দুই বাজারেই সূচক নতুন উচ্চতায়
দেশের শেয়ারবাজারকে দীর্ঘ মেয়াদে স্থিতিশীল রাখার প্রায় সব উদ্যোগই ব্যর্থ হওয়ার পথে। তারল্যপ্রবাহ কমাতে ঋণ নিয়ন্ত্রণ, ঋণবহির্ভূত শেয়ারের আর্থিক সমন্বয়সুবিধা বাতিল, নজরদারি জোরদার করাসহ নিয়ন্ত্রক সংস্থার সতর্কতা, উদ্বেগ ও শঙ্কা কিছুই আর কাজে আসছে না।
বাজার নিয়ন্ত্রণে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হলে বড়জোর দু-এক দিন সূচক কিছুটা কমে। তারপর আবার আগের চেয়েও বেশি গতিতে বাড়তে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সাধারণ মূল্যসূচক আবারও অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে গতকাল বুধবার।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫০ পয়েন্ট বেড়ে সাত হাজার ৫১৩ পয়েন্ট ছাড়িয়ে গেছে। এটি ডিএসইর ইতিহাসে সর্বোচ্চ মূল্যসূচক। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ১২১ পয়েন্ট বেড়ে ২১ হাজার ৮৫৯ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। এটি সিএসইর সর্বোচ্চ সূচক।
আর এভাবে সূচক বাড়তে থাকায় তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির সম্মিলিত বাজার মূলধন তিন লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি ছাড়িয়ে গেছে, যা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রায় ৪৭ শতাংশ। জুলাই মাসেও বাজার মূলধন জিডিপির ৪০ শতাংশের মতো ছিল।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত কয় বছরে বাজার মূলধন যে হারে বেড়েছে, বাজারের গভীরতা সেই হারে বাড়েনি। শেয়ারের সরবরাহ বেড়ে যদি মূলধন বাড়ত, তাহলে তা হতো সবার জন্যই স্বস্তির। কিন্তু কেবল মূল্য বাড়ার কারণে মূলধন বাড়ায় ঝুঁকির মাত্রা বেড়ে গেছে।
তাঁরা আরও বলেন, দেশের শেয়ারবাজার এখন অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তাই এ মুহূর্তে কেউ বিনিয়োগ করলে নিজ দায়িত্বেই করতে হবে। এ জন্য বিনিয়োগকারীদের উচিত হবে ভালো মৌলভিত্তির তুলনামূলক কম মূল্যের শেয়ারে বিনিয়োগ করা। এতে মূল্য সংশোধনের সময় ঝুঁকির মাত্রা কমে আসবে।
বাজার পরিস্থিতি: ডিএসইতে গতকাল লেনদেনের শুরুর প্রথম ৪০ মিনিটের মধ্যে সাধারণ মূল্যসূচক ৮০ পয়েন্টের মতো বেড়ে যায়। এরপর সূচক কখনো বেড়েছে কখনো কমেছে। কিন্তু কখনোই তা ৫০ পয়েন্টের নিচে নামেনি।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি রেইসের বাজার পর্যালোচনা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গতকালের বাজারে সূচক বাড়ার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছে ব্যাংক, বিমা ও অব্যাংকিং আর্থিক খাতের কোম্পানি।
ডিএসই সূত্র জানায়, স্টক এক্সচেঞ্জটির মোট লেনদেনের ৬৭ শতাংশজুড়েই ছিল ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক খাতের শেয়ার। সম্মিলিতভাবে এই তিন খাতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৩৬০ কোটি টাকা। ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০টি কোম্পানির সাতটিই ছিল ব্যাংকিং খাতের শেয়ার। আর বাকি তিনটির মধ্যে দুটি ছিল অব্যাংকিং আর্থিক খাতের এবং অপরটি ছিল বিদ্যুৎ খাতের শেয়ার।
ডিএসইতে গতকাল ২৪৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৭টির, কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত ছিল একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮৪টি কোম্পানির। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৪টির, কমেছে ৭৫টির ও অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
বাজার নিয়ন্ত্রণে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হলে বড়জোর দু-এক দিন সূচক কিছুটা কমে। তারপর আবার আগের চেয়েও বেশি গতিতে বাড়তে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সাধারণ মূল্যসূচক আবারও অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে গতকাল বুধবার।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫০ পয়েন্ট বেড়ে সাত হাজার ৫১৩ পয়েন্ট ছাড়িয়ে গেছে। এটি ডিএসইর ইতিহাসে সর্বোচ্চ মূল্যসূচক। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ১২১ পয়েন্ট বেড়ে ২১ হাজার ৮৫৯ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। এটি সিএসইর সর্বোচ্চ সূচক।
আর এভাবে সূচক বাড়তে থাকায় তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির সম্মিলিত বাজার মূলধন তিন লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি ছাড়িয়ে গেছে, যা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রায় ৪৭ শতাংশ। জুলাই মাসেও বাজার মূলধন জিডিপির ৪০ শতাংশের মতো ছিল।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত কয় বছরে বাজার মূলধন যে হারে বেড়েছে, বাজারের গভীরতা সেই হারে বাড়েনি। শেয়ারের সরবরাহ বেড়ে যদি মূলধন বাড়ত, তাহলে তা হতো সবার জন্যই স্বস্তির। কিন্তু কেবল মূল্য বাড়ার কারণে মূলধন বাড়ায় ঝুঁকির মাত্রা বেড়ে গেছে।
তাঁরা আরও বলেন, দেশের শেয়ারবাজার এখন অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তাই এ মুহূর্তে কেউ বিনিয়োগ করলে নিজ দায়িত্বেই করতে হবে। এ জন্য বিনিয়োগকারীদের উচিত হবে ভালো মৌলভিত্তির তুলনামূলক কম মূল্যের শেয়ারে বিনিয়োগ করা। এতে মূল্য সংশোধনের সময় ঝুঁকির মাত্রা কমে আসবে।
বাজার পরিস্থিতি: ডিএসইতে গতকাল লেনদেনের শুরুর প্রথম ৪০ মিনিটের মধ্যে সাধারণ মূল্যসূচক ৮০ পয়েন্টের মতো বেড়ে যায়। এরপর সূচক কখনো বেড়েছে কখনো কমেছে। কিন্তু কখনোই তা ৫০ পয়েন্টের নিচে নামেনি।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি রেইসের বাজার পর্যালোচনা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গতকালের বাজারে সূচক বাড়ার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছে ব্যাংক, বিমা ও অব্যাংকিং আর্থিক খাতের কোম্পানি।
ডিএসই সূত্র জানায়, স্টক এক্সচেঞ্জটির মোট লেনদেনের ৬৭ শতাংশজুড়েই ছিল ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক খাতের শেয়ার। সম্মিলিতভাবে এই তিন খাতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৩৬০ কোটি টাকা। ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০টি কোম্পানির সাতটিই ছিল ব্যাংকিং খাতের শেয়ার। আর বাকি তিনটির মধ্যে দুটি ছিল অব্যাংকিং আর্থিক খাতের এবং অপরটি ছিল বিদ্যুৎ খাতের শেয়ার।
ডিএসইতে গতকাল ২৪৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৭টির, কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত ছিল একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮৪টি কোম্পানির। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৪টির, কমেছে ৭৫টির ও অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
No comments