আবার সেই টিকিট!
বিশ্বকাপ শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু টিকিট কেনা নিয়ে দর্শকদের দুর্দশা কমেনি। কাল থেকে বিক্রি শুরু হয়েছে অস্ট্রেলিয়া সিরিজের টিকিট। সেই টিকিট কিনতে গিয়েও মানুষকে পড়তে হচ্ছে হয়রানিতে।
টিকিট কিনতে গিয়ে খালি হাতে ফিরে আসা অনেকেই কাল প্রথম আলো অফিসে ফোন করে জানিয়েছেন হতাশা আর ক্ষোভের কথা। সকালের দিকে গ্রামীণফোন সেন্টারে গেলে বলা হয়, টিকিট মিলবে দুপুরের পর। দুপুরের পর গিয়ে শুনতে হয়েছে, ‘টিকিট তো শেষ!’ কাল প্রথম দিনে শুধু ৯ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় প্রথম ওয়ানডের টিকিটই ছেড়েছে গ্রামীণফোন সেন্টার।
বিশ্বকাপ উপলক্ষে চেয়ার বসানোর পর মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৬ হাজারে। এর মধ্যে অস্ট্রেলিয়া সিরিজ উপলক্ষে সাধারণ দর্শকদের কাছে বিক্রির জন্য ছাড়া হচ্ছে ম্যাচপ্রতি সাড়ে ১৯ হাজারের মতো টিকিট। ৫০ টাকা দামের গ্যালারির টিকিট ৫৮৮৭টি, ১০০ টাকা দামের প্রায় ৬ হাজার, ক্লাব হাউস ৫ হাজার, আন্তর্জাতিক গ্যালারি ১৪০০ এবং ভিআইপি গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডের ১২০০ টিকিট। এসব টিকিটের সবই আবার ম্যাচের আগে বিক্রি হবে না। বিসিবির শর্ত মেনে গ্রামীণফোনকে ম্যাচপ্রতি মোট টিকিটের ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ বিক্রি করতে হবে খেলার দিন স্টেডিয়ামের পাশের জাতীয় সাঁতার কমপ্লেক্সের কাউন্টার থেকে। তার মানে, ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের ১৪টি গ্রামীণফোন সেন্টার থেকে অগ্রিম হিসেবে ম্যাচপ্রতি মোট টিকিট বিক্রি হচ্ছে ১০ হাজারেরও কম!
এর বাইরে সাড়ে ৬ হাজারের মতো সৌজন্য টিকিট বিলি করছে বিসিবি।
টিকিট কিনতে গিয়ে খালি হাতে ফিরে আসা অনেকেই কাল প্রথম আলো অফিসে ফোন করে জানিয়েছেন হতাশা আর ক্ষোভের কথা। সকালের দিকে গ্রামীণফোন সেন্টারে গেলে বলা হয়, টিকিট মিলবে দুপুরের পর। দুপুরের পর গিয়ে শুনতে হয়েছে, ‘টিকিট তো শেষ!’ কাল প্রথম দিনে শুধু ৯ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় প্রথম ওয়ানডের টিকিটই ছেড়েছে গ্রামীণফোন সেন্টার।
বিশ্বকাপ উপলক্ষে চেয়ার বসানোর পর মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৬ হাজারে। এর মধ্যে অস্ট্রেলিয়া সিরিজ উপলক্ষে সাধারণ দর্শকদের কাছে বিক্রির জন্য ছাড়া হচ্ছে ম্যাচপ্রতি সাড়ে ১৯ হাজারের মতো টিকিট। ৫০ টাকা দামের গ্যালারির টিকিট ৫৮৮৭টি, ১০০ টাকা দামের প্রায় ৬ হাজার, ক্লাব হাউস ৫ হাজার, আন্তর্জাতিক গ্যালারি ১৪০০ এবং ভিআইপি গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডের ১২০০ টিকিট। এসব টিকিটের সবই আবার ম্যাচের আগে বিক্রি হবে না। বিসিবির শর্ত মেনে গ্রামীণফোনকে ম্যাচপ্রতি মোট টিকিটের ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ বিক্রি করতে হবে খেলার দিন স্টেডিয়ামের পাশের জাতীয় সাঁতার কমপ্লেক্সের কাউন্টার থেকে। তার মানে, ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের ১৪টি গ্রামীণফোন সেন্টার থেকে অগ্রিম হিসেবে ম্যাচপ্রতি মোট টিকিট বিক্রি হচ্ছে ১০ হাজারেরও কম!
এর বাইরে সাড়ে ৬ হাজারের মতো সৌজন্য টিকিট বিলি করছে বিসিবি।
No comments