গৃহবন্দী করায় সরকারের সমালোচনায় সিয়াওবোর স্ত্রী
অবৈধভাবে গৃহবন্দী করে রাখায় গতকাল বুধবার চীন সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন এবারে শান্তিতে নোবেলজয়ী লিউ সিয়াওবোর স্ত্রী লিউ সিয়া।
সামাজিক যোগাযোগের নেটওয়ার্ক টুইটারে লিউ সিয়া লিখেছেন, ‘আমাকে অবৈধভাবে গৃহবন্দী করে রাখায় সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এ অবস্থা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’
চীনের কারাবন্দী মানবাধিকার কর্মী সিয়াওবোকে গত শুক্রবার নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়। এর পর থেকেই তাঁর স্ত্রী লিউ সিয়াকে কার্যত গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছে। তবে গত রোববার তিনি পুলিশের পাহারায় তাঁর স্বামীর সঙ্গে দেখা করেন।
লিউ সিয়াকে স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে দেওয়ার জন্য চীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। একই সঙ্গে সিয়াওবোকে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে সিয়াওবোকে গত ডিসেম্বরে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেয় চীন।
লিউ সিয়া এর আগে জানান, নরওয়ের দুই কূটনীতিক তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গত মঙ্গলবার তাঁর বাড়িতে যান। কিন্তু তাঁদেরকে বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
বেইজিংয়ে নরওয়ের দূতাবাসও বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দূতাবাসের মুখপাত্র টোনি হেলেন অ্যারাভিক বলেন, তাঁর (সিয়া) অবস্থা জানার জন্য কূটনীতিকেরা সেখানে গিয়েছিলেন। কিন্তু বাড়ির ফটকের ভেতরে তাঁদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
সামাজিক যোগাযোগের নেটওয়ার্ক টুইটারে লিউ সিয়া লিখেছেন, ‘আমাকে অবৈধভাবে গৃহবন্দী করে রাখায় সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এ অবস্থা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’
চীনের কারাবন্দী মানবাধিকার কর্মী সিয়াওবোকে গত শুক্রবার নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়। এর পর থেকেই তাঁর স্ত্রী লিউ সিয়াকে কার্যত গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছে। তবে গত রোববার তিনি পুলিশের পাহারায় তাঁর স্বামীর সঙ্গে দেখা করেন।
লিউ সিয়াকে স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে দেওয়ার জন্য চীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। একই সঙ্গে সিয়াওবোকে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে সিয়াওবোকে গত ডিসেম্বরে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেয় চীন।
লিউ সিয়া এর আগে জানান, নরওয়ের দুই কূটনীতিক তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গত মঙ্গলবার তাঁর বাড়িতে যান। কিন্তু তাঁদেরকে বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
বেইজিংয়ে নরওয়ের দূতাবাসও বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দূতাবাসের মুখপাত্র টোনি হেলেন অ্যারাভিক বলেন, তাঁর (সিয়া) অবস্থা জানার জন্য কূটনীতিকেরা সেখানে গিয়েছিলেন। কিন্তু বাড়ির ফটকের ভেতরে তাঁদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
No comments