সেমিফাইনালে এক পা বার্সার
ন্যু ক্যাম্পে গত পরশু আক্রমণাত্মক ফুটবলের পসরাই সাজিয়ে বসেছিল বার্সেলোনা। বার্সার সেই আক্রমণের তোড়ে উড়ে গেল ইউক্রেনের ক্লাব শাখতার দোনেৎস্ক। এই দলটির চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রথমবারের মতো সেমিফাইনাল খেলার স্বপ্ন শেষ হয়ে গেছে বার্সার কাছে ৫-১ গোলে বিধ্বস্ত হয়ে।
এমনিতে বার্সেলোনার সব বড় জয়ই লিওনেল মেসিকেন্দ্রিক। তবে এ দিন অন্য ছবি। মেসি খেলেছেন, অথচ বার্সার ৫ গোলের একটিও তাঁর নয়! এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে এই নিয়ে ৯ ম্যাচ খেলে তিনটিতে গোল পেলেন না মারিও গোমেজের সঙ্গে যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোল (৮) করা মেসি। মেসিই শুধু নয়, গোল পাননি বার্সেলোনা স্ট্রাইকাদের কেউই। বার্সার গোল ৫টি আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা, দানি আলভেজ, জেরার্ড পিকে, সেইডু কেইটা ও জাভি হার্নান্দেজের।
গোল পাননি, তবে পুরো ম্যাচেই শাখতারের রক্ষণভাগে জন্য হুমকি ছিলেন মেসি। দারুণ কিছু ঝলক ছিল তাঁর পায়ে। কেইটার করা দলের চতুর্থ গোলটি সাজিয়ে দিয়েছিলেন মেসিই। ২০০৮-০৯ মৌসুমে বার্সা ৬ শিরোপা জেতার মৌসুমে ন্যু ক্যাম্পে বার্সাকে হারিয়ে গিয়েছিল শাখতার। সেই প্রতিশোধ নিতেই মনে হয় শুরু থেকে শাখতারের ওপর এ দিন ঝাঁপিয়ে পড়লেন মেসি-ইনিয়েস্তা-জাভিরা।
ইনিয়েস্তা বার্সাকে এগিয়ে দেন ২ মিনিটে। ৩৪ মিনিটে ২-০। আলভেজের করা এই গোলটির উৎসও ইনিয়েস্তা। দ্বিতীয়ার্ধে ৭ মিনিটের মধ্যে (৫৩-৬০) পিকে ও কেইটা ৪-০ করে ফেলেন। ৫৯ মিনিটে ৪-১ করেছিলেন শাখতারের রাকিস্কি। ৮৬ মিনিটে জাভির কল্যাণে ৫-১।
সেমিফাইনালে এক পা দিয়েই ফেলেছে বার্সা। প্রতিপক্ষ শাখতার দোনেৎস্কের কোচ মিরসিয়া লুসেশুও সেটিই মনে করছেন। তবে বার্সেলোনা কোচ পেপ গার্দিওলার কাছে ফুটবলে শেষ কথা বলে কিছু নেই, ‘মিরসিয়া লুসেশু যদি বলে সব কিছুই চুকেবুকে গেছে, সেটা কেউ বিশ্বাস করবেন না। আমি বলব, এখনো কিছু নিশ্চিত নয়!
এমনিতে বার্সেলোনার সব বড় জয়ই লিওনেল মেসিকেন্দ্রিক। তবে এ দিন অন্য ছবি। মেসি খেলেছেন, অথচ বার্সার ৫ গোলের একটিও তাঁর নয়! এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে এই নিয়ে ৯ ম্যাচ খেলে তিনটিতে গোল পেলেন না মারিও গোমেজের সঙ্গে যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোল (৮) করা মেসি। মেসিই শুধু নয়, গোল পাননি বার্সেলোনা স্ট্রাইকাদের কেউই। বার্সার গোল ৫টি আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা, দানি আলভেজ, জেরার্ড পিকে, সেইডু কেইটা ও জাভি হার্নান্দেজের।
গোল পাননি, তবে পুরো ম্যাচেই শাখতারের রক্ষণভাগে জন্য হুমকি ছিলেন মেসি। দারুণ কিছু ঝলক ছিল তাঁর পায়ে। কেইটার করা দলের চতুর্থ গোলটি সাজিয়ে দিয়েছিলেন মেসিই। ২০০৮-০৯ মৌসুমে বার্সা ৬ শিরোপা জেতার মৌসুমে ন্যু ক্যাম্পে বার্সাকে হারিয়ে গিয়েছিল শাখতার। সেই প্রতিশোধ নিতেই মনে হয় শুরু থেকে শাখতারের ওপর এ দিন ঝাঁপিয়ে পড়লেন মেসি-ইনিয়েস্তা-জাভিরা।
ইনিয়েস্তা বার্সাকে এগিয়ে দেন ২ মিনিটে। ৩৪ মিনিটে ২-০। আলভেজের করা এই গোলটির উৎসও ইনিয়েস্তা। দ্বিতীয়ার্ধে ৭ মিনিটের মধ্যে (৫৩-৬০) পিকে ও কেইটা ৪-০ করে ফেলেন। ৫৯ মিনিটে ৪-১ করেছিলেন শাখতারের রাকিস্কি। ৮৬ মিনিটে জাভির কল্যাণে ৫-১।
সেমিফাইনালে এক পা দিয়েই ফেলেছে বার্সা। প্রতিপক্ষ শাখতার দোনেৎস্কের কোচ মিরসিয়া লুসেশুও সেটিই মনে করছেন। তবে বার্সেলোনা কোচ পেপ গার্দিওলার কাছে ফুটবলে শেষ কথা বলে কিছু নেই, ‘মিরসিয়া লুসেশু যদি বলে সব কিছুই চুকেবুকে গেছে, সেটা কেউ বিশ্বাস করবেন না। আমি বলব, এখনো কিছু নিশ্চিত নয়!
No comments