ক্লাস বাতিল করা হয়। একই আশঙ্কায় ঘরের বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় উত্তর কোরিয়ার নাগরিকদের।
ভূমিকম্প ও সুনামির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ছড়িয়ে পড়া তেজস্ক্রিয়তা প্রতিবেশী দেশ দুটিতে বৃষ্টির সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিলে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
গতকাল বৃষ্টি শুরু হওয়ার পরপরই দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের পার্শ্ববর্তী জিয়ংগি প্রদেশের ১৩০টিরও বেশি প্রাথমিক ও কিন্ডারগার্টেন স্কুলের ক্লাস বাতিল করা হয়। এর আগে গত বুধবার তেজস্ক্রিয়তার কারণে জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকেরা ক্রমশ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ায় প্রাদেশিক শিক্ষা কার্যালয় সেখানকার স্কুলগুলো বন্ধ ঘোষণা অথবা ক্লাস কমিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছিল।
জিয়ংগির প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিশেষ করে যেসব এলাকার ছাত্রছাত্রীদের দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে স্কুলে আসতে হয়, তাদের স্কুলে না যেতেই উৎসাহিত করা হয়েছে। আর যেসব স্কুল খোলা রয়েছে, সেগুলোর শিক্ষকদের স্কুলের বাইরের কর্মসূচি থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ফুকুশিমা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ দক্ষিণ-পশ্চিমমুখী বাতাসের সঙ্গে প্রবাহিত হয়ে জাপানের কাছের দেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে গত সোমবার দেশটির আবহাওয়া অফিস সতর্ক করে দিয়েছিল। এই সতর্কতা জারির পরই কোরীয়দের মধ্যে তেজস্ক্রিয় পদার্থমিশ্রিত বৃষ্টির আশঙ্কা ছড়িয়ে পড়ে।
তবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, গতকাল বৃষ্টির সঙ্গে যে পরিমাণ তেজস্ক্রিয় পদার্থ পাওয়া গেছে, তা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নয়। একই সঙ্গে অভিভাবকদের শঙ্কিত না হওয়ারও আহ্বান জানানো হয়েছে।
এদিকে উত্তর কোরিয়া কর্তৃপক্ষ সে দেশের নাগরিকদের বৃষ্টির হাত থেকে নিজেদের রক্ষার আহ্বান জানিয়েছে। গত বুধবার রাতে সরকারি টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জনগণকে রেইনকোট ও বুট পরে এবং ছাতা নিয়ে ঘরের বাইরে বের হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
ভূমিকম্প ও সুনামির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ছড়িয়ে পড়া তেজস্ক্রিয়তা প্রতিবেশী দেশ দুটিতে বৃষ্টির সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিলে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
গতকাল বৃষ্টি শুরু হওয়ার পরপরই দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের পার্শ্ববর্তী জিয়ংগি প্রদেশের ১৩০টিরও বেশি প্রাথমিক ও কিন্ডারগার্টেন স্কুলের ক্লাস বাতিল করা হয়। এর আগে গত বুধবার তেজস্ক্রিয়তার কারণে জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকেরা ক্রমশ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ায় প্রাদেশিক শিক্ষা কার্যালয় সেখানকার স্কুলগুলো বন্ধ ঘোষণা অথবা ক্লাস কমিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছিল।
জিয়ংগির প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিশেষ করে যেসব এলাকার ছাত্রছাত্রীদের দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে স্কুলে আসতে হয়, তাদের স্কুলে না যেতেই উৎসাহিত করা হয়েছে। আর যেসব স্কুল খোলা রয়েছে, সেগুলোর শিক্ষকদের স্কুলের বাইরের কর্মসূচি থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ফুকুশিমা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ দক্ষিণ-পশ্চিমমুখী বাতাসের সঙ্গে প্রবাহিত হয়ে জাপানের কাছের দেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে গত সোমবার দেশটির আবহাওয়া অফিস সতর্ক করে দিয়েছিল। এই সতর্কতা জারির পরই কোরীয়দের মধ্যে তেজস্ক্রিয় পদার্থমিশ্রিত বৃষ্টির আশঙ্কা ছড়িয়ে পড়ে।
তবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, গতকাল বৃষ্টির সঙ্গে যে পরিমাণ তেজস্ক্রিয় পদার্থ পাওয়া গেছে, তা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নয়। একই সঙ্গে অভিভাবকদের শঙ্কিত না হওয়ারও আহ্বান জানানো হয়েছে।
এদিকে উত্তর কোরিয়া কর্তৃপক্ষ সে দেশের নাগরিকদের বৃষ্টির হাত থেকে নিজেদের রক্ষার আহ্বান জানিয়েছে। গত বুধবার রাতে সরকারি টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জনগণকে রেইনকোট ও বুট পরে এবং ছাতা নিয়ে ঘরের বাইরে বের হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
No comments