আফগানিস্তানে জঙ্গি হামলায় ছয় নিরাপত্তাকর্মী নিহত
আফগানিস্তানের একটি পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে তালেবান জঙ্গিদের হামলায় ছয় নিরাপত্তাকর্মী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দক্ষিণাঞ্চলীয় কান্দাহার শহরের কাছে বন্দুক ও রকেটচালিত গ্রেনেডের সাহায্যে হামলা চালায় জঙ্গিরা। সরকারি কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
কান্দাহারের গভর্নরের কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, জঙ্গিরা বিস্ফোরকবোঝাই একটি অ্যাম্বুলেন্স উড়িয়ে দেয়। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর ছয় সদস্য নিহত ও ১০ জন আহত হন।
রাজ্য পুলিশের প্রধান খান মোহাম্মদ মুজাহিদ বলেন, কয়েকজন সশস্ত্র ব্যক্তি একটি পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ঢোকার পর পুলিশের সঙ্গে গোলাগুলি শুরু হয়।
মার্কিন নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সহায়তা বাহিনীর (আইএসএএফ) একজন মুখপাত্র মেজর র্যান্ডি টেলর ছয়জন নিহত ও আটজন আহত হওয়ার কথা জানিয়েছেন। তবে এ ঘটনায় আন্তর্জাতিক বাহিনীর কেউ হতাহত হয়নি।
তালেবান জঙ্গিরা হামলার দায় স্বীকার করেছে। গত মাসে উত্তরাঞ্চলের কুন্দুজ প্রদেশের পুলিশপ্রধানকে হত্যার দাবিও করেছে তারা।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে কান্দাহারে পুলিশের ওপর জঙ্গি হামলার ঘটনা বেড়ে গেছে।
আফগানিস্তানে তালেবান জঙ্গি দমনে প্রায় ১০ বছর ধরে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে আসছে। সেখানে এই বাহিনীর প্রায় এক লাখ ৩০ হাজার সেনা অবস্থান করছে। এর মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশই যুক্তরাষ্ট্রের।
কান্দাহারের গভর্নরের কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, জঙ্গিরা বিস্ফোরকবোঝাই একটি অ্যাম্বুলেন্স উড়িয়ে দেয়। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর ছয় সদস্য নিহত ও ১০ জন আহত হন।
রাজ্য পুলিশের প্রধান খান মোহাম্মদ মুজাহিদ বলেন, কয়েকজন সশস্ত্র ব্যক্তি একটি পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ঢোকার পর পুলিশের সঙ্গে গোলাগুলি শুরু হয়।
মার্কিন নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সহায়তা বাহিনীর (আইএসএএফ) একজন মুখপাত্র মেজর র্যান্ডি টেলর ছয়জন নিহত ও আটজন আহত হওয়ার কথা জানিয়েছেন। তবে এ ঘটনায় আন্তর্জাতিক বাহিনীর কেউ হতাহত হয়নি।
তালেবান জঙ্গিরা হামলার দায় স্বীকার করেছে। গত মাসে উত্তরাঞ্চলের কুন্দুজ প্রদেশের পুলিশপ্রধানকে হত্যার দাবিও করেছে তারা।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে কান্দাহারে পুলিশের ওপর জঙ্গি হামলার ঘটনা বেড়ে গেছে।
আফগানিস্তানে তালেবান জঙ্গি দমনে প্রায় ১০ বছর ধরে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে আসছে। সেখানে এই বাহিনীর প্রায় এক লাখ ৩০ হাজার সেনা অবস্থান করছে। এর মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশই যুক্তরাষ্ট্রের।
No comments